গোয়ালন্দ রাজবাড়ী : সমলয় পদ্ধতিতে ধান কর্তন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অতিথিরা -সংবাদ
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় কম্বাইন হারভেস্টার দ্বারা সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধান কর্তনের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নাহিদুর রহমান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। সমলয় ব্যবস্থাপনার আওতায় উপজেলার ছোট ভাকলা ইউনিয়নের চর পাচুরিয়া এলাকায় ৫০ হেক্টর (১৫০ বিঘা) জমিতে এই কর্তন কর্মসূচির আওতায় রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে দ্রুত ধান কেটে গোলায় তুলছেন তারা। বোরো ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে এবছর উপজেলায় ৩ হাজার ৩২০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে।
শ্রমিক দিয়ে প্রতি বিঘা জমির বোরো ধান কাটা ও মাড়াই করতে প্রায় চার হাজার টাকা খরচ হয়। আর কম্বাইন হারভেস্টারে প্রতি বিঘা জমির ধান, কাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দি করতে খরচ হয় ১৮০০-২০০০ টাকা। এতে কৃষকের সময় ও টাকা দুটোই বাচে।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি প্রকৌশলী ড. শাহ মোহাম্মদ ইউসুফ আলী। তিনি বলেন, কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের বিকল্প নেই। শ্রমিক সংকটের এসময়ে সমলয় পদ্ধতি একটি কার্যকরী পদ্ধতি। শ্রমিক সংকটের সময় প্রতি বিঘা ধান কর্তন ও মাড়াই করতে একজন কৃষকের খরচ যেমন অর্ধেকে নেমে এসেছে তেমনি সময় কমে আসছে।
গোয়ালন্দ রাজবাড়ী : সমলয় পদ্ধতিতে ধান কর্তন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অতিথিরা -সংবাদ
বুধবার, ২১ মে ২০২৫
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় কম্বাইন হারভেস্টার দ্বারা সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধান কর্তনের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নাহিদুর রহমান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। সমলয় ব্যবস্থাপনার আওতায় উপজেলার ছোট ভাকলা ইউনিয়নের চর পাচুরিয়া এলাকায় ৫০ হেক্টর (১৫০ বিঘা) জমিতে এই কর্তন কর্মসূচির আওতায় রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে দ্রুত ধান কেটে গোলায় তুলছেন তারা। বোরো ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে এবছর উপজেলায় ৩ হাজার ৩২০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে।
শ্রমিক দিয়ে প্রতি বিঘা জমির বোরো ধান কাটা ও মাড়াই করতে প্রায় চার হাজার টাকা খরচ হয়। আর কম্বাইন হারভেস্টারে প্রতি বিঘা জমির ধান, কাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দি করতে খরচ হয় ১৮০০-২০০০ টাকা। এতে কৃষকের সময় ও টাকা দুটোই বাচে।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি প্রকৌশলী ড. শাহ মোহাম্মদ ইউসুফ আলী। তিনি বলেন, কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের বিকল্প নেই। শ্রমিক সংকটের এসময়ে সমলয় পদ্ধতি একটি কার্যকরী পদ্ধতি। শ্রমিক সংকটের সময় প্রতি বিঘা ধান কর্তন ও মাড়াই করতে একজন কৃষকের খরচ যেমন অর্ধেকে নেমে এসেছে তেমনি সময় কমে আসছে।