alt

সারাদেশ

ঝড়-বৃষ্টিতে বোরো খেতের ব্যাপক ক্ষতি, বিপাকে কৃষক

জেলা বার্তা পরিবেশক, রাজশাহী : মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫

রাজশাহী : ভ্যাপসা গরমে মাথার উপরে মেঘ-বৃষ্টি নিয়ে বোরো ধান চাষ করছেন চাষি ও শ্রমিকরা -সংবাদ

কৃষকের বোরো ধানের গাছ ও শীষে কলাপাকা রঙ ধরেছে। জ্যৈষ্ঠে ভাপসা গরমে মাথার ওপরে মেঘ-বৃষ্টি নিয়ে বোরো ধান চাষ করছেন চাষি ও শ্রমিকরা। এমন পরিস্থিতিতে গেল সাত দিনের ২১৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত ও ঝড়ো হাওয়ায় জমিতে হেলে পড়ে আছে বোরো ধান। আর নিচু জমিতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবন্ধতা। এমন অবস্থায় ধান কাটতে অতিরিক্ত শ্রমিক লাগায় বেকায়দায় পড়েছেন বোরো চাষিরা।

এ বছর রাজশাহী জেলায় বোরো ধানের চাষ হয়েছে ৬৮ হাজার ২৯৫ হেক্টর জমিতে। কৃষি অফিস বলছে, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে ধানের। চাষিরা জমি থেকে ধান মাড়ায়ের পরে দুই দিন রোদে শুকিয়ে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করছেন ৯০০ থেকে ১৪০০ টাকা মণ দরে।

রাজশাহী আবহাওয়া অফিস বলছে, গতকাল সোমবার রাজশাহীতে ১০ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। গত রোববার রাজশাহীতে ২৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। গত শনিবার রাজশাহীতে ১২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। তার আগের দিন শুক্রবার ৩১ দশমিক ৮ মিলিমিটার ও সর্বশেষ বৃহস্পতিবার (২২ মে) রাজশাহী বৃষ্টিপাত হয়েছে ৮৪ মিলিমিটার। গত ২৫ মে ২৫ মিলিমিটার ও ২৬ মে ২৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।

এই বৃষ্টিপাতের সময় রাজশাহী জেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ঝড়ো হাওয়া। এতে করে অনেক কৃষকের বোরো ধান জমিতে হেলে পড়েছে। কারো কারো জমিতে পড়ে যাওয়া ধানের শীষ পানিতে তলিয়ে গেছে।

পবা উপজেলার পারিলা ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর হাট এলাকার বোরো চাষি সাজ্জাদ হোসেন। তার এ বছর ৩ বিঘা জমিতে বোরো ধান রয়েছে। এর মধ্যে ২৮ জাতের ধান রয়েছে ১ বিঘা ও ২৯ জাতের ধান রয়েছে ২ বিঘা জমিতে।

তিনি বলেন, ২৮ জাতের ধান ও ধানের গাছে ‘কলাপড়া’ রঙ ধরেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে কেটে ঘরে তুলতে হবে। কয়েক দিনের বৃষ্টিপাতের কারণে ধান কাটা যাচ্ছে না। এরই মধ্যে জমিতে বৃষ্টির পানি জমে গেছে। তবে বৃষ্টিপাত না হলে পানি শুকাতে ৩ থেকে ৪ দিন সময় প্রয়োজন। নতুবা ধানের খড় পচে নষ্ট হয়ে যাবে। এতে লোকসান হবে। তিনি বলেন, এই বোরো ধানে সেচ ও সার খরচ বেশি। তাই ধানের খড় বিক্রি করে পুষিয়ে নেন চাষিরা।

নগরীর বুধপাড়ায় তিন বিঘা জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছেন মোয়াজ্জোম হোসেন। এর মধ্যে চার কাঠা জমিতে আঠাশ জাতের ধান চাষ করেন তিনি। আঠাশ জাতের ধানগুলো এক সপ্তাহ আগে কাটা হয়েছিল। কিন্তু বৃষ্টিপাতের ফলে জমি থেকে ধান তোলা সম্ভব হয়নি তার। এমন অবস্থায় বৃষ্টিপাতে জমিতে পানি জমে গেছে। আর অন্য ধানগুলো বাতাসে জমিতে পড়ে গেছে।

