বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সময় উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে জব্দ করা ড্রেজার মেশিন তদবীর করে ছাড়িয়ে নিয়ে আবারও একই ব্যক্তি একই মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগে জানা গেছে, মোরেলগঞ্জগঞ্জ উপজেলার দৈবজ্ঞ্যহাটি আলতুবুরুজবাড়ী এলাকার মোশাক হাওলাদারের ছেলে তাহাজুল হাওলাদার গতকাল শনিবার দুপুর থেকে উপজেলার খালকুলিয়া এলাকায় ক্রেতা-বিক্রেতার সঙ্গে চুক্তি করে ড্রেজার মেশিন দিয়ে জমি থেকে বালু উত্তোলন করে। এর আগেও অবৈধভাবে বালু উত্তোলন কালে মোরেলগঞ্জগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ভ্রাম্যমাণ আদালত করