ঈদযাত্রা ও কোরবানির পশু পরিবহনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নৌপথে পুলিশি টহল আরও জোরদার করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে নৌ-পুলিশের ডিআইজি মো. মিজানুর রহমান বলেছেন, অতিরিক্ত পশু বোঝাই নৌযান চলাচল করা থেকে বিরত রাখা হবে। গত সোমবার নৌ-পুলিশ সদরদপ্তরে নৌপথে কোরবানির পশু পরিবহনে নিরাপত্তা এবং হাট ব্যবস্থাপনা বিষয়ে পশুর হাটের ইজারাদারদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
সভার শুরুতেই নৌ-পুলিশের পক্ষ থেকে নৌ পথের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, কোরবানির পশুর হাট, কোরবানির পশু পরিবহণ ও পশুর হাট ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিষয় উল্লেখ করে নদী পথের আওতাধীন সংশ্লিষ্ট হাট ইজারাদারসহ সভায় উপস্থিত প্রতিনিধি ও অনলাইনে সংযুক্ত নৌ-পুলিশের বিভিন্ন অঞ্চলের পুলিশ সুপারদের সঙ্গে আলোচনা হয়।
সভায় বক্তারা গত ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে নৌপথে পুলিশের সহযোগিতায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আসন্ন ঈদ-উল-আযহায় পূর্বের ন্যায় সহযোগিতা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে পশুর হাট সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। সভায় অতিরিক্ত পশু বোঝাাই নৌযান চলাচল করা থেকে বিরত রাখা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে নৌযান চালানো, চাঁদাবাজি, চুরিসহ যেকোন হয়রানি বন্ধে বিশেষ নজরদারি বৃদ্ধি করা, নগদ অর্থ বহনের পরিবর্তে ব্যাঙ্কিং মাধ্যমে লেনদেন,
কোরবানির পশুর হাটে হাসিল আদায়ে ইজারাদার কতৃর্ক নিধার্রিত ফি প্রদর্শন করা, পকেটমার-ছিনতাইকারী-মলম/অজ্ঞান পার্টির দৌরাত্ম্য রোধে সতর্ক ও সচেতন থাকা, পশু বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে পশুবাহী নৌযানে হাটের নামসহ ব্যানার প্রর্দশন করা, নৌপথে টহল জোরদার করা, সব পশুর হাটে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থাকরণসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
নৌ-পুলিশের ডিআইজি মো. মিজানুর রহমান বলেন, কোরবানির পশুর হাটকে কেন্দ্র করে নদী পথসহ হাট এলাকায় চাঁদাবাজির প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়, এই ধরনের কোনো তথ্য থাকলে তাৎক্ষণিক জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ জানানোর জন্য হাট ইজারাদারদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। পাশাপাশি চাঁদাবাজিসহ অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার তথ্য নৌ-পুলিশকে অবগত করলে সবোর্চ্চ সহযোগিতা করার আশ্বাস প্রদান করেন। তাছাড়া পশুর হাটে বিশেষ করে রাতে নগদ টাকা লেনদেনের বিষয়ে সতর্ক ও সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্য সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
ঈদযাত্রা ও কোরবানির পশু পরিবহনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নৌপথে পুলিশি টহল আরও জোরদার করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে নৌ-পুলিশের ডিআইজি মো. মিজানুর রহমান বলেছেন, অতিরিক্ত পশু বোঝাই নৌযান চলাচল করা থেকে বিরত রাখা হবে। গত সোমবার নৌ-পুলিশ সদরদপ্তরে নৌপথে কোরবানির পশু পরিবহনে নিরাপত্তা এবং হাট ব্যবস্থাপনা বিষয়ে পশুর হাটের ইজারাদারদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
সভার শুরুতেই নৌ-পুলিশের পক্ষ থেকে নৌ পথের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, কোরবানির পশুর হাট, কোরবানির পশু পরিবহণ ও পশুর হাট ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিষয় উল্লেখ করে নদী পথের আওতাধীন সংশ্লিষ্ট হাট ইজারাদারসহ সভায় উপস্থিত প্রতিনিধি ও অনলাইনে সংযুক্ত নৌ-পুলিশের বিভিন্ন অঞ্চলের পুলিশ সুপারদের সঙ্গে আলোচনা হয়।
সভায় বক্তারা গত ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে নৌপথে পুলিশের সহযোগিতায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আসন্ন ঈদ-উল-আযহায় পূর্বের ন্যায় সহযোগিতা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে পশুর হাট সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। সভায় অতিরিক্ত পশু বোঝাাই নৌযান চলাচল করা থেকে বিরত রাখা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে নৌযান চালানো, চাঁদাবাজি, চুরিসহ যেকোন হয়রানি বন্ধে বিশেষ নজরদারি বৃদ্ধি করা, নগদ অর্থ বহনের পরিবর্তে ব্যাঙ্কিং মাধ্যমে লেনদেন,
কোরবানির পশুর হাটে হাসিল আদায়ে ইজারাদার কতৃর্ক নিধার্রিত ফি প্রদর্শন করা, পকেটমার-ছিনতাইকারী-মলম/অজ্ঞান পার্টির দৌরাত্ম্য রোধে সতর্ক ও সচেতন থাকা, পশু বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে পশুবাহী নৌযানে হাটের নামসহ ব্যানার প্রর্দশন করা, নৌপথে টহল জোরদার করা, সব পশুর হাটে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থাকরণসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
নৌ-পুলিশের ডিআইজি মো. মিজানুর রহমান বলেন, কোরবানির পশুর হাটকে কেন্দ্র করে নদী পথসহ হাট এলাকায় চাঁদাবাজির প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়, এই ধরনের কোনো তথ্য থাকলে তাৎক্ষণিক জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ জানানোর জন্য হাট ইজারাদারদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। পাশাপাশি চাঁদাবাজিসহ অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার তথ্য নৌ-পুলিশকে অবগত করলে সবোর্চ্চ সহযোগিতা করার আশ্বাস প্রদান করেন। তাছাড়া পশুর হাটে বিশেষ করে রাতে নগদ টাকা লেনদেনের বিষয়ে সতর্ক ও সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্য সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।