মোয়াজ্জোম হোসেন বলেন, যে ধানগুলো জমিতে পড়েছে সেগুলো জমা পানিতে ডুবে আছে। ধানগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে কাটা না গেলে পুরোদমে নষ্ট হয়ে যাবে। এ ছাড়া যে ধানগুলো আগে কাটা ছিল সেগুলোর চারা গজাতে শুরু করেছে। এই ধানের চাল হবে না। আর হলেও ভাতে গন্ধ বের হবে। একই সঙ্গে পানি জমে পচন ধরেছে ধানের খড়ে।

ধান কাটার বিষয়ে সিরাজুল ইসলাম বলেন, ধান কাটতে শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। তাই জেলার দুর্গাপুর উপজেলা থেকে শ্রমিক নিয়ে এসে চার বিঘা জমির ধান কাটা হয়েছে। তাদের প্রত্যেকে ৫৫০ টাকা করে দিতে হচ্ছে কাজের মজুরি। জমিতে পড়ে যাওয়া ধান কাটতে বেশি শ্রমিকের প্রয়োজন হচ্ছে। আরও এক বিঘা জমির ধান কাটতে বাকি আছে। বৃষ্টিপাতের কারণে শ্রমিকরা গত দুদিন আসেনি। আকাশ পরিষ্কার হলে শ্রমিকরা এসে ধান কাটাবেন বলে জানান তিনি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা বলেন, ‘এইবছর আমাদের ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। বর্তমানে জমিতে যে ধান আছে সেগুলো পাকা অবস্থায় রয়েছে। আমরা কৃষকদের সবসময় পরামর্শ দেই পাকা ধান দ্রুত কেটে ফেলার জন্য। আর এখন আবহাওয়ার খবর আগেই পাওয়া যায়, সে অনুযায়ী রোদ দেখে ধান কর্তন করতে হবে। কয়েকদিনের বৃষ্টিতে যেহেতু ধান ভিজে গেছে সেগুলো মেশিনে মাড়াই করতে হবে।’

রাজশাহী আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম বলেন, ‘অন্যান্য বছরের তুলনায় এই বছর রাজশাহীতে বৃষ্টির পরিমাণ বেশি। এপ্রিল মাসেও বৃষ্টি হয়েছে আবার মে মাসজুড়েও বৃষ্টি হচ্ছে। ভালো আবহাওয়া পেতে এখনও কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হবে।’

ছাত্র আন্দোলনের ময়মনসিংহ মহানগর শাখার সদস্যসচিব ছুরিকাঘাতে আহত

মহেশপুর সীমান্তে ৬০ অনুপ্রবেশকারী আটক

বগুড়ায় গৃহবধূ খুন স্বামী পলাতক

ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত জুলাই যোদ্ধা, লাশের অপেক্ষায় মা

চট্টগ্রাম সুরক্ষা কমিটির পদযাত্রা বন্দর রক্ষায় আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত মেনে নেবে না চট্টগ্রামবাসী

দোকানদারকে ঘুম থেকে ডেকে কুপিয়ে হত্যা

ঢাকা মহানগরের ৪৫০ কৃতী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি, সংবর্ধনা

ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

কাঁচারাস্তা নির্মাণে অবৈধ ভেকু : মাটিচাপায় শিশুর মৃত্যু, আহত আরেক শিশু

১৯ বছর পর রূপগঞ্জ প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

করতোয়া নদীর ওলির ঘাটে ৫ গ্রামের মানুষের পারাপারে একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো

গোবিন্দগঞ্জে ক্লাস্টার আকারে চলছে আউশ ধানের চাষ

সিরাজগঞ্জে দুই ইরানিকে গণপিটুনি

ছবি

নাসিরনগরে নদী ভাঙনের আতঙ্কে চাতলপাড়ের মানুষ

রাজবাড়ীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

নেশাগ্রস্ত ছেলেকে টাকা না দেয়ায় মাকে হত্যা

গরু চুরি, আতঙ্কে খামারিরা

ছবি

মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর বিশেষ মানবিক সহায়তা

ছবি

চান্দিনায় কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে লিচু! ক্রেতাদের ক্ষোভ

