মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার ধিপুর ইউনিয়নের পলাশপুর গ্রামের পেশকার বাড়িতে হোসাইনকে (৭) শ্বাসরোধে হত্যা করে মৃতদেহ জঙ্গলে ফেলে রাখে আসামি আরিয়ান ওরফে মাহিম (২০)। গত শুক্রবার রাতে এই হত্যাকাণ্ড হয়।
মৃত হোসাইন (৭) টঙ্গীবাড়ী উপজেলার ধিপুর ইউনিয়নের মো.জুয়েল এবং মোছাম্মত সালমা বেগমের সন্তান। আড়িয়ল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেণীতে লেখাপড়া করতো।
হোসাইন (৭) গত ২৩ মে শুক্রবার বিকেল ৪টার সময় খেলাধুলা করার জন্য বাড়ি হতে বের হয়ে যায়। সন্ধ্যা হলেও বাড়িতে আসেনি হোসাইন (৭) বাড়িতে না আসায় মৃতের পিতাসহ আত্মীয় স্বজন বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে জানতে পারে মৃতের প্রতিবেশী চাচা আরিয়ান ওরফে মাহিম (২০) বাই সাইকেলে ঘুরতে গেছে হোসেনকে নিয়ে। পরে মৃতের বাবাসহ লোকজন আরিয়ান ওরফে মাহিমের বাড়িতে তাকে খুঁজে পায়নি। মাহিম টঙ্গীবাড়ী উপজেলার ধিপুর ইউনিয়নের ডুলিহাটা গ্রামের মৃত মানিকের ছেলে।
মৃতের পরিবারের লোকজন মাহিমের মাকে জানায়। মাহিম তার মায়ের কাছে গেলে আরিয়ানকে খোঁজাখুঁজির কারণসহ হোসাইন কোথায় আছে জিজ্ঞাসাবাদ করে। মায়ের জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে অরিয়ান ওরফে মাহিম হোসাইনের হাত-পা বেঁধে শ্বাস রোধ করে হত্যা করে মৃতদেহ টঙ্গীবাড়ী থানার ধীপুর ইউনিয়নের পলাশ পুর পেশকার বাড়ি, জনৈক ক্বারীর জঙ্গলে ফেলে রেখেছে বলে স্বীকার করে। মাহিমের মা মৃতের পরিবারের লোকজনদের জানায়। এই তথ্য পেয়ে টঙ্গীবাড়ী থানা পুলিশ আসামী আরিয়ান ওরফে মাহিমকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের পর তার দেখানো মোতাবেক মৃত হোসাইন (৭) এর মৃতদেহ হাত-পা বাধা অবস্থায় গত ২৫ মে সকালে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে টঙ্গীবাড়ি থানা অফিসার ইনচার্জ মো. মুহিদুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। হত্যার কারণ জানা যায়নি।
রোববার, ২৫ মে ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার ধিপুর ইউনিয়নের পলাশপুর গ্রামের পেশকার বাড়িতে হোসাইনকে (৭) শ্বাসরোধে হত্যা করে মৃতদেহ জঙ্গলে ফেলে রাখে আসামি আরিয়ান ওরফে মাহিম (২০)। গত শুক্রবার রাতে এই হত্যাকাণ্ড হয়।
মৃত হোসাইন (৭) টঙ্গীবাড়ী উপজেলার ধিপুর ইউনিয়নের মো.জুয়েল এবং মোছাম্মত সালমা বেগমের সন্তান। আড়িয়ল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেণীতে লেখাপড়া করতো।
হোসাইন (৭) গত ২৩ মে শুক্রবার বিকেল ৪টার সময় খেলাধুলা করার জন্য বাড়ি হতে বের হয়ে যায়। সন্ধ্যা হলেও বাড়িতে আসেনি হোসাইন (৭) বাড়িতে না আসায় মৃতের পিতাসহ আত্মীয় স্বজন বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে জানতে পারে মৃতের প্রতিবেশী চাচা আরিয়ান ওরফে মাহিম (২০) বাই সাইকেলে ঘুরতে গেছে হোসেনকে নিয়ে। পরে মৃতের বাবাসহ লোকজন আরিয়ান ওরফে মাহিমের বাড়িতে তাকে খুঁজে পায়নি। মাহিম টঙ্গীবাড়ী উপজেলার ধিপুর ইউনিয়নের ডুলিহাটা গ্রামের মৃত মানিকের ছেলে।
মৃতের পরিবারের লোকজন মাহিমের মাকে জানায়। মাহিম তার মায়ের কাছে গেলে আরিয়ানকে খোঁজাখুঁজির কারণসহ হোসাইন কোথায় আছে জিজ্ঞাসাবাদ করে। মায়ের জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে অরিয়ান ওরফে মাহিম হোসাইনের হাত-পা বেঁধে শ্বাস রোধ করে হত্যা করে মৃতদেহ টঙ্গীবাড়ী থানার ধীপুর ইউনিয়নের পলাশ পুর পেশকার বাড়ি, জনৈক ক্বারীর জঙ্গলে ফেলে রেখেছে বলে স্বীকার করে। মাহিমের মা মৃতের পরিবারের লোকজনদের জানায়। এই তথ্য পেয়ে টঙ্গীবাড়ী থানা পুলিশ আসামী আরিয়ান ওরফে মাহিমকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের পর তার দেখানো মোতাবেক মৃত হোসাইন (৭) এর মৃতদেহ হাত-পা বাধা অবস্থায় গত ২৫ মে সকালে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে টঙ্গীবাড়ি থানা অফিসার ইনচার্জ মো. মুহিদুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একজনকে আটক করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। হত্যার কারণ জানা যায়নি।