ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধে নায়েব আলী (৬২) নামে এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। নিহত নায়েব আলী উপজেলার মালিয়াট গ্রামের বাসিন্দা। গতকাল বুধবার সকাল ১০টার দিকে নায়েব আলী বাড়ির পাশে বসে ছিল। এ সময় প্রতিপক্ষের ইউনুছ আলী ও তার ছেলে আল-আমিন এসে তার ওপর হামলা করে। তারা বাঁশের লাঠি দিয়ে উপর্যুপরি পিটিয়ে জখম করে ফেলে রেখে যান। এ সময় প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনার পথ মারা যান।
স্থানীয়রা জানিয়েছে, নিহত নায়েব আলীর বোনের জমি কিনেন প্রতিবেশী ইউনুছ আলী। ওই জমি দখলকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে দুই পরিবারে বিরোধ চলে আসছিল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ সকালে নায়েব আলীকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার খালিদ হাসান জানান, নায়েব আলীকে হাসপাতালে আনার আগেই মারা গিয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে লাঠির আঘাত ও অতিরিক্ত রক্ষ ক্ষরণের কারণে মারা গেছে।
কালীগঞ্জ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম হাওলাদার জানান, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ হাসপাতালে রয়েছে, এখন ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে। জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে। আসামিদের আটকের চেষ্টা চলছে বলে যোগ করেন ওসি।
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধে নায়েব আলী (৬২) নামে এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। নিহত নায়েব আলী উপজেলার মালিয়াট গ্রামের বাসিন্দা। গতকাল বুধবার সকাল ১০টার দিকে নায়েব আলী বাড়ির পাশে বসে ছিল। এ সময় প্রতিপক্ষের ইউনুছ আলী ও তার ছেলে আল-আমিন এসে তার ওপর হামলা করে। তারা বাঁশের লাঠি দিয়ে উপর্যুপরি পিটিয়ে জখম করে ফেলে রেখে যান। এ সময় প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনার পথ মারা যান।
স্থানীয়রা জানিয়েছে, নিহত নায়েব আলীর বোনের জমি কিনেন প্রতিবেশী ইউনুছ আলী। ওই জমি দখলকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে দুই পরিবারে বিরোধ চলে আসছিল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ সকালে নায়েব আলীকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার খালিদ হাসান জানান, নায়েব আলীকে হাসপাতালে আনার আগেই মারা গিয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে লাঠির আঘাত ও অতিরিক্ত রক্ষ ক্ষরণের কারণে মারা গেছে।
কালীগঞ্জ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম হাওলাদার জানান, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ হাসপাতালে রয়েছে, এখন ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে। জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে। আসামিদের আটকের চেষ্টা চলছে বলে যোগ করেন ওসি।