কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বিকল্প জীবিকার্জনের জন্য নিবন্ধিত ১৬ জন জেলেকে ১৬টি বকনা বাছুর গরু প্রদান করা হয়েছে। প্রতিটি বাছুরের মূল্য ধরা হয়েছে ২৭ হাজার ৮০০ টাকা। গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে বাছুর প্রদান অন্ষ্ঠুানের আয়োজন করে উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কার্যালয়। অন্ষ্ঠুানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মিকাইল ইসলাম। উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসানের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক খন্দকার মুস্তাফিজুর রহমান তুহিন।
উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় মোট নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ৯৮৩ জন। তার মধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় ৩২ জন জেলেকে ৩২ টি বকনা বাছুর গরু প্রদান করা হয়েছে। প্রতিটি বাছুরের মূল্য প্রায় ২৭ হাজার ৮০০ টাকা। এর আগে ২০২২ -২৩ অর্থবছরের ২৫ জন এবং ২০২৩ - ২৪ অর্থবছরের ৫০ জন জেলেকে একটি করে বকনা বাছুর প্রদান করা হয়।
বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে জীবিকার্জনেরর জন্য জেলেদের স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে বকনা বাছুর গরু প্রদান করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান। তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরে ৩২ জনকে বকনা বাছুর দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মিকাইল ইসলাম বলেন, নিষিদ্ধ সময়ে জেলেরা যেন মাছ ধরা থেকে বিরত থাকেন। সেজন্য বাছুর প্রদানসহ নানা উপকরণ সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। জেলেদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বিকল্প জীবিকার্জনের জন্য নিবন্ধিত ১৬ জন জেলেকে ১৬টি বকনা বাছুর গরু প্রদান করা হয়েছে। প্রতিটি বাছুরের মূল্য ধরা হয়েছে ২৭ হাজার ৮০০ টাকা। গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে বাছুর প্রদান অন্ষ্ঠুানের আয়োজন করে উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কার্যালয়। অন্ষ্ঠুানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মিকাইল ইসলাম। উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসানের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক খন্দকার মুস্তাফিজুর রহমান তুহিন।
উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় মোট নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ৯৮৩ জন। তার মধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় ৩২ জন জেলেকে ৩২ টি বকনা বাছুর গরু প্রদান করা হয়েছে। প্রতিটি বাছুরের মূল্য প্রায় ২৭ হাজার ৮০০ টাকা। এর আগে ২০২২ -২৩ অর্থবছরের ২৫ জন এবং ২০২৩ - ২৪ অর্থবছরের ৫০ জন জেলেকে একটি করে বকনা বাছুর প্রদান করা হয়।
বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে জীবিকার্জনেরর জন্য জেলেদের স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে বকনা বাছুর গরু প্রদান করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান। তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরে ৩২ জনকে বকনা বাছুর দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মিকাইল ইসলাম বলেন, নিষিদ্ধ সময়ে জেলেরা যেন মাছ ধরা থেকে বিরত থাকেন। সেজন্য বাছুর প্রদানসহ নানা উপকরণ সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। জেলেদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।