চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার হাট বাজারে উঁকি মেরেছে মৌসুমী রসালে ফল তাল শাঁসের । প্রচন্ড গরম থেকে স্বস্তি পেতে মৌসুমী ফল তাল শাঁসের জুড়ি নেই। জৈষ্ঠ্যের দুপুরে ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষনে হাট বাজারে রসালো ফল তাল শাঁসের পসরা সাজিয়ে বসেছে তাল শাঁস বিক্রেতারা । গরমে তাল শাঁসের স্বাদ নিতে ক্রেতাদের বাড়াতি চাহিদা একটু বেশী থাকে। তবে একাধিক ক্রেতাদের মন্তব্য তাল শাঁসে কোন কেমিক্যাল না থাকায় মন প্রান সতেজ করতে এর কোন জুড়ি নেই । রসালো এই ফলের ক্রেতারা দুপুরের পর পরই সংগ্রহ করে নিয়ে ফ্রিজে ঠান্ডা করে রেখে বছরের শুরুতেই স্বাদ নিচ্ছে। সবে মাএ বাজারে নতুন আসা তাল শাঁস বেচাকেন বেশ ভাল হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার তাল শাঁস বিক্রেতা চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার বদনপুর গ্রামের আনোয়ারের ছেলে শুকুর আলী বলেন, এবার জৈাষ্ঠ্য শুরুতেই বাজারে তাল শাঁস বেছা বিক্রি শুরু করেছি। হাট বাজারে তাল শাঁসের স্বাদ নিতে ক্রেতার অভাব নেই। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের তাল বাগান মালিকদের নিকট আগাম বায়না দিয়ে তালের গুটি কিনে রাখি। নিজেরা সুযোগ সুবিধা ও বাজারের চাহিদা বুঝে হাট বাজারে বিক্রি করে থাকি । নতুন এই তাল শাঁস বাজারে বেশ চাহিদা বয়েছে । ক্রেতারা এ জাতের রসালে ফল কিনতে ভীড় করছে ।উপজেলার হাট বাজারের বিভিন্ন মোড়ের ক্রেতাদের নজরে আসে এমন স্থানে তাল শাঁসের পসরা সাজিয়ে বসলে বিক্রি শুরু হয়ে যায় । তাল বাগানের মালিকারা গরম বুঝে তালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে । গত বছরের তুলনায় এবার উঠতি তাল শাঁসের দাম বেশী । অনেক ক্রেতা দাম শুনে হড়কে যাচ্ছে। তাল শাঁসে জীবিকা নিবাহে বাড়তি আয়ে সংসারে স্বাছন্দ্য বোধ করছি। আর কয়েক দিন পর পথে ঘাটে তাল শাঁসের ছড়াছড়ি হবে ।
হাফিজুল , নিশান, কালাম, আজাদ সহ তাল শাঁস ক্রেতারা বলেন, বাজারে নতুন মৌসুমি এই ফল তাল শাঁস। বিক্রেতা ২০ টাকা দরে হালি হাঁকছে। দর শুনেই অনেকের চক্ষু চড়ক গাছে উঠে । আবার চালাক ক্রেতারা একটু দরা দরি করছে। বিক্রেতার মন গলিয়ে একটু কম দামে কেনার চেষ্ঠা করছে সবাই। বছরের শুরুতেই নতুন আসা তাল শাঁস গরমে ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই ক্রেতারা রসালো এই ফল কিনতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেু ।দাম দর যাই হোক না কেন সবাই মিলে কেনার জন্য চেষ্ঠা করছি । অনেক তাল শাঁস ক্রেতা দর শুনে চলে গেলেও অপর ক্রেতা ফল কিনতে ভুল করছে না ।
স্কুল শিক্ষক আব্দু বলেন,এখন গরমের সময় রসালো এই ফলের বহু গুন রয়েছে । নানা জাতের ফল মুল বাজারে আসতে শুরু করেছে । আম, জাম,লিচুর পর বাজারে এসেছে তাঁল শাঁস । রসালে এই ফল সবার কাছে এর জনপ্রিয়তা যুগ যুগ ধরে রয়েছে । এই ফলে কোন ক্যামিকেল নেই । ফলে মধ্যে রয়েছে আল্লাহ সৃষ্টি রসালো সুমিষ্ট পানীয় যা চমকেই মন প্রাণ শীতল করে দেয় ।
বাগান মালিক বাহার আলী বলেন, বাগানের তাল বিক্রি করতে কোন হাটবাজার বা মোকামে যেতে হয় না। এলাাকার বিভিন্ন তাল ব্যবসায়ীরা বাগানে এসে নগদে ক্রয় করে নিয়ে যায়। বাগানে বসেই কাঁচা তাল বিক্রি হওয়ার কারণে কোন বাড়তি ঝামেলা নেই।
