যশোরের শার্শায় মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে হরিনাপোতা গ্রামের সোনামুখি বিলের গোলাপি রঙের পদ্মফুল। ফলে সকাল ও বিকেলে মানুষের আনাগোনায় জায়গাটি নান্দনিকতা পেয়েছে।
বাড়ির পাশে ফোঁটা গোলাপি পদ্মের সৌন্দর্য উপভোগ করতে ভিড় জমাচ্ছে স্থানীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পিপাশু মানুষ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সোনামুখি বিলের গোলাপি পদ্মের ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হলে দূর-দূরান্ত থেকেও ছুটে আসছে ভ্রমণ পিপাশু মানুষও।
এখন জ্যৈষ্ঠ মাস তাই সোনামুখি বিলে পানি নেই, অথচ কাঁদামাটিতে ফুটে আছে লাখো লাখো পদ্মফুল। দেশীয় পাখির কলকাকলীতে মুখরিত চারিদিক। এমন দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করতে ব্যস্ত বিলে বেড়াতে আসা প্রতিটি মানুষ, কেউ মোবাইল দিয়ে আবার কেউবা দামী ডিএসএলআর ক্যামেরা দিয়ে। কেউ কেউ টিকটকও করছেন। অনেক মুখ পরিচিতি ইউটিবারও আসছেন এ বিলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কনটেন্ট তৈরি করতে।
পদ্মফুল দেখতে আসা শার্শার জামতলার নুরে হাবীব জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই পদ্মবিলের ছবি দেখেছি। আশপাশে বেড়ানোর মতো কোনো জায়গা নেই। ঘরবন্দি সময় কাটাতে হচ্ছিল। এখানে এসে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য কাছ থেকে দেখে অনেক ভালো লাগছে।
ইউটিউবার রানা আহমেদ বলেন, আমি গোলাপি পদ্মের সংবাদ পেয়ে এই প্রথমবার এখানে এলাম, আসার পরে দেখে যা ধারণা করেছিলাম তার চেয়ে অনেকগুণ বেশি পদ্ম। একটা বিষয় আমাকে খুবই অবাক করেছে, পানি ছাড়া এমন লাখো পদ্ম কিভাবে ফুটলো ? জায়গাটা এতটাই নিরিবিলি এতটাই সুন্দর আমার হৃদয় ছুয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক। বিশেষ করে মানুষের বিরূপ আচরণের ফলে অপরূপ গ্রামবাংলার রূপ হারাতে বসেছি আমরা। তাই আমাদের সকলের সচেতন হওয়া উচিৎ যেন এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আমাদের বিরূপ আচরণে বিলুপ্ত হয়ে না যায়।
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
যশোরের শার্শায় মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে হরিনাপোতা গ্রামের সোনামুখি বিলের গোলাপি রঙের পদ্মফুল। ফলে সকাল ও বিকেলে মানুষের আনাগোনায় জায়গাটি নান্দনিকতা পেয়েছে।
বাড়ির পাশে ফোঁটা গোলাপি পদ্মের সৌন্দর্য উপভোগ করতে ভিড় জমাচ্ছে স্থানীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পিপাশু মানুষ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সোনামুখি বিলের গোলাপি পদ্মের ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হলে দূর-দূরান্ত থেকেও ছুটে আসছে ভ্রমণ পিপাশু মানুষও।
এখন জ্যৈষ্ঠ মাস তাই সোনামুখি বিলে পানি নেই, অথচ কাঁদামাটিতে ফুটে আছে লাখো লাখো পদ্মফুল। দেশীয় পাখির কলকাকলীতে মুখরিত চারিদিক। এমন দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করতে ব্যস্ত বিলে বেড়াতে আসা প্রতিটি মানুষ, কেউ মোবাইল দিয়ে আবার কেউবা দামী ডিএসএলআর ক্যামেরা দিয়ে। কেউ কেউ টিকটকও করছেন। অনেক মুখ পরিচিতি ইউটিবারও আসছেন এ বিলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কনটেন্ট তৈরি করতে।
পদ্মফুল দেখতে আসা শার্শার জামতলার নুরে হাবীব জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই পদ্মবিলের ছবি দেখেছি। আশপাশে বেড়ানোর মতো কোনো জায়গা নেই। ঘরবন্দি সময় কাটাতে হচ্ছিল। এখানে এসে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য কাছ থেকে দেখে অনেক ভালো লাগছে।
ইউটিউবার রানা আহমেদ বলেন, আমি গোলাপি পদ্মের সংবাদ পেয়ে এই প্রথমবার এখানে এলাম, আসার পরে দেখে যা ধারণা করেছিলাম তার চেয়ে অনেকগুণ বেশি পদ্ম। একটা বিষয় আমাকে খুবই অবাক করেছে, পানি ছাড়া এমন লাখো পদ্ম কিভাবে ফুটলো ? জায়গাটা এতটাই নিরিবিলি এতটাই সুন্দর আমার হৃদয় ছুয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক। বিশেষ করে মানুষের বিরূপ আচরণের ফলে অপরূপ গ্রামবাংলার রূপ হারাতে বসেছি আমরা। তাই আমাদের সকলের সচেতন হওয়া উচিৎ যেন এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আমাদের বিরূপ আচরণে বিলুপ্ত হয়ে না যায়।