সীমান্তে ১৯ জনকে বিএসএফের পুশইন

চরফ্যাশনে আগুনে ভস্মীভূত ৮ দোকান

ছবি

বেগমগঞ্জের পোল্ট্রি ফিড কারখানার ধোঁয়া-দুর্গন্ধে জনস্বাস্থ্য হুমকিতে

টঙ্গীতে প্রতিবন্ধী লিখন হত্যাকাণ্ডের মূল আসামি উজ্জ্বল ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার

পুলিশের ওপর হামলার মামলায় চিন্ময়কে কারা ফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

বড়াইগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যানকে পিস্তল নিয়ে ধাওয়া, নিরাপত্তা দাবি

ছবি

সুনামগঞ্জে বিজিবির অভিযানে দেড় কোটি টাকার মালামাল আটক

ছবি

বেতাগীতে অমাবশ্যার জোয়ারে পানির নিচে কৃষকের স্বপ্ন!

মাগুরার মহম্মদপুরে সমাজসেবা কর্মীর রহস্যজনক মৃত্যু

অতিরিক্ত পশু বোঝাই নৌযান চলাচল করতে দেয়া হবে না - নৌ পুলিশের ডিআইজি

অতিরিক্ত পশু বোঝাই নৌযান চলাচল করতে দেয়া হবে না - নৌ পুলিশের ডিআইজি

ছবি

দামুড়হুদায় নজরুলের স্মৃতিবিজড়িত শতবর্ষেও অরক্ষিত আটচালা কুঁড়েঘর

ছবি

বিচিত্র রকমের চা বিক্রি করে সংসারে সচ্ছলতা পেয়েছেন মিনা দম্পতি

ছবি

শার্শায় মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে সোনামুখি বিলের পদ্মফুল

ছবি

ঘোড়াশালে ৪২ বছর ধরে পত্রিকা বিলি করেন হাফেজ ইব্রাহিম

ছবি

‘শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা ছড়িয়ে দিচ্ছেন এসিল্যান্ড

রাজবাড়ীতে ভিজিএফের চাল না পেয়ে ক্ষুব্ধ জেলেরা

tab

সারাদেশ

ঝড়-বৃষ্টিতে বোরো খেতের ব্যাপক ক্ষতি, বিপাকে কৃষক

জেলা বার্তা পরিবেশক, রাজশাহী

রাজশাহী : ভ্যাপসা গরমে মাথার উপরে মেঘ-বৃষ্টি নিয়ে বোরো ধান চাষ করছেন চাষি ও শ্রমিকরা -সংবাদ

মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫

কৃষকের বোরো ধানের গাছ ও শীষে কলাপাকা রঙ ধরেছে। জ্যৈষ্ঠে ভাপসা গরমে মাথার ওপরে মেঘ-বৃষ্টি নিয়ে বোরো ধান চাষ করছেন চাষি ও শ্রমিকরা। এমন পরিস্থিতিতে গেল সাত দিনের ২১৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত ও ঝড়ো হাওয়ায় জমিতে হেলে পড়ে আছে বোরো ধান। আর নিচু জমিতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবন্ধতা। এমন অবস্থায় ধান কাটতে অতিরিক্ত শ্রমিক লাগায় বেকায়দায় পড়েছেন বোরো চাষিরা।

এ বছর রাজশাহী জেলায় বোরো ধানের চাষ হয়েছে ৬৮ হাজার ২৯৫ হেক্টর জমিতে। কৃষি অফিস বলছে, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে ধানের। চাষিরা জমি থেকে ধান মাড়ায়ের পরে দুই দিন রোদে শুকিয়ে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করছেন ৯০০ থেকে ১৪০০ টাকা মণ দরে।

রাজশাহী আবহাওয়া অফিস বলছে, গতকাল সোমবার রাজশাহীতে ১০ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। গত রোববার রাজশাহীতে ২৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। গত শনিবার রাজশাহীতে ১২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। তার আগের দিন শুক্রবার ৩১ দশমিক ৮ মিলিমিটার ও সর্বশেষ বৃহস্পতিবার (২২ মে) রাজশাহী বৃষ্টিপাত হয়েছে ৮৪ মিলিমিটার। গত ২৫ মে ২৫ মিলিমিটার ও ২৬ মে ২৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।

এই বৃষ্টিপাতের সময় রাজশাহী জেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ঝড়ো হাওয়া। এতে করে অনেক কৃষকের বোরো ধান জমিতে হেলে পড়েছে। কারো কারো জমিতে পড়ে যাওয়া ধানের শীষ পানিতে তলিয়ে গেছে।