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার হাট বাজারে উঁকি মেরেছে মৌসুমী রসালে ফল তাল শাঁসের । প্রচন্ড গরম থেকে স্বস্তি পেতে মৌসুমী ফল তাল শাঁসের জুড়ি নেই। জৈষ্ঠ্যের দুপুরে ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষনে হাট বাজারে রসালো ফল তাল শাঁসের পসরা সাজিয়ে বসেছে তাল শাঁস বিক্রেতারা । গরমে তাল শাঁসের স্বাদ নিতে ক্রেতাদের বাড়াতি চাহিদা একটু বেশী থাকে। তবে একাধিক ক্রেতাদের মন্তব্য তাল শাঁসে কোন কেমিক্যাল না থাকায় মন প্রান সতেজ করতে এর কোন জুড়ি নেই । রসালো এই ফলের ক্রেতারা দুপুরের পর পরই সংগ্রহ করে নিয়ে ফ্রিজে ঠান্ডা করে রেখে বছরের শুরুতেই স্বাদ নিচ্ছে। সবে মাএ বাজারে নতুন আসা তাল শাঁস বেচাকেন বেশ ভাল হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার তাল শাঁস বিক্রেতা চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার বদনপুর গ্রামের আনোয়ারের ছেলে শুকুর আলী বলেন, এবার জৈাষ্ঠ্য শুরুতেই বাজারে তাল শাঁস বেছা বিক্রি শুরু করেছি। হাট বাজারে তাল শাঁসের স্বাদ নিতে ক্রেতার অভাব নেই। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের তাল বাগান মালিকদের নিকট আগাম বায়না দিয়ে তালের গুটি কিনে রাখি। নিজেরা সুযোগ সুবিধা ও বাজারের চাহিদা বুঝে হাট বাজারে বিক্রি করে থাকি । নতুন এই তাল শাঁস বাজারে বেশ চাহিদা বয়েছে । ক্রেতারা এ জাতের রসালে ফল কিনতে ভীড় করছে ।উপজেলার হাট বাজারের বিভিন্ন মোড়ের ক্রেতাদের নজরে আসে এমন স্থানে তাল শাঁসের পসরা সাজিয়ে বসলে বিক্রি শুরু হয়ে যায় । তাল বাগানের মালিকারা গরম বুঝে তালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে । গত বছরের তুলনায় এবার উঠতি তাল শাঁসের দাম বেশী । অনেক ক্রেতা দাম শুনে হড়কে যাচ্ছে। তাল শাঁসে জীবিকা নিবাহে বাড়তি আয়ে সংসারে স্বাছন্দ্য বোধ করছি। আর কয়েক দিন পর পথে ঘাটে তাল শাঁসের ছড়াছড়ি হবে ।
হাফিজুল , নিশান, কালাম, আজাদ সহ তাল শাঁস ক্রেতারা বলেন, বাজারে নতুন মৌসুমি এই ফল তাল শাঁস। বিক্রেতা ২০ টাকা দরে হালি হাঁকছে। দর শুনেই অনেকের চক্ষু চড়ক গাছে উঠে । আবার চালাক ক্রেতারা একটু দরা দরি করছে। বিক্রেতার মন গলিয়ে একটু কম দামে কেনার চেষ্ঠা করছে সবাই। বছরের শুরুতেই নতুন আসা তাল শাঁস গরমে ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই ক্রেতারা রসালো এই ফল কিনতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেু ।দাম দর যাই হোক না কেন সবাই মিলে কেনার জন্য চেষ্ঠা করছি । অনেক তাল শাঁস ক্রেতা দর শুনে চলে গেলেও অপর ক্রেতা ফল কিনতে ভুল করছে না ।
স্কুল শিক্ষক আব্দু বলেন,এখন গরমের সময় রসালো এই ফলের বহু গুন রয়েছে । নানা জাতের ফল মুল বাজারে আসতে শুরু করেছে । আম, জাম,লিচুর পর বাজারে এসেছে তাঁল শাঁস । রসালে এই ফল সবার কাছে এর জনপ্রিয়তা যুগ যুগ ধরে রয়েছে । এই ফলে কোন ক্যামিকেল নেই । ফলে মধ্যে রয়েছে আল্লাহ সৃষ্টি রসালো সুমিষ্ট পানীয় যা চমকেই মন প্রাণ শীতল করে দেয় ।
বাগান মালিক বাহার আলী বলেন, বাগানের তাল বিক্রি করতে কোন হাটবাজার বা মোকামে যেতে হয় না। এলাাকার বিভিন্ন তাল ব্যবসায়ীরা বাগানে এসে নগদে ক্রয় করে নিয়ে যায়। বাগানে বসেই কাঁচা তাল বিক্রি হওয়ার কারণে কোন বাড়তি ঝামেলা নেই।