ঈদুল আজহা সামনে রেখে রাজশাহীর মসলার বাজারে আবারও দেখা দিয়েছে অস্থিরতা। মাত্র এক মাসের ব্যবধানে কেজিপ্রতি মসলাজাত কিছু পণ্যের দাম ৩০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বিক্রেতারা বলছেন, আমদানি কিছুটা বাড়লেও পুরোনো দামের ধাক্কা এখনও বাজারে রয়ে গেছে। অন্যদিকে, ক্রেতারা বলছেন, প্রতি ঈদের আগেই কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বাড়ানো হচ্ছে দাম।
বুধবার (২৮ মে) সরেজমিনে রাজশাহীর সাহেববাজার, মাস্টারপাড়া, হড়গ্রামসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। মসলার আমদানি চলমান থাকায় পাইকারি দামে বড় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে সেই পণ্য খুচরা পর্যায়ে গিয়ে প্রায় অনেক শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
দাম বাড়া মসলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে এলাচ, জিরা, আদা ও রসুনে। এক মাস আগেও এলাচের কেজি ৪,৬০০ টাকা ছিল, এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪,৮০০ টাকা। প্রতি ১০০ গ্রামে বেড়েছে ২০ টাকা। খুচরা বাজারে বেড়েছে জিরার দাম। ৫৫০ টাকার জিরা এখন ৬০০ টাকায়, আর ৬৫০ টাকার জিরা বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। অপরিবর্তনশীল ধনিয়ার বাজার। ধনিয়া পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৪২ টাকা কেজি ও খুচরায় ১৯০ টাকা। আদা ও রসুনের দামে ও ঊর্ধ্বগতি, মানভেদে এক মাস আগের তুলনায় বেড়ে আদা বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে এবং ৭০ টাকার রসুন বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৫০ টাকা দরে। তেজপাতা, দারুচিনি, কিসমিস, বাদামজাতীয় পণ্যের বেশিরভাগের দাম স্থিতিশীল, কিছু ক্ষেত্রে সামান্য কমেছে।
পাইকারী ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারী বাজারে স্থিতিশীল রয়েছে মশলার দাম তবে অনেক খুচরা বিক্রেতা চাহিদা বাড়বে ধরে রেখে পণ্য মজুত করেন এবং সুযোগ বুঝে অতিরিক্ত লাভের আশায় দাম বাড়িয়ে থাকে। সাহেববাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী আবু তাহের বলেন, আমরা বড় অর্ডারে মাল কিনি, তাই দাম কিছুটা কম হয়। তবে খুচরা পর্যায়ে পরিবহন, ভাঙাভাঙি, সংরক্ষণ এসব যোগ হয়।
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
ঈদুল আজহা সামনে রেখে রাজশাহীর মসলার বাজারে আবারও দেখা দিয়েছে অস্থিরতা। মাত্র এক মাসের ব্যবধানে কেজিপ্রতি মসলাজাত কিছু পণ্যের দাম ৩০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বিক্রেতারা বলছেন, আমদানি কিছুটা বাড়লেও পুরোনো দামের ধাক্কা এখনও বাজারে রয়ে গেছে। অন্যদিকে, ক্রেতারা বলছেন, প্রতি ঈদের আগেই কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বাড়ানো হচ্ছে দাম।
বুধবার (২৮ মে) সরেজমিনে রাজশাহীর সাহেববাজার, মাস্টারপাড়া, হড়গ্রামসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। মসলার আমদানি চলমান থাকায় পাইকারি দামে বড় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে সেই পণ্য খুচরা পর্যায়ে গিয়ে প্রায় অনেক শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
দাম বাড়া মসলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে এলাচ, জিরা, আদা ও রসুনে। এক মাস আগেও এলাচের কেজি ৪,৬০০ টাকা ছিল, এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪,৮০০ টাকা। প্রতি ১০০ গ্রামে বেড়েছে ২০ টাকা। খুচরা বাজারে বেড়েছে জিরার দাম। ৫৫০ টাকার জিরা এখন ৬০০ টাকায়, আর ৬৫০ টাকার জিরা বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। অপরিবর্তনশীল ধনিয়ার বাজার। ধনিয়া পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৪২ টাকা কেজি ও খুচরায় ১৯০ টাকা। আদা ও রসুনের দামে ও ঊর্ধ্বগতি, মানভেদে এক মাস আগের তুলনায় বেড়ে আদা বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে এবং ৭০ টাকার রসুন বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৫০ টাকা দরে। তেজপাতা, দারুচিনি, কিসমিস, বাদামজাতীয় পণ্যের বেশিরভাগের দাম স্থিতিশীল, কিছু ক্ষেত্রে সামান্য কমেছে।
পাইকারী ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারী বাজারে স্থিতিশীল রয়েছে মশলার দাম তবে অনেক খুচরা বিক্রেতা চাহিদা বাড়বে ধরে রেখে পণ্য মজুত করেন এবং সুযোগ বুঝে অতিরিক্ত লাভের আশায় দাম বাড়িয়ে থাকে। সাহেববাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী আবু তাহের বলেন, আমরা বড় অর্ডারে মাল কিনি, তাই দাম কিছুটা কম হয়। তবে খুচরা পর্যায়ে পরিবহন, ভাঙাভাঙি, সংরক্ষণ এসব যোগ হয়।