চট্টগ্রামের রাউজানে রাশেদা বেগম (৪০) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার চিকদাইর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সন্দ্বীপ পাড়া গ্রামের স্বামীর ঘরে মেঝেতে পড়ে থাকা অবস্থা লাশটি উদ্ধার করা হয় বলে জানায় পুলিশ। নিহত গৃহবধূর স্বজনদের দাবি তাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পরে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামিয়ে মেঝেতে রাখা হয়।
পুলিশ বলেছে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহত গৃহবধূর ওই গ্রামের ওমান ফেরত প্রাবসী মোহাম্মদ ইব্রাহীমের স্ত্রী। নিহতের ১৪ বছর ও ৫ বছর বয়সি দুজন ছেলে সন্তান রয়েছে। স্বামী পরিবারের সদস্যদের দাবি রাশেদা কয়েকদিন ধরে অসুস্থ ছিল। অসুস্থতার মধ্যে তার মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয়রা বলেছেন, ইব্রাহিম এক সময় ওমান প্রবাসী ছিলেন। গত প্রায় ৫ বছরে আগে দেশে এসে এখন কৃষিকাজ করে সংসার চালাচ্ছিলেন। বিভিন্ন সময় সাংসারিক বিষয় নিয়ে স্বামী স্ত্রীর কলহ ছিল। ইব্রাহিম রাশেদাকে এই কলহের সূত্র ধরে মারধর করতেন। এই নিয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়, থানায় কয়েকবার সালিশ নালিশের বৈঠক হয়। নিহতের স্বাজনরা বলেছেন মৃত্যুর খবর শুনে তারা নিহতের বাড়িতে এসে দেখেন রাশেদার লাশ মেঝেতে পড়ে আছে। তাদের অভিযোগ তাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যার পর মেঝেতে ফেলে রেখেছে।
এ বিষয়ে রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভুইয়া বলেন, খবর পেয়ে আমরা লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠাই। ঘটনার সঠিক কারণ জানতে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে নিহতের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
রোববার, ২৫ মে ২০২৫
চট্টগ্রামের রাউজানে রাশেদা বেগম (৪০) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার চিকদাইর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সন্দ্বীপ পাড়া গ্রামের স্বামীর ঘরে মেঝেতে পড়ে থাকা অবস্থা লাশটি উদ্ধার করা হয় বলে জানায় পুলিশ। নিহত গৃহবধূর স্বজনদের দাবি তাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পরে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামিয়ে মেঝেতে রাখা হয়।
পুলিশ বলেছে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহত গৃহবধূর ওই গ্রামের ওমান ফেরত প্রাবসী মোহাম্মদ ইব্রাহীমের স্ত্রী। নিহতের ১৪ বছর ও ৫ বছর বয়সি দুজন ছেলে সন্তান রয়েছে। স্বামী পরিবারের সদস্যদের দাবি রাশেদা কয়েকদিন ধরে অসুস্থ ছিল। অসুস্থতার মধ্যে তার মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয়রা বলেছেন, ইব্রাহিম এক সময় ওমান প্রবাসী ছিলেন। গত প্রায় ৫ বছরে আগে দেশে এসে এখন কৃষিকাজ করে সংসার চালাচ্ছিলেন। বিভিন্ন সময় সাংসারিক বিষয় নিয়ে স্বামী স্ত্রীর কলহ ছিল। ইব্রাহিম রাশেদাকে এই কলহের সূত্র ধরে মারধর করতেন। এই নিয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়, থানায় কয়েকবার সালিশ নালিশের বৈঠক হয়। নিহতের স্বাজনরা বলেছেন মৃত্যুর খবর শুনে তারা নিহতের বাড়িতে এসে দেখেন রাশেদার লাশ মেঝেতে পড়ে আছে। তাদের অভিযোগ তাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যার পর মেঝেতে ফেলে রেখেছে।
এ বিষয়ে রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভুইয়া বলেন, খবর পেয়ে আমরা লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠাই। ঘটনার সঠিক কারণ জানতে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে নিহতের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।