শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) : চা শ্রমিক দম্পতির সাড়ে তিন বছরের প্রতিবন্ধী সন্তানের পাশে রাজনগর উপজেলা প্রশাসন -সংবাদ
মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার মুরইছড়া চা বাগানের চা শ্রমিক দম্পতি সঞ্চরি সাঁওতাল ও অনিল সাওতালের সাড়ে তিন বছরের প্রতিবন্ধী সন্তান গোপাল সাঁওতালের পাশে দাঁড়িয়েছে রাজনগর উপজেলা প্রশাসন।
গত ১৯ জুন গোপাল শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধি শিশু গোপাল সাঁওতালকে রাজনগর উপজেলা প্রশাসন এবং প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের বিশেষ উদ্যোগে ফিজিওথেরাপি সেবা শুরু হয়েছে।
রাজনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অফিসার (ইউএনও) আফরোজা হাবিব শাপলা প্রতিবন্ধী শিশু গোপালকে দেখতে যান। এ সময় প্রতিবন্ধী শিশুর চা শ্রমিক বাবা ও মায়ের সঙ্গে কথা বলেন এবং সার্বিক ফিজিওথেরাপি সেবা অব্যাহত রাখার আশ্বাস দেন। এ সময় তিনি তিনি নগদ অর্থ সহায়তা করেন।
এ সময় প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানাসহ কার্যালয়ের অন্যান্য কর্মচারিরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য যে, সম্প্রতি জাতীয় প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও বিভিন্ন নিউজ ওয়েব পোর্টালে ‘গর্তে বন্দি শিশুর জীবন’ সম্পর্কিত সংবাদটি প্রচারের পর প্রতিবন্ধী শিশুটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সংবাদ প্রচারের পরপরই মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মো. ইসরাইল হোসেন এবং কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহীউদ্দীনের বিশেষ তৎপরতায় শিশুটি সম্পর্কে খোঁজখবর নেয়া হয়। এ ছাড়া পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের তত্বাবধানে কুলাউড়া সমাজসেবা অফিসার প্রানেশ চন্দ্র বর্মা শিশুটির পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন এবং সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) : চা শ্রমিক দম্পতির সাড়ে তিন বছরের প্রতিবন্ধী সন্তানের পাশে রাজনগর উপজেলা প্রশাসন -সংবাদ
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫
মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার মুরইছড়া চা বাগানের চা শ্রমিক দম্পতি সঞ্চরি সাঁওতাল ও অনিল সাওতালের সাড়ে তিন বছরের প্রতিবন্ধী সন্তান গোপাল সাঁওতালের পাশে দাঁড়িয়েছে রাজনগর উপজেলা প্রশাসন।
গত ১৯ জুন গোপাল শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধি শিশু গোপাল সাঁওতালকে রাজনগর উপজেলা প্রশাসন এবং প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের বিশেষ উদ্যোগে ফিজিওথেরাপি সেবা শুরু হয়েছে।
রাজনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অফিসার (ইউএনও) আফরোজা হাবিব শাপলা প্রতিবন্ধী শিশু গোপালকে দেখতে যান। এ সময় প্রতিবন্ধী শিশুর চা শ্রমিক বাবা ও মায়ের সঙ্গে কথা বলেন এবং সার্বিক ফিজিওথেরাপি সেবা অব্যাহত রাখার আশ্বাস দেন। এ সময় তিনি তিনি নগদ অর্থ সহায়তা করেন।
এ সময় প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রের প্রতিবন্ধী বিষয়ক কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানাসহ কার্যালয়ের অন্যান্য কর্মচারিরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য যে, সম্প্রতি জাতীয় প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও বিভিন্ন নিউজ ওয়েব পোর্টালে ‘গর্তে বন্দি শিশুর জীবন’ সম্পর্কিত সংবাদটি প্রচারের পর প্রতিবন্ধী শিশুটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সংবাদ প্রচারের পরপরই মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মো. ইসরাইল হোসেন এবং কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহীউদ্দীনের বিশেষ তৎপরতায় শিশুটি সম্পর্কে খোঁজখবর নেয়া হয়। এ ছাড়া পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের তত্বাবধানে কুলাউড়া সমাজসেবা অফিসার প্রানেশ চন্দ্র বর্মা শিশুটির পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন এবং সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।