পটুয়াখালীর বাউফলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলামের অপসারণ চেয়ে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় সাংবাদিকরা। ইউএনও বিরুদ্ধে অসৌজন্যমূলক আচরণ ও শাস্তি দেওয়ার হুমকির অভিযোগ এনে শনিবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে সাংবাদিকেরা এক প্রতিবাদ সভা শেষে ইউএনওর অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন।
গতকাল শনিবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে বাউফলে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দের ব্যানারে বাউফল প্রেসক্লাবের বীর উত্তম সামসুল আলম তালুকদার ভবনের সামনের সড়কে ওই মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, ইউএনও আমিনুল ইসলাম হচ্ছেন ফ্যাসিবাদ হাসিনা সরকারের মূখ্য সচিবের আপন ভাগনি জামাই। সেই প্রভাবে পূর্বের কর্মস্থল মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় ইউএনও থাকাকালীন ব্যাপক দুর্নীতি করেছেন। যে কারণে পত্রিকার শিরোনামও হয়েছিলেন। বাউফলে তিনি সাংবাদিককে জেলে পাঠানোর হুমকি দিয়েছেন। তিনি বাউফলে চাকুরি করার যোগ্যতা হারিয়েছেন। বক্তারা তার (ইউএনও) বিভাগীয় শাস্তিসহ অপসারণ দাবি করেন।
রোববার, ২৫ মে ২০২৫
পটুয়াখালীর বাউফলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলামের অপসারণ চেয়ে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় সাংবাদিকরা। ইউএনও বিরুদ্ধে অসৌজন্যমূলক আচরণ ও শাস্তি দেওয়ার হুমকির অভিযোগ এনে শনিবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে সাংবাদিকেরা এক প্রতিবাদ সভা শেষে ইউএনওর অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন।
গতকাল শনিবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে বাউফলে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দের ব্যানারে বাউফল প্রেসক্লাবের বীর উত্তম সামসুল আলম তালুকদার ভবনের সামনের সড়কে ওই মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, ইউএনও আমিনুল ইসলাম হচ্ছেন ফ্যাসিবাদ হাসিনা সরকারের মূখ্য সচিবের আপন ভাগনি জামাই। সেই প্রভাবে পূর্বের কর্মস্থল মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় ইউএনও থাকাকালীন ব্যাপক দুর্নীতি করেছেন। যে কারণে পত্রিকার শিরোনামও হয়েছিলেন। বাউফলে তিনি সাংবাদিককে জেলে পাঠানোর হুমকি দিয়েছেন। তিনি বাউফলে চাকুরি করার যোগ্যতা হারিয়েছেন। বক্তারা তার (ইউএনও) বিভাগীয় শাস্তিসহ অপসারণ দাবি করেন।