সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার দোহালিয়া ইউনিয়নে হাজীনগর গ্রামে বাচ্চাদের জুতা চুরিকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশীদের মধ্যে সংঘর্ষে ওয়াহিদ আলী (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত ও নারীসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। নিহত বৃদ্ধ এলাকার মৃত খুরশিদ আলী ছেলে।
দোয়ারাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহিদুল হক জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হাজীনগর গ্রামের সাহেব আলীর ছেলে হাবিব ও প্রতিবেশী ওয়াহিদ আলীর নাতি ইকবাল বাড়ির পাশে পুকুর ঘাটে হাতমুখ ধৌত করতে যায়। এ সময় ঘাট থেকে হাবিবের জুতা চুরি হয়ে গেলে এ নিয়ে হাবিব ও ইকবালের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতিহাতির ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে রাত সাড়ে ৯টার দিকে হাবিব ও ইকবালের অভিভাবকদের মধ্যে ঝগড়া সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষ প্রতিপক্ষের দাঁড়ালো অস্ত্রের আঘাতে ওয়াহিদ আলী ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এ ছাড়া সংঘর্ষে নারীসহ উভয় পক্ষের অন্তত ৫ জন আহত হয়েছেন।
পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়।
ঘটনার পরপরই প্রতিপক্ষের লোকজন পালিয়ে যায়। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা যায়নি বলে জানিয়েছেন ওসি জাহিদুল হক। পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার দোহালিয়া ইউনিয়নে হাজীনগর গ্রামে বাচ্চাদের জুতা চুরিকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশীদের মধ্যে সংঘর্ষে ওয়াহিদ আলী (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত ও নারীসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। নিহত বৃদ্ধ এলাকার মৃত খুরশিদ আলী ছেলে।
দোয়ারাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহিদুল হক জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হাজীনগর গ্রামের সাহেব আলীর ছেলে হাবিব ও প্রতিবেশী ওয়াহিদ আলীর নাতি ইকবাল বাড়ির পাশে পুকুর ঘাটে হাতমুখ ধৌত করতে যায়। এ সময় ঘাট থেকে হাবিবের জুতা চুরি হয়ে গেলে এ নিয়ে হাবিব ও ইকবালের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতিহাতির ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে রাত সাড়ে ৯টার দিকে হাবিব ও ইকবালের অভিভাবকদের মধ্যে ঝগড়া সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষ প্রতিপক্ষের দাঁড়ালো অস্ত্রের আঘাতে ওয়াহিদ আলী ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এ ছাড়া সংঘর্ষে নারীসহ উভয় পক্ষের অন্তত ৫ জন আহত হয়েছেন।
পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়।
ঘটনার পরপরই প্রতিপক্ষের লোকজন পালিয়ে যায়। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা যায়নি বলে জানিয়েছেন ওসি জাহিদুল হক। পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।