মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় অবৈধ গ্যাস সংযোগে চলা চুনা কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছে তিতাসগ্যাস কর্তৃপক্ষ। অভিযানে পৃথক স্থানে দুটি চুনা কারখানা গুড়িয়ে দেয়াসহ তিনটি কারখানার ১৭টি চুল্লি ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।
গত সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত অভিযানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্বে ছিলেন জেলা সহকারী কমিশনার মো. বায়েজিদ সরদার। আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসকের ম্যাজিস্ট্রেট মো. ফারহান।
একটি অবৈধ চুনা কারখানা উপজেলার বাউশিয়া ইউনিয়নের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন মানাবে ওয়াটার পার্ক এর বিপরীতে অবস্থিত। অভিযানে এটি গুড়িয়ে দেয়া হয় এবং এর গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন এবং ৯টি চুল্লি ধ্বংস করা হয়।
একই ইউনিয়নের ফরাজিকান্দী এলাকায় অবস্থিত অন্য অবৈধ চুনা কারখানাটির গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও স্কেভেটারের মাধ্যমে কারখানাটি গুড়িয়ে দেয়াসহ ৪টি চুল্লি ধ্বংস করা হয়। এছাড়াও ভবেরচর ইউনিয়নের আনারপুরা এলাকায় কারখানার ৪টি চুিল্ল ধ্বংস করে তিতাস কর্তৃপক্ষ।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. বায়েজিদ সরদার বলেন, অবৈধ চুনা কারখানার মালিক ও জমির মালিকদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে তিতাসগ্যাস মেঘনা অঞ্চলের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী সুরজিৎ সাহা বলেন, অবৈধ গ্যাস সংযোগে অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান। তিতাস কর্তৃপক্ষকে অভিযান পরিচালনা করতে মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও গজারিয়া থানা পুলিশ সহযোগিতা করছে, আমারা একের পর এক অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করছি। তিনি আরও বলেন গজারিয়ায় একটি অবৈধ সংযোগ থাকা অবধি তিতাসের অভিযান অব্যাহত থাকবে। অভিযানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন গজারিয়া থানা পুলিশ ও গজারিয়া ফায়ার সার্ভিস।
বুধবার, ২৮ মে ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় অবৈধ গ্যাস সংযোগে চলা চুনা কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছে তিতাসগ্যাস কর্তৃপক্ষ। অভিযানে পৃথক স্থানে দুটি চুনা কারখানা গুড়িয়ে দেয়াসহ তিনটি কারখানার ১৭টি চুল্লি ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।
গত সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত অভিযানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্বে ছিলেন জেলা সহকারী কমিশনার মো. বায়েজিদ সরদার। আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসকের ম্যাজিস্ট্রেট মো. ফারহান।
একটি অবৈধ চুনা কারখানা উপজেলার বাউশিয়া ইউনিয়নের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন মানাবে ওয়াটার পার্ক এর বিপরীতে অবস্থিত। অভিযানে এটি গুড়িয়ে দেয়া হয় এবং এর গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন এবং ৯টি চুল্লি ধ্বংস করা হয়।
একই ইউনিয়নের ফরাজিকান্দী এলাকায় অবস্থিত অন্য অবৈধ চুনা কারখানাটির গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও স্কেভেটারের মাধ্যমে কারখানাটি গুড়িয়ে দেয়াসহ ৪টি চুল্লি ধ্বংস করা হয়। এছাড়াও ভবেরচর ইউনিয়নের আনারপুরা এলাকায় কারখানার ৪টি চুিল্ল ধ্বংস করে তিতাস কর্তৃপক্ষ।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. বায়েজিদ সরদার বলেন, অবৈধ চুনা কারখানার মালিক ও জমির মালিকদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে তিতাসগ্যাস মেঘনা অঞ্চলের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী সুরজিৎ সাহা বলেন, অবৈধ গ্যাস সংযোগে অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান। তিতাস কর্তৃপক্ষকে অভিযান পরিচালনা করতে মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও গজারিয়া থানা পুলিশ সহযোগিতা করছে, আমারা একের পর এক অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করছি। তিনি আরও বলেন গজারিয়ায় একটি অবৈধ সংযোগ থাকা অবধি তিতাসের অভিযান অব্যাহত থাকবে। অভিযানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন গজারিয়া থানা পুলিশ ও গজারিয়া ফায়ার সার্ভিস।