ময়মনসিংহের ফুলপুর ও তারাকান্দায় একদিনে পৃথক ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ জন। এর মধ্যে ফুলপুরে ৮ জন ও তারাকান্দায় ৩ জন। বিক্ষুব্ধ জনতা ঢাকা-হালুয়াঘাট মহাসড়ক অবরোধ কিছুক্ষণ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেয় ও ফুলপুরে ঘাতক বাসে অগ্নিসংযোগ করে।
জানা যায়, গত শুক্রবার রাত নয়টার দিকে ঢাকা-হালুয়াঘাট মহাসড়কে ফুলপুর পৌর এলাকার কাজিয়াকান্দা বাঁশবাড়ি (ইন্দারাপার) নামক স্থানে ঢাকাগামী শ্যামলীবাংলা যাত্রীবাহী বাস ও বিপরীত দিক থেকে আসা মাহিন্দ্রা থ্রিহুইলারের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে ৫ জন নিহত হয়। গুরুতর অবস্থায় আরও ২০ জনকে ফুলপুর ও ময়মনসিংহ হাসাপতালে পাঠানো হয়। পরে ফুলপুর হাসপাতালে ১ জন ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২ জন মারা যায়। নিহতরা হলেন ১। লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা থানার নিজগুড্ডিমারী গ্রামের মালেক শাহের ছেলে কাজিম উদ্দিন (২৮), ২। ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট থানার জয়রামকুড়া গ্রামের আফাজ উদ্দিনের ছেলে রুবেল (৩০), ৩। একই থানার কয়রাহাটী গ্রামের জবান আলীর ছেলে শামসুদ্দিন (৬৫), ৪। বালিজুরি গ্রামের কুদ্দুস আলীর স্ত্রী হাছিনা খাতুন (৫০), ৫। ফুলপুর থানার কাজিয়াকান্দা গ্রামের জসিম উদ্দিনের ছেলে ফরিদ মিয়া (৩৮), ৬। একই গ্রামের আলাল উদ্দিনের ছেলে নয়ন মিয়া (৪০), ৭। ফুলপুর থানার নিশুনিয়াকান্দা গ্রামের মইজ উদ্দিনের ছেলে জহের আলী (৭০) ও ৮। নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলার সিরাজুল ইসলামের ছেলে লাল মিয়া (৩৬)। আহতদের মধ্যে কারো কারো অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
ফুলপুরের ঘটনার পরে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনার পর পরই ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার আখতারউল আলম ও ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিয়া ইসলাম সীমা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
অন্যদিকে তারাকান্দা উপজেলার রামচন্দ্রপুরে ঢাকা-হালুয়াঘাট সড়কে অ্যাম্বুলেন্স এবং সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ৩ জন নিহত এবং ৪ জন আহত হয়। আহতদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫
ময়মনসিংহের ফুলপুর ও তারাকান্দায় একদিনে পৃথক ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ জন। এর মধ্যে ফুলপুরে ৮ জন ও তারাকান্দায় ৩ জন। বিক্ষুব্ধ জনতা ঢাকা-হালুয়াঘাট মহাসড়ক অবরোধ কিছুক্ষণ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেয় ও ফুলপুরে ঘাতক বাসে অগ্নিসংযোগ করে।
জানা যায়, গত শুক্রবার রাত নয়টার দিকে ঢাকা-হালুয়াঘাট মহাসড়কে ফুলপুর পৌর এলাকার কাজিয়াকান্দা বাঁশবাড়ি (ইন্দারাপার) নামক স্থানে ঢাকাগামী শ্যামলীবাংলা যাত্রীবাহী বাস ও বিপরীত দিক থেকে আসা মাহিন্দ্রা থ্রিহুইলারের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে ৫ জন নিহত হয়। গুরুতর অবস্থায় আরও ২০ জনকে ফুলপুর ও ময়মনসিংহ হাসাপতালে পাঠানো হয়। পরে ফুলপুর হাসপাতালে ১ জন ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২ জন মারা যায়। নিহতরা হলেন ১। লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা থানার নিজগুড্ডিমারী গ্রামের মালেক শাহের ছেলে কাজিম উদ্দিন (২৮), ২। ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট থানার জয়রামকুড়া গ্রামের আফাজ উদ্দিনের ছেলে রুবেল (৩০), ৩। একই থানার কয়রাহাটী গ্রামের জবান আলীর ছেলে শামসুদ্দিন (৬৫), ৪। বালিজুরি গ্রামের কুদ্দুস আলীর স্ত্রী হাছিনা খাতুন (৫০), ৫। ফুলপুর থানার কাজিয়াকান্দা গ্রামের জসিম উদ্দিনের ছেলে ফরিদ মিয়া (৩৮), ৬। একই গ্রামের আলাল উদ্দিনের ছেলে নয়ন মিয়া (৪০), ৭। ফুলপুর থানার নিশুনিয়াকান্দা গ্রামের মইজ উদ্দিনের ছেলে জহের আলী (৭০) ও ৮। নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলার সিরাজুল ইসলামের ছেলে লাল মিয়া (৩৬)। আহতদের মধ্যে কারো কারো অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
ফুলপুরের ঘটনার পরে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনার পর পরই ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার আখতারউল আলম ও ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিয়া ইসলাম সীমা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
অন্যদিকে তারাকান্দা উপজেলার রামচন্দ্রপুরে ঢাকা-হালুয়াঘাট সড়কে অ্যাম্বুলেন্স এবং সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ৩ জন নিহত এবং ৪ জন আহত হয়। আহতদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।