পলাশ (নরসিংদী) : বাজারে আসতে শুরু করেছে রসালো লিচু -সংবাদ
পলাশে মধুমাস জ্যৈষ্ঠে শুরুতেই বাজারে আসতে শুরু করেছে রসালো লাল টুকটুক লিচু। তবে এসব লিচু স্থানীয় হাট বাজারে বিক্রিও হচ্ছে বেশ চড়া দামে। ২৫০টাকা থেকে শুরু করে আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত প্রতিশত। পলাশের প্রায়ই ২২টি বাজারেই লিচু পাওয়া যাচ্ছে। ঘোড়াশাল সাদ্দাম বাজারের লিচুর আড়তে সূর্যোদয় হতে ৯ টার মধ্যেই ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকার লিচু বিক্রি হয়ে যায়।
বিক্রেতারা জানান, মৌসুমের শুরু হওয়ায় দামটা একটু বেশি। তবে, লিচুতে যে সময়মত বৃষ্টি না হওয়ায় পুরোপুরি পরিপক্কতা আসেনি, সেটিও স্বীকার করছেন তারা। ঘোড়াশাল বাজারে লিচু বেচাকেনা হচ্ছে বেশি। বিক্রেতারা বলছেন। অন্য এলাকার লিচুর চাইতে পলাশের লিচু অনেক ভালো যে কারনে দামটাও একটু বেশি।
উপজেলার পাশাপাশি এই আগাম মৌসুমে পাশ্ববর্তী উপজেলা কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ এর লিচু পাওয়া যাচ্ছে। তবে এখনো দিনাজপুর, মহেরপুর, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জের লিচু বাজারে আসা শুরু হয়নি। পলাশের ফলভান্ডার নামে জিনারদী ইউনিয়নই লিচুর বড় উৎস। তবে কয়েকজন লিচু চাষী জানায় সময়মত বৃষ্টি হলে লিচুর ফলন ভালো হতো।
ফজল উদ্দিন নামে এক ক্রেতার সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন,বাসায় বাচ্চাদের চাহিদা লিচু, তাই অপরিপক্ব হলেও নিতে হচ্ছে। টক হলেও তাদের কাছে লিচু খুবই পছন্দের।
লিচু আড়ৎ এর মালিক দেলোয়ার হোসেন জানান, মৌসুম পুরোপুরি শুরু না হওয়ায় বিক্রিও কম। দাম বেশি কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, শুরুর দিকে দাম তো একটু বেশিই থাকবে, তবে কিছুদিনের মধ্যেই দাম আরও কমে আসবে। বৃষ্টি পেলে লিচুর আকার বড় ও সুন্দর রং হয়ে থাকে। পাশাপাশি রসে ভরে যায়। তবে গত কয়েকদিন বৃষ্টির পরে যে লিচু বাজারে আসছে তা রসালো ও দৃষ্টিনন্দন।
পলাশ (নরসিংদী) : বাজারে আসতে শুরু করেছে রসালো লিচু -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
পলাশে মধুমাস জ্যৈষ্ঠে শুরুতেই বাজারে আসতে শুরু করেছে রসালো লাল টুকটুক লিচু। তবে এসব লিচু স্থানীয় হাট বাজারে বিক্রিও হচ্ছে বেশ চড়া দামে। ২৫০টাকা থেকে শুরু করে আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত প্রতিশত। পলাশের প্রায়ই ২২টি বাজারেই লিচু পাওয়া যাচ্ছে। ঘোড়াশাল সাদ্দাম বাজারের লিচুর আড়তে সূর্যোদয় হতে ৯ টার মধ্যেই ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকার লিচু বিক্রি হয়ে যায়।
বিক্রেতারা জানান, মৌসুমের শুরু হওয়ায় দামটা একটু বেশি। তবে, লিচুতে যে সময়মত বৃষ্টি না হওয়ায় পুরোপুরি পরিপক্কতা আসেনি, সেটিও স্বীকার করছেন তারা। ঘোড়াশাল বাজারে লিচু বেচাকেনা হচ্ছে বেশি। বিক্রেতারা বলছেন। অন্য এলাকার লিচুর চাইতে পলাশের লিচু অনেক ভালো যে কারনে দামটাও একটু বেশি।
উপজেলার পাশাপাশি এই আগাম মৌসুমে পাশ্ববর্তী উপজেলা কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ এর লিচু পাওয়া যাচ্ছে। তবে এখনো দিনাজপুর, মহেরপুর, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জের লিচু বাজারে আসা শুরু হয়নি। পলাশের ফলভান্ডার নামে জিনারদী ইউনিয়নই লিচুর বড় উৎস। তবে কয়েকজন লিচু চাষী জানায় সময়মত বৃষ্টি হলে লিচুর ফলন ভালো হতো।
ফজল উদ্দিন নামে এক ক্রেতার সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন,বাসায় বাচ্চাদের চাহিদা লিচু, তাই অপরিপক্ব হলেও নিতে হচ্ছে। টক হলেও তাদের কাছে লিচু খুবই পছন্দের।
লিচু আড়ৎ এর মালিক দেলোয়ার হোসেন জানান, মৌসুম পুরোপুরি শুরু না হওয়ায় বিক্রিও কম। দাম বেশি কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, শুরুর দিকে দাম তো একটু বেশিই থাকবে, তবে কিছুদিনের মধ্যেই দাম আরও কমে আসবে। বৃষ্টি পেলে লিচুর আকার বড় ও সুন্দর রং হয়ে থাকে। পাশাপাশি রসে ভরে যায়। তবে গত কয়েকদিন বৃষ্টির পরে যে লিচু বাজারে আসছে তা রসালো ও দৃষ্টিনন্দন।