বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপ কেটে যাওয়ার পর চার দিনের বিরতির পর আবারও স্বাভাবিক হয়েছে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নৌচলাচল। একইসঙ্গে নিঝুম দ্বীপসহ প্লাবিত নিম্নাঞ্চলগুলো থেকে ধীরে ধীরে জোয়ারের পানি নামতে শুরু করেছে।
শনিবার সকালে উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাট, নলচিরা ঘাট ও তমরদ্দি ঘাট থেকে যাত্রীবাহী ট্রলার ছেড়ে যেতে দেখা গেছে বলে নিশ্চিত করেছেন হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আলাউদ্দিন।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত বুধবার দুপুর ১২টা থেকে উপজেলার সব ধরনের নৌচলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছিল প্রশাসন। এতে হাতিয়ার সঙ্গে জেলা সদরসহ সারাদেশের নৌযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ফলে শতাধিক যাত্রী চেয়ারম্যান ঘাটে আটকা পড়েন।
ইউএনও আলাউদ্দিন জানান, নদী এখন অনেকটাই শান্ত। তাই শনিবার সকাল থেকেই সব ঘাট থেকে যাত্রীবাহী ট্রলার ছাড়তে শুরু করেছে। চেয়ারম্যান ঘাট থেকে সরকারি দুটি নৌযান—বে ক্রুজ-১ ও বে ক্রুজ-২—নলচিরা ঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।
এর আগে শুক্রবার বিকেলে আটকে পড়া চারটি মরদেহবাহী গাড়িকে বিশেষ বিবেচনায় বে ক্রুজ-১ এর মাধ্যমে নলচিরা ঘাটে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।
তিনি আরও জানান, গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত নিঝুম দ্বীপসহ নিম্নাঞ্চলগুলো থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। একইসঙ্গে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধ হওয়া জেলা শহর মাইজদীতেও পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। শুক্রবার দুপুরের পর থেকে বিভিন্ন আবাসিক এলাকা ও সড়ক থেকে পানি সরতে থাকে।
শনিবার, ৩১ মে ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপ কেটে যাওয়ার পর চার দিনের বিরতির পর আবারও স্বাভাবিক হয়েছে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নৌচলাচল। একইসঙ্গে নিঝুম দ্বীপসহ প্লাবিত নিম্নাঞ্চলগুলো থেকে ধীরে ধীরে জোয়ারের পানি নামতে শুরু করেছে।
শনিবার সকালে উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাট, নলচিরা ঘাট ও তমরদ্দি ঘাট থেকে যাত্রীবাহী ট্রলার ছেড়ে যেতে দেখা গেছে বলে নিশ্চিত করেছেন হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আলাউদ্দিন।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত বুধবার দুপুর ১২টা থেকে উপজেলার সব ধরনের নৌচলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছিল প্রশাসন। এতে হাতিয়ার সঙ্গে জেলা সদরসহ সারাদেশের নৌযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ফলে শতাধিক যাত্রী চেয়ারম্যান ঘাটে আটকা পড়েন।
ইউএনও আলাউদ্দিন জানান, নদী এখন অনেকটাই শান্ত। তাই শনিবার সকাল থেকেই সব ঘাট থেকে যাত্রীবাহী ট্রলার ছাড়তে শুরু করেছে। চেয়ারম্যান ঘাট থেকে সরকারি দুটি নৌযান—বে ক্রুজ-১ ও বে ক্রুজ-২—নলচিরা ঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।
এর আগে শুক্রবার বিকেলে আটকে পড়া চারটি মরদেহবাহী গাড়িকে বিশেষ বিবেচনায় বে ক্রুজ-১ এর মাধ্যমে নলচিরা ঘাটে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।
তিনি আরও জানান, গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত নিঝুম দ্বীপসহ নিম্নাঞ্চলগুলো থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। একইসঙ্গে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধ হওয়া জেলা শহর মাইজদীতেও পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। শুক্রবার দুপুরের পর থেকে বিভিন্ন আবাসিক এলাকা ও সড়ক থেকে পানি সরতে থাকে।