মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার সোনাপুর সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আসা এসব নারী, পুরুষ ও শিশুদের নেয়া হয়েছে মুজিবনগর থানা পুলিশের হেফাজতে। রোববার,(২৫ মে ২০২৫) ভোরে সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ার গেট খুলে তাদেরকে জোরপূর্বক বাংলাদেশের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়।
আটক হওয়াদের মধ্যে ৫ জন পুরুষ, ৫ জন নারী এবং ৯ জন শিশু রয়েছে।
ভারত থেকে আসা কয়েকজন দাবি করেছেন, তারা সকলেই বাংলাদেশী। অবৈধভাবে তারা বিভিন্ন সময়ে ভারতে যায়। কিছুদিন আগে ভারতীয় পুলিশ তাদেরকে আটক করে বিএসএফ এর কাছে হস্তান্তর করে। পরে আজ (রবিবার) ভোরে বিএসএফ তাদেরকে নিয়ে আসে মুজিবনগরে সোনাপুর সীমান্তে। সেখানে কাঁটাতারের বেড়ার গেট খুলে জোরপূর্বক বাংলাদেশে আসতে বাধ্য করে বিএসএফ।
মুজিবনগর থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, ১৯ জনই বাংলাদেশী বলে দাবি করেছেন। তবে তাদের কাছে জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় বাংলাদেশী কি না তা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। নীলফামারি ও কুড়িগ্রামসহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা বলে তারা পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। তাদেরও দেওয়া পরিচয় যাচাই করার পর তাদের বিষয়ে আইনানুগ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
রোববার, ২৫ মে ২০২৫
মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার সোনাপুর সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আসা এসব নারী, পুরুষ ও শিশুদের নেয়া হয়েছে মুজিবনগর থানা পুলিশের হেফাজতে। রোববার,(২৫ মে ২০২৫) ভোরে সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ার গেট খুলে তাদেরকে জোরপূর্বক বাংলাদেশের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়।
আটক হওয়াদের মধ্যে ৫ জন পুরুষ, ৫ জন নারী এবং ৯ জন শিশু রয়েছে।
ভারত থেকে আসা কয়েকজন দাবি করেছেন, তারা সকলেই বাংলাদেশী। অবৈধভাবে তারা বিভিন্ন সময়ে ভারতে যায়। কিছুদিন আগে ভারতীয় পুলিশ তাদেরকে আটক করে বিএসএফ এর কাছে হস্তান্তর করে। পরে আজ (রবিবার) ভোরে বিএসএফ তাদেরকে নিয়ে আসে মুজিবনগরে সোনাপুর সীমান্তে। সেখানে কাঁটাতারের বেড়ার গেট খুলে জোরপূর্বক বাংলাদেশে আসতে বাধ্য করে বিএসএফ।
মুজিবনগর থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, ১৯ জনই বাংলাদেশী বলে দাবি করেছেন। তবে তাদের কাছে জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় বাংলাদেশী কি না তা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। নীলফামারি ও কুড়িগ্রামসহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা বলে তারা পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। তাদেরও দেওয়া পরিচয় যাচাই করার পর তাদের বিষয়ে আইনানুগ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।