চরফ্যাশন (ভোলা) : দুলাহাট বাজারের গবাদি পশুর হাট -সংবাদ
ভোলার চরফ্যাসনে ১শ ৮৬টি গরুর খামার, ৮২টি মহিষের খামার এবং ২৪টি ছাগলের খামার থেকে আসন্ন কোরবানিকে ঘিরে প্রস্তুত করা হয়েছে ২৫ হাজার ৯১ টি গবাদি পশু। উপজেলাবাসীর চাহিদা পূরণ করে এসব পশু দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হবে।
সরেজমিনে চরফ্যাসন সদর পশুর হাট , চেয়ারম্যান বাজার পশুর হাট ও দুলারহাট পশুর হাটে গিয়ে দেখা যায় ঈদকে সামনে রেখে গৃহস্ত ও খামারি এবং বেপারীরা মহিষ ,গরু ও ছাগল বেচা কেনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। শত শত ক্রেতা গরু কিনার জন্য পশুর হাটে এসেছেন। এসময় দুলারহাটের পশুর হাটে কথা হয় ক্রেতা কবির খানের সাথে তিনি বলেন, শুক্রবার দুলারহাট বাজার উপজেলার সবচেয়ে বড় গরু বাজার । এখানে সবচেয়ে বেশি গরু কেনা বেচা হয়।
যে গরু গত ঈদে ১ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে তা এবার ৮০-৯০ হাজার টাকায় কেনা সম্ভব। ঈদেও দিনক্ষণ ঘনিয়ে আসলে দেশের অন্যান্য জেলা থেকে গরু আসা শুরু করলে আর দাম কমবে বলে তিনি আশা করে।
চরফ্যাসন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার তথ্যমতে, এ উপজেলায় ১৮৬ টি গরুর খামার , মহিষের খামার ৮২টি এবং ছাগলের খামার রয়েছে ২৪টি। এসব খামারের গরু ,মহিষ, ছাগলের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে প্রাণিসম্পদ ও বটেনারি বিভাগের ৭টি ভ্রাম্যমান মেডিকেল টিম নিয়োজিত রয়েছে।
উপজেলার ২১ টি ইউনিয়নসহ ১ টি পৌর সভার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
উপজেলার দুলারহাট থানার নীলকমল ইউনিয়নের গরুর খামারি মো. বিল্লাল জানান, এবছর কোরবানির জন্য আমার খামারে দেশী বিদেশিসহ বিভিন্ন জাতের গরু প্রস্তুত করেছি। এগুলো স্থানীয়ভাবে এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি । তবে এবছর খৈল ,কমের বুসি ও খড় সহ অন্যান্য পশু খাদ্য সামগ্রীর দাম বৃদ্ধি কারণে গরু পালনে হিমসিম খেতে হচ্ছে। আশানুরুপ দাম পেলে লাভবান হওয়ার আশা করছি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. রাজন আলী জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পক্ষ হতে প্রতিদিন ৭টি মেডিকেল টিম গ্রামে গিয়ে গৃহস্ত ও গামীদেরকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হয়। তিনি আর ও জানান, এ উপজেলায় যে পরিমান দেশী জাতের গরু রয়েছে তা কোরবানিতে উপেেজলার চাহিদা মিটিয়ে অন্যত্রে পাঠাতে পারবে খামারি ও গৃহস্তরা।
চরফ্যাশন (ভোলা) : দুলাহাট বাজারের গবাদি পশুর হাট -সংবাদ
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫
ভোলার চরফ্যাসনে ১শ ৮৬টি গরুর খামার, ৮২টি মহিষের খামার এবং ২৪টি ছাগলের খামার থেকে আসন্ন কোরবানিকে ঘিরে প্রস্তুত করা হয়েছে ২৫ হাজার ৯১ টি গবাদি পশু। উপজেলাবাসীর চাহিদা পূরণ করে এসব পশু দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হবে।
সরেজমিনে চরফ্যাসন সদর পশুর হাট , চেয়ারম্যান বাজার পশুর হাট ও দুলারহাট পশুর হাটে গিয়ে দেখা যায় ঈদকে সামনে রেখে গৃহস্ত ও খামারি এবং বেপারীরা মহিষ ,গরু ও ছাগল বেচা কেনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। শত শত ক্রেতা গরু কিনার জন্য পশুর হাটে এসেছেন। এসময় দুলারহাটের পশুর হাটে কথা হয় ক্রেতা কবির খানের সাথে তিনি বলেন, শুক্রবার দুলারহাট বাজার উপজেলার সবচেয়ে বড় গরু বাজার । এখানে সবচেয়ে বেশি গরু কেনা বেচা হয়।
যে গরু গত ঈদে ১ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে তা এবার ৮০-৯০ হাজার টাকায় কেনা সম্ভব। ঈদেও দিনক্ষণ ঘনিয়ে আসলে দেশের অন্যান্য জেলা থেকে গরু আসা শুরু করলে আর দাম কমবে বলে তিনি আশা করে।
চরফ্যাসন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার তথ্যমতে, এ উপজেলায় ১৮৬ টি গরুর খামার , মহিষের খামার ৮২টি এবং ছাগলের খামার রয়েছে ২৪টি। এসব খামারের গরু ,মহিষ, ছাগলের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে প্রাণিসম্পদ ও বটেনারি বিভাগের ৭টি ভ্রাম্যমান মেডিকেল টিম নিয়োজিত রয়েছে।
উপজেলার ২১ টি ইউনিয়নসহ ১ টি পৌর সভার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
উপজেলার দুলারহাট থানার নীলকমল ইউনিয়নের গরুর খামারি মো. বিল্লাল জানান, এবছর কোরবানির জন্য আমার খামারে দেশী বিদেশিসহ বিভিন্ন জাতের গরু প্রস্তুত করেছি। এগুলো স্থানীয়ভাবে এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি । তবে এবছর খৈল ,কমের বুসি ও খড় সহ অন্যান্য পশু খাদ্য সামগ্রীর দাম বৃদ্ধি কারণে গরু পালনে হিমসিম খেতে হচ্ছে। আশানুরুপ দাম পেলে লাভবান হওয়ার আশা করছি।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. রাজন আলী জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পক্ষ হতে প্রতিদিন ৭টি মেডিকেল টিম গ্রামে গিয়ে গৃহস্ত ও গামীদেরকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হয়। তিনি আর ও জানান, এ উপজেলায় যে পরিমান দেশী জাতের গরু রয়েছে তা কোরবানিতে উপেেজলার চাহিদা মিটিয়ে অন্যত্রে পাঠাতে পারবে খামারি ও গৃহস্তরা।