বস্তা কেনাকাটায় সরকারের ১১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গার তিন খাদ্য , এক কৃষি কর্মকর্তা ও দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বুধবার দুর্নীতি দমন কমিশন, ঝিনাইদহ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক খালিদ মাহমুদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় আসামী করা হয়েছে, চুয়াডাঙ্গা সদর খাদ্য পরিদর্শক ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিয়ারাজ হুসাইন, চুয়াডাঙ্গা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হাসান মিয়া, আলমডাঙ্গা উপজলা খাদ্য পরিদর্শক ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল আলীম, ঢাকার এমএসিএস জুট ফাইবারের প্রোপাইটার মোহাম্মদ আলী হোসেন, ওই প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার সোহেল রানা ও চুয়াডাঙ্গা সদরের কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আসিফ ইকবালকে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আসামীরা পরস্পর যোগসাজসে চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করে বস্তা সরবরাহকারীর কাছ থেকে চতুরতার আশ্রয় নিয়ে নতুন বস্তা গ্রহণ না করে মানহীন পূর্বের ব্যবহৃত পুরাতন ও ব্যবহার অনুপযোগী ২০ হাজার এক’শ পিস বস্তা গ্রহণ করেন। এমন অপকর্মে ১০ লাখ ৮৪ হাজার ৩৩ টাকা আত্মসাত করেছে।
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
বস্তা কেনাকাটায় সরকারের ১১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গার তিন খাদ্য , এক কৃষি কর্মকর্তা ও দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বুধবার দুর্নীতি দমন কমিশন, ঝিনাইদহ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক খালিদ মাহমুদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় আসামী করা হয়েছে, চুয়াডাঙ্গা সদর খাদ্য পরিদর্শক ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিয়ারাজ হুসাইন, চুয়াডাঙ্গা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হাসান মিয়া, আলমডাঙ্গা উপজলা খাদ্য পরিদর্শক ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল আলীম, ঢাকার এমএসিএস জুট ফাইবারের প্রোপাইটার মোহাম্মদ আলী হোসেন, ওই প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার সোহেল রানা ও চুয়াডাঙ্গা সদরের কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আসিফ ইকবালকে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আসামীরা পরস্পর যোগসাজসে চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করে বস্তা সরবরাহকারীর কাছ থেকে চতুরতার আশ্রয় নিয়ে নতুন বস্তা গ্রহণ না করে মানহীন পূর্বের ব্যবহৃত পুরাতন ও ব্যবহার অনুপযোগী ২০ হাজার এক’শ পিস বস্তা গ্রহণ করেন। এমন অপকর্মে ১০ লাখ ৮৪ হাজার ৩৩ টাকা আত্মসাত করেছে।