নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার মেঘনা নদীতে ঝড়ো বাতাস ও ঢেউয়ের তোড়ে রড, সিমেন্ট ও মুদি মালামাল বোঝাই একটি পণ্যবাহী ট্রলার ডুবে গেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রাণহানি বা নিখোঁজের খবর পাওয়া যায়নি।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে হাতিয়ার চানন্দী ইউনিয়নের ভূমিহীন বাজারের পূর্ব-দক্ষিণ পাশে নদীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তমরদ্দি বাজারের ব্যবসায়ী মো. নাজমুল আলম জানান, বৃহস্পতিবার সকালে ‘এমভি প্রাইম’ নামের ট্রলারটি চট্টগ্রাম থেকে সন্দীপ হয়ে হাতিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। ট্রলারটি হাতিয়ার কাছাকাছি এলে ঝড়ো বাতাস ও প্রচণ্ড ঢেউয়ের কবলে পড়ে। একপর্যায়ে প্রায় ২৮ টন রড, সিমেন্ট ও বিভিন্ন মুদি মালামালসহ ট্রলারটি নদীতে ডুবে যায়। এতে আনুমানিক চার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া এবং আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কতা উপেক্ষা করে ট্রলারটি ছেড়ে দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। অভিযোগ উঠেছে, কোনো ধরনের পূর্বসতর্কতা না নিয়ে ঝুঁকি নিয়েই ট্রলারটি যাত্রা করেছিল।
এ বিষয়ে জানতে ট্রলারের মালিক জাহেদ ও সুনীল মেম্বারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁদের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, “ট্রলার ডুবির ঘটনায় এক ব্যবসায়ী সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার মেঘনা নদীতে ঝড়ো বাতাস ও ঢেউয়ের তোড়ে রড, সিমেন্ট ও মুদি মালামাল বোঝাই একটি পণ্যবাহী ট্রলার ডুবে গেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রাণহানি বা নিখোঁজের খবর পাওয়া যায়নি।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে হাতিয়ার চানন্দী ইউনিয়নের ভূমিহীন বাজারের পূর্ব-দক্ষিণ পাশে নদীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তমরদ্দি বাজারের ব্যবসায়ী মো. নাজমুল আলম জানান, বৃহস্পতিবার সকালে ‘এমভি প্রাইম’ নামের ট্রলারটি চট্টগ্রাম থেকে সন্দীপ হয়ে হাতিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। ট্রলারটি হাতিয়ার কাছাকাছি এলে ঝড়ো বাতাস ও প্রচণ্ড ঢেউয়ের কবলে পড়ে। একপর্যায়ে প্রায় ২৮ টন রড, সিমেন্ট ও বিভিন্ন মুদি মালামালসহ ট্রলারটি নদীতে ডুবে যায়। এতে আনুমানিক চার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া এবং আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কতা উপেক্ষা করে ট্রলারটি ছেড়ে দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। অভিযোগ উঠেছে, কোনো ধরনের পূর্বসতর্কতা না নিয়ে ঝুঁকি নিয়েই ট্রলারটি যাত্রা করেছিল।
এ বিষয়ে জানতে ট্রলারের মালিক জাহেদ ও সুনীল মেম্বারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁদের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, “ট্রলার ডুবির ঘটনায় এক ব্যবসায়ী সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”