প্রশস্ত আরসিসি ঢালাই রাস্তা, কোথাও নেই খানাখন্দ। তারপরেও সামান্য বৃষ্টি হলেই সেই রাস্তায় জমে থাকে পানি। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় পথচারীদের। দুপাশে কোন ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টির পানিসহ আশেপাশের বাসা-বাড়ির নোংরা ও দুষিত পানি এসে বেশ কয়েকদিন জমে থাকে এই রাস্তায়। যা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ানোর পাশাপাশি পথচারীদের গায়ে লেগে বিভিন্ন চর্মরোগেও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার বাকেরগঞ্জ-বরগুনা আঞ্চলিক মহাসড়কের সুবিদখালী তেমাথা এলাকার কিছু অংশে বৃষ্টি এলেই এমনই চিত্র দেখা যায়।
পথচারী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উক্ত মহাসড়কটি উপজেলার প্রধান সড়ক হওয়ায় উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের জনসাধারণকেই এই পথ দিয়েই যাতায়াত করে। বিশেষ করে বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও চাকরিজীবীরা প্রতিনিয়ত এই রাস্তা দিয়েই হেটে যাতায়াত করে থাকে। এছাড়াও উপজেলার অফিস-আদালত ও হাট-বাজারে বিভিন্ন শ্রেণী- পেশার মানুষ তো দৈনন্দিন চলাচল করেই। কিন্তু রাস্তাটিতে সামান্য বৃষ্টি হলেই আধা-হাঁটু পানিতে তলিয়ে যায়। দুপাশে কোন পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় দীর্ঘদিন পর্যন্ত এই পানি জমে থাকে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, খুব শীঘ্রই গুরুত্বপূর্ণ ওই রাস্তাটির পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
প্রশস্ত আরসিসি ঢালাই রাস্তা, কোথাও নেই খানাখন্দ। তারপরেও সামান্য বৃষ্টি হলেই সেই রাস্তায় জমে থাকে পানি। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় পথচারীদের। দুপাশে কোন ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টির পানিসহ আশেপাশের বাসা-বাড়ির নোংরা ও দুষিত পানি এসে বেশ কয়েকদিন জমে থাকে এই রাস্তায়। যা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ানোর পাশাপাশি পথচারীদের গায়ে লেগে বিভিন্ন চর্মরোগেও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার বাকেরগঞ্জ-বরগুনা আঞ্চলিক মহাসড়কের সুবিদখালী তেমাথা এলাকার কিছু অংশে বৃষ্টি এলেই এমনই চিত্র দেখা যায়।
পথচারী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উক্ত মহাসড়কটি উপজেলার প্রধান সড়ক হওয়ায় উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের জনসাধারণকেই এই পথ দিয়েই যাতায়াত করে। বিশেষ করে বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও চাকরিজীবীরা প্রতিনিয়ত এই রাস্তা দিয়েই হেটে যাতায়াত করে থাকে। এছাড়াও উপজেলার অফিস-আদালত ও হাট-বাজারে বিভিন্ন শ্রেণী- পেশার মানুষ তো দৈনন্দিন চলাচল করেই। কিন্তু রাস্তাটিতে সামান্য বৃষ্টি হলেই আধা-হাঁটু পানিতে তলিয়ে যায়। দুপাশে কোন পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় দীর্ঘদিন পর্যন্ত এই পানি জমে থাকে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, খুব শীঘ্রই গুরুত্বপূর্ণ ওই রাস্তাটির পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।