চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় সাইলেন্সার খুলে বিকট শব্দে মোটরসাইকেলের চালাচ্ছেন ১৬ থেকে ২৫ বছরের যুবকরা।
বিকট শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পরেন সাধারণ মানুষ। সবচেয়ে বেশি সমস্যা দেখা দিয়েছে বাসা-বাড়িতে থাকা হৃদরোগি, বয়স্ক, শিশু ও অসুস্থদের। যা জনজীবনে চরম নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এই গুলোর গতি যতো বেশি থাকছে শব্দ ততো বেশি হচ্ছে। এতে নাগরিকদের শারীরিক সমস্যা বাড়িয়ে তুলছে এই গাড়িগুলো। এর বিরুপ প্রতিক্রিয়া পড়ছে পরিবেশে। এই ধরণের বাইকের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর প্রয়োজন হয়ে পড়েছে ভুক্তভোগিরা বলছেন।
শহরের বাসিন্দারা বলছেন, কমবেশী প্রতিদিন দুপুর কিংবা বিকালে কিছু তরুণ বাইকার সাইলেন্সার খুলে বিকট শব্দে দ্রুতগতিতে এ যান চালায় শহরের বিভিন্ন রাস্তায়। এই গাড়ির শব্দ দূষণের কারনে অস্বস্তি থেকে বাদ যাচ্ছে না শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ এবং অসুস্থরা পর্যন্ত। সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে এগিয়ে এসে এদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া।
সচেতন নাগরিকরা বলছেন, এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে স্থানীয় প্রশাসন, পুলিশ বিভাগ, পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিআরটিএকে একযোগে কাজ করতে হবে। চেকপোস্ট বসিয়ে এসব মোটরসাইকেল চালকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিলে এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে। আর এ সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে এর প্রবণতা বাড়তে থাকবে।
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় সাইলেন্সার খুলে বিকট শব্দে মোটরসাইকেলের চালাচ্ছেন ১৬ থেকে ২৫ বছরের যুবকরা।
বিকট শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পরেন সাধারণ মানুষ। সবচেয়ে বেশি সমস্যা দেখা দিয়েছে বাসা-বাড়িতে থাকা হৃদরোগি, বয়স্ক, শিশু ও অসুস্থদের। যা জনজীবনে চরম নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এই গুলোর গতি যতো বেশি থাকছে শব্দ ততো বেশি হচ্ছে। এতে নাগরিকদের শারীরিক সমস্যা বাড়িয়ে তুলছে এই গাড়িগুলো। এর বিরুপ প্রতিক্রিয়া পড়ছে পরিবেশে। এই ধরণের বাইকের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর প্রয়োজন হয়ে পড়েছে ভুক্তভোগিরা বলছেন।
শহরের বাসিন্দারা বলছেন, কমবেশী প্রতিদিন দুপুর কিংবা বিকালে কিছু তরুণ বাইকার সাইলেন্সার খুলে বিকট শব্দে দ্রুতগতিতে এ যান চালায় শহরের বিভিন্ন রাস্তায়। এই গাড়ির শব্দ দূষণের কারনে অস্বস্তি থেকে বাদ যাচ্ছে না শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ এবং অসুস্থরা পর্যন্ত। সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে এগিয়ে এসে এদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া।
সচেতন নাগরিকরা বলছেন, এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে স্থানীয় প্রশাসন, পুলিশ বিভাগ, পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিআরটিএকে একযোগে কাজ করতে হবে। চেকপোস্ট বসিয়ে এসব মোটরসাইকেল চালকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিলে এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে। আর এ সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে এর প্রবণতা বাড়তে থাকবে।