নড়াইলে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের নকল নবীশদের চাকরি রাজস্ব খাতে নেয়ার দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ এক্সট্রা মোহরার (নকলনবীশ) অ্যাসোসিয়েশন ও বৈষম্যবিরোধী নকলনবীশ দাবি আদায় পরিষদ জেলা শাখার আয়োজনে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নড়াইল সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্বারকলিপি প্রদান করেন নকলনবীশরা। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন-সংগঠনের জেলা কমিটির সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নাসরিন সুলতানা, নকলনবীশ উজ্জ্বল কুন্ডুসহ অনেকে।
বক্তারা বলেন, এক পৃষ্ঠায় ৩০০ শব্দ লিখে মাত্র ২৪ টাকা পাই আমরা। এভাবে পৃষ্ঠা ও শব্দ গণনা করে মাসিক সম্মানি পাই। নকলনবীশদের (এক্সট্রা মোহরার) পদ স্থায়ীকরণ না হওয়ার কারণে এই পদে কর্মরতরা পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। আমাদের চাকরি রাজস্ব খাতে না যাওয়ায় আমরা বেতন, বোনাস এবং নারীরা মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না।
অথচ, রেজিস্ট্রি অফিসে রাজস্ব আদায়, দলিল বালামে রেকর্ডভূক্তকরণ, সূচিকরণ, জনগণ ও বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের তথ্যাদি সরবরাহের মাধ্যমে কাক্ষিত সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে এক্সট্রা মোহরাররা (নকলনবীশ) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন। নড়াইলসহ সারাদেশে ১৫ হাজার ৬৮২জন অস্থায়ী এক্সট্রা মোহরার নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। অথচ তাদের নির্ধারিত কোনো বেতন ভাতা নেই। নকলনবীশদের চাকরি রাজস্বখাতে অন্তর্ভুক্তকরণে ২০২৫-২০২৬ সালের অর্থবাজটে সব প্রক্রিয়া সরকার অনুমোদন করবে বলে আমরা জোর দাবি জানাচ্ছি।
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
নড়াইলে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের নকল নবীশদের চাকরি রাজস্ব খাতে নেয়ার দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ এক্সট্রা মোহরার (নকলনবীশ) অ্যাসোসিয়েশন ও বৈষম্যবিরোধী নকলনবীশ দাবি আদায় পরিষদ জেলা শাখার আয়োজনে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নড়াইল সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্বারকলিপি প্রদান করেন নকলনবীশরা। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন-সংগঠনের জেলা কমিটির সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নাসরিন সুলতানা, নকলনবীশ উজ্জ্বল কুন্ডুসহ অনেকে।
বক্তারা বলেন, এক পৃষ্ঠায় ৩০০ শব্দ লিখে মাত্র ২৪ টাকা পাই আমরা। এভাবে পৃষ্ঠা ও শব্দ গণনা করে মাসিক সম্মানি পাই। নকলনবীশদের (এক্সট্রা মোহরার) পদ স্থায়ীকরণ না হওয়ার কারণে এই পদে কর্মরতরা পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। আমাদের চাকরি রাজস্ব খাতে না যাওয়ায় আমরা বেতন, বোনাস এবং নারীরা মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না।
অথচ, রেজিস্ট্রি অফিসে রাজস্ব আদায়, দলিল বালামে রেকর্ডভূক্তকরণ, সূচিকরণ, জনগণ ও বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের তথ্যাদি সরবরাহের মাধ্যমে কাক্ষিত সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে এক্সট্রা মোহরাররা (নকলনবীশ) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন। নড়াইলসহ সারাদেশে ১৫ হাজার ৬৮২জন অস্থায়ী এক্সট্রা মোহরার নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। অথচ তাদের নির্ধারিত কোনো বেতন ভাতা নেই। নকলনবীশদের চাকরি রাজস্বখাতে অন্তর্ভুক্তকরণে ২০২৫-২০২৬ সালের অর্থবাজটে সব প্রক্রিয়া সরকার অনুমোদন করবে বলে আমরা জোর দাবি জানাচ্ছি।