মাগুরার মহম্মদপুরে সমাজসেবা অফিসের সমাজকর্মী পাপিয়া দত্ত (৩০) নামে একজনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। গত রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সরকারি বাসভবনের একটি কক্ষে গলায় ওড়না প্যাচানো অবস্থায় তার মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। পাপিয়া দত্ত মাগুরার মহম্মদপুরে সমাজসেবা অফিসে শিশু সুরক্ষা প্রকল্পের একজন সমাজসেবা কর্মী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানায়, পাপিয়া দত্তের স্বামীর নাম মিঠুন ধর। তিনি একটি ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে খুলনায় কর্মরত আছেন। তাদের ৮/১০ বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। মেয়েটি তার বাবার সঙ্গেই খুলনা থাকেন বলে জানান স্থানীয়রা। গত রোববার রাতে আনসার ভিডিপির সদস্য স্বপ্না দত্ত তার কক্ষে খোজ নিতে গিয়ে দেখেন বিছানায় তার মৃতদেহ পড়ে আছে। পরে তিনি লোকজনকে খবর দেন। সবাই এসে পুলিশে খবর দেয়।
এ ঘটনায় মহম্মদপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. আব্দুর রব জানান, পাপিয়া দত্ত কিভাবে মারা গেছে এ বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি। তিনি উপজেলা পরিষদ ভবনের অভ্যন্তরে সরকারিভাবে পরিচালিত কর্মজীবী মহিলা হোস্টেলের নিচ তলার একটি কক্ষে একা থাকতেন। পুলিশ লাশটির ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরার মর্গে প্রেরণ করেছে। ওসি মো. আব্দুর রহমান জানান, খবর পেয়ে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের কারণে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন। তদন্ত চলছে এবং ময়নাতদন্তের পরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে বলেও জানান তিনি।
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
মাগুরার মহম্মদপুরে সমাজসেবা অফিসের সমাজকর্মী পাপিয়া দত্ত (৩০) নামে একজনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। গত রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সরকারি বাসভবনের একটি কক্ষে গলায় ওড়না প্যাচানো অবস্থায় তার মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। পাপিয়া দত্ত মাগুরার মহম্মদপুরে সমাজসেবা অফিসে শিশু সুরক্ষা প্রকল্পের একজন সমাজসেবা কর্মী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানায়, পাপিয়া দত্তের স্বামীর নাম মিঠুন ধর। তিনি একটি ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে খুলনায় কর্মরত আছেন। তাদের ৮/১০ বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। মেয়েটি তার বাবার সঙ্গেই খুলনা থাকেন বলে জানান স্থানীয়রা। গত রোববার রাতে আনসার ভিডিপির সদস্য স্বপ্না দত্ত তার কক্ষে খোজ নিতে গিয়ে দেখেন বিছানায় তার মৃতদেহ পড়ে আছে। পরে তিনি লোকজনকে খবর দেন। সবাই এসে পুলিশে খবর দেয়।
এ ঘটনায় মহম্মদপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. আব্দুর রব জানান, পাপিয়া দত্ত কিভাবে মারা গেছে এ বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি। তিনি উপজেলা পরিষদ ভবনের অভ্যন্তরে সরকারিভাবে পরিচালিত কর্মজীবী মহিলা হোস্টেলের নিচ তলার একটি কক্ষে একা থাকতেন। পুলিশ লাশটির ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরার মর্গে প্রেরণ করেছে। ওসি মো. আব্দুর রহমান জানান, খবর পেয়ে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের কারণে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন। তদন্ত চলছে এবং ময়নাতদন্তের পরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে বলেও জানান তিনি।