কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় হাবিবুল্লাহ নামের এক প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে প্রধান আসামী হেলাল উদ্দিনকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। গতকাল শনিবার সকালে উপজেলার গাংধুয়ারচর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। হেলাল উদ্দিন ওই গ্রামের মৃত আজিম উদ্দিনের ছেলে।
এর আগে নিহতের স্ত্রী নিলুফা আক্তার বাদী হয়ে হেলাল উদ্দিনকে প্রধান আসামী করে পাকুন্দিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। নিহত হাবিবুল্লাহ একই গ্রামের মৃত শামসুদ্দিনের ছেলে। তিনি ইটালির সিসিলে থাকতেন। সম্প্রতি তিনি ছুটিতে দেশে অবস্থান করছিলেন।
জানা যায়, হেলাল উদ্দিনকে গতকাল শনিবার সকালে এলাকায় দেখতে পায় এলাকাবাসী। এ সময় নিহতের স্বজনরা ও বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী একত্র হয়ে হেলাল উদ্দিনকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। পরে এলাকাবাসী হেলাল উদ্দিনের বাড়িতে ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়। পাকুন্দিয়া থানার অফিস ইনচার্জ জানান, এ মামলায় প্রধান আসামি হেলাল উদ্দিনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এ ছাড়া আসামীর বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়ার বিষয়ে অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি হেলাল উদ্দিনের ছেলের সঙ্গে খেলা নিয়ে নিহত হাবিবুল্লাহর ভাতিজার ঝগড়া হয়। বিষয়টি সালিশের মাধ্যমে মিমাংসার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন হাবিবুল্লাহ।
এর জেরে গত শুক্রবার হাবিবুল্লাহ বাড়ির পাশে জুমার নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে যাওয়া পথে বের হলে প্রতিপক্ষ হেলাল উদ্দিন ও তার লোকজন লাঠি ও রড নিয়ে তার ওপর হামলা চালায়।
এতে হাবিবুল্লাহ গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় হাবিবুল্লাহ নামের এক প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে প্রধান আসামী হেলাল উদ্দিনকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। গতকাল শনিবার সকালে উপজেলার গাংধুয়ারচর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। হেলাল উদ্দিন ওই গ্রামের মৃত আজিম উদ্দিনের ছেলে।
এর আগে নিহতের স্ত্রী নিলুফা আক্তার বাদী হয়ে হেলাল উদ্দিনকে প্রধান আসামী করে পাকুন্দিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। নিহত হাবিবুল্লাহ একই গ্রামের মৃত শামসুদ্দিনের ছেলে। তিনি ইটালির সিসিলে থাকতেন। সম্প্রতি তিনি ছুটিতে দেশে অবস্থান করছিলেন।
জানা যায়, হেলাল উদ্দিনকে গতকাল শনিবার সকালে এলাকায় দেখতে পায় এলাকাবাসী। এ সময় নিহতের স্বজনরা ও বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী একত্র হয়ে হেলাল উদ্দিনকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। পরে এলাকাবাসী হেলাল উদ্দিনের বাড়িতে ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়। পাকুন্দিয়া থানার অফিস ইনচার্জ জানান, এ মামলায় প্রধান আসামি হেলাল উদ্দিনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এ ছাড়া আসামীর বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়ার বিষয়ে অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি হেলাল উদ্দিনের ছেলের সঙ্গে খেলা নিয়ে নিহত হাবিবুল্লাহর ভাতিজার ঝগড়া হয়। বিষয়টি সালিশের মাধ্যমে মিমাংসার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন হাবিবুল্লাহ।
এর জেরে গত শুক্রবার হাবিবুল্লাহ বাড়ির পাশে জুমার নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে যাওয়া পথে বের হলে প্রতিপক্ষ হেলাল উদ্দিন ও তার লোকজন লাঠি ও রড নিয়ে তার ওপর হামলা চালায়।
এতে হাবিবুল্লাহ গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।