পবা উপজেলার পারিলা ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর হাট এলাকার বোরো চাষি সাজ্জাদ হোসেন। তার এ বছর ৩ বিঘা জমিতে বোরো ধান রয়েছে। এর মধ্যে ২৮ জাতের ধান রয়েছে ১ বিঘা ও ২৯ জাতের ধান রয়েছে ২ বিঘা জমিতে।

তিনি বলেন, ২৮ জাতের ধান ও ধানের গাছে ‘কলাপড়া’ রঙ ধরেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে কেটে ঘরে তুলতে হবে। কয়েক দিনের বৃষ্টিপাতের কারণে ধান কাটা যাচ্ছে না। এরই মধ্যে জমিতে বৃষ্টির পানি জমে গেছে। তবে বৃষ্টিপাত না হলে পানি শুকাতে ৩ থেকে ৪ দিন সময় প্রয়োজন। নতুবা ধানের খড় পচে নষ্ট হয়ে যাবে। এতে লোকসান হবে। তিনি বলেন, এই বোরো ধানে সেচ ও সার খরচ বেশি। তাই ধানের খড় বিক্রি করে পুষিয়ে নেন চাষিরা।

নগরীর বুধপাড়ায় তিন বিঘা জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছেন মোয়াজ্জোম হোসেন। এর মধ্যে চার কাঠা জমিতে আঠাশ জাতের ধান চাষ করেন তিনি। আঠাশ জাতের ধানগুলো এক সপ্তাহ আগে কাটা হয়েছিল। কিন্তু বৃষ্টিপাতের ফলে জমি থেকে ধান তোলা সম্ভব হয়নি তার। এমন অবস্থায় বৃষ্টিপাতে জমিতে পানি জমে গেছে। আর অন্য ধানগুলো বাতাসে জমিতে পড়ে গেছে।

মোয়াজ্জোম হোসেন বলেন, যে ধানগুলো জমিতে পড়েছে সেগুলো জমা পানিতে ডুবে আছে। ধানগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে কাটা না গেলে পুরোদমে নষ্ট হয়ে যাবে। এ ছাড়া যে ধানগুলো আগে কাটা ছিল সেগুলোর চারা গজাতে শুরু করেছে। এই ধানের চাল হবে না। আর হলেও ভাতে গন্ধ বের হবে। একই সঙ্গে পানি জমে পচন ধরেছে ধানের খড়ে।

ধান কাটার বিষয়ে সিরাজুল ইসলাম বলেন, ধান কাটতে শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। তাই জেলার দুর্গাপুর উপজেলা থেকে শ্রমিক নিয়ে এসে চার বিঘা জমির ধান কাটা হয়েছে। তাদের প্রত্যেকে ৫৫০ টাকা করে দিতে হচ্ছে কাজের মজুরি। জমিতে পড়ে যাওয়া ধান কাটতে বেশি শ্রমিকের প্রয়োজন হচ্ছে। আরও এক বিঘা জমির ধান কাটতে বাকি আছে। বৃষ্টিপাতের কারণে শ্রমিকরা গত দুদিন আসেনি। আকাশ পরিষ্কার হলে শ্রমিকরা এসে ধান কাটাবেন বলে জানান তিনি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা বলেন, ‘এইবছর আমাদের ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। বর্তমানে জমিতে যে ধান আছে সেগুলো পাকা অবস্থায় রয়েছে। আমরা কৃষকদের সবসময় পরামর্শ দেই পাকা ধান দ্রুত কেটে ফেলার জন্য। আর এখন আবহাওয়ার খবর আগেই পাওয়া যায়, সে অনুযায়ী রোদ দেখে ধান কর্তন করতে হবে। কয়েকদিনের বৃষ্টিতে যেহেতু ধান ভিজে গেছে সেগুলো মেশিনে মাড়াই করতে হবে।’

রাজশাহী আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম বলেন, ‘অন্যান্য বছরের তুলনায় এই বছর রাজশাহীতে বৃষ্টির পরিমাণ বেশি। এপ্রিল মাসেও বৃষ্টি হয়েছে আবার মে মাসজুড়েও বৃষ্টি হচ্ছে। ভালো আবহাওয়া পেতে এখনও কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হবে।’

back to top