খাগড়াছড়ি : ক্ষতিগ্রস্ত মাছ চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ করেছে মৎস্য অধিদপ্তর -সংবাদ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পানছড়ি উপজেলাতে ক্ষতিগ্রস্থ মাছ চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মাছ চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ করেছে মৎস্য অধিদপ্তর।
গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১১টা পানছড়ি উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে উপজেলার ৪০ জন চাষীর মাঝে ২ বস্তা করে মোট ৮০ বস্তা মাছের খাদ্য বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রিয় কান্তি চাকমার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারহানা নাসরিন। এ সময় তিনি বলেন, “সরকার সবসময় জনগণের পাশে রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে এ ধরনের সহায়তা কার্যক্রম চলমান থাকবে।”
পানছড়ি উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, “এই খাদ্য সহায়তা ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সহায়ক হবে এবং তাদের মাছ চাষ পুনরায় শুরু করতে উৎসাহ জোগাবে।”
মাছের খাদ্য পেয়ে আনন্দিত চাষীরা জানান, “এই সহায়তা আমাদের মতো ক্ষুদ্র চাষীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞ। মৎস্য অধিদপ্তরের বাজেট বাস্তবায়নের এই উদ্যোগে চাষীদের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে এবং তারা নতুন উদ্যমে চাষাবাদ শুরু করতে প্রস্তুুত।
এ সময় উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সংবাদকর্মী, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং চাষীরা উপস্থিত ছিলেন।
খাগড়াছড়ি : ক্ষতিগ্রস্ত মাছ চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ করেছে মৎস্য অধিদপ্তর -সংবাদ
রোববার, ২৫ মে ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পানছড়ি উপজেলাতে ক্ষতিগ্রস্থ মাছ চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মাছ চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ করেছে মৎস্য অধিদপ্তর।
গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১১টা পানছড়ি উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে উপজেলার ৪০ জন চাষীর মাঝে ২ বস্তা করে মোট ৮০ বস্তা মাছের খাদ্য বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রিয় কান্তি চাকমার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারহানা নাসরিন। এ সময় তিনি বলেন, “সরকার সবসময় জনগণের পাশে রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে এ ধরনের সহায়তা কার্যক্রম চলমান থাকবে।”
পানছড়ি উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, “এই খাদ্য সহায়তা ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সহায়ক হবে এবং তাদের মাছ চাষ পুনরায় শুরু করতে উৎসাহ জোগাবে।”
মাছের খাদ্য পেয়ে আনন্দিত চাষীরা জানান, “এই সহায়তা আমাদের মতো ক্ষুদ্র চাষীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞ। মৎস্য অধিদপ্তরের বাজেট বাস্তবায়নের এই উদ্যোগে চাষীদের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে এবং তারা নতুন উদ্যমে চাষাবাদ শুরু করতে প্রস্তুুত।
এ সময় উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সংবাদকর্মী, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং চাষীরা উপস্থিত ছিলেন।