চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ৭১ জন দরিদ্র নিবন্ধিত জেলের মধ্যে বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন উপকরণসহ ছাগল বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল শনিবার মৎস্য অধিদপ্তরের ‘হালদা নদীর প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা (২য় পর্যায়)’ প্রকল্পের আওতায় এই উপকরণ বিতরণ করা হয়। উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার দপ্তরের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ উপলক্ষে সভায় উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম মশিউজ্জামান। মো.লোকমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ভেটেরিনারি সার্জন ডা. প্রবীর কুমার দে, উপজেলা মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মেহেরুন্নেছা। অনুষ্ঠানে জেলেদের দুইটি করে ছাগল, ছাগলের ঘর, ওষুধ ও এককালীন খাদ্য বিতরণ করা হয়।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, এই কার্যক্রমে হাটহাজারীর ৭১ জন উপকারভোগীর মাঝে মোট ২০ লাখ ৭৬ হাজার ৭৫০ টাকা মূল্যের ছাগল ও উপকরণ প্রদান করা হয়েছে। জনপ্রতি ২৯ হাজার ২৫০ টাকা মূল্যের ছাগল ও অন্যান্য উপকরণ বরাদ্দ দেয়া হয়।
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ৭১ জন দরিদ্র নিবন্ধিত জেলের মধ্যে বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন উপকরণসহ ছাগল বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল শনিবার মৎস্য অধিদপ্তরের ‘হালদা নদীর প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা (২য় পর্যায়)’ প্রকল্পের আওতায় এই উপকরণ বিতরণ করা হয়। উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার দপ্তরের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ উপলক্ষে সভায় উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম মশিউজ্জামান। মো.লোকমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ভেটেরিনারি সার্জন ডা. প্রবীর কুমার দে, উপজেলা মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মেহেরুন্নেছা। অনুষ্ঠানে জেলেদের দুইটি করে ছাগল, ছাগলের ঘর, ওষুধ ও এককালীন খাদ্য বিতরণ করা হয়।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, এই কার্যক্রমে হাটহাজারীর ৭১ জন উপকারভোগীর মাঝে মোট ২০ লাখ ৭৬ হাজার ৭৫০ টাকা মূল্যের ছাগল ও উপকরণ প্রদান করা হয়েছে। জনপ্রতি ২৯ হাজার ২৫০ টাকা মূল্যের ছাগল ও অন্যান্য উপকরণ বরাদ্দ দেয়া হয়।