নেত্রকোণার দুর্গাপুরে কোরবানির ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে পোস্টার সাঁটানোকে কেন্দ্র করে বিএনপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে হামলায় এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। নিহত শফিকুল ইসলাম সফু (৪০) উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট হামিদুর রহমান রাশেদের ভাতিজা।
বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে দুর্গাপুর উপজেলার বাকলজোড়া ইউনিয়নের পূর্ব বাকলজোড়া গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন দুর্গাপুর থানার ওসি মাহমুদুল হাসান।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদ উপলক্ষে পোস্টার সাঁটাতে গিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে প্রথমে বাকবিতণ্ডা ও পরে সংঘর্ষ হয়। ঘটনার একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হন শফিকুল। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নেত্রকোণা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় আরও সাতজন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। হামলার সময় হামিদুর রহমান রাশেদের বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগও উঠেছে।
স্থানীয়রা জানান, পোস্টার সাঁটাতে গেলে বিএনপির অপর একটি পক্ষ—যারা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জামাল উদ্দিনের অনুসারী—তারা বাধা দেয়। এ থেকেই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, “ঘটনার তদন্ত চলছে। হামলার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।”
ঘটনার বিষয়ে জামাল উদ্দিনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তবে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম হিলালী জানান, “বিষয়টি দুঃখজনক। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।”
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
নেত্রকোণার দুর্গাপুরে কোরবানির ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে পোস্টার সাঁটানোকে কেন্দ্র করে বিএনপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে হামলায় এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। নিহত শফিকুল ইসলাম সফু (৪০) উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট হামিদুর রহমান রাশেদের ভাতিজা।
বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে দুর্গাপুর উপজেলার বাকলজোড়া ইউনিয়নের পূর্ব বাকলজোড়া গ্রামে এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন দুর্গাপুর থানার ওসি মাহমুদুল হাসান।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদ উপলক্ষে পোস্টার সাঁটাতে গিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে প্রথমে বাকবিতণ্ডা ও পরে সংঘর্ষ হয়। ঘটনার একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হন শফিকুল। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নেত্রকোণা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় আরও সাতজন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। হামলার সময় হামিদুর রহমান রাশেদের বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগও উঠেছে।
স্থানীয়রা জানান, পোস্টার সাঁটাতে গেলে বিএনপির অপর একটি পক্ষ—যারা উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জামাল উদ্দিনের অনুসারী—তারা বাধা দেয়। এ থেকেই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, “ঘটনার তদন্ত চলছে। হামলার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।”
ঘটনার বিষয়ে জামাল উদ্দিনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তবে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম হিলালী জানান, “বিষয়টি দুঃখজনক। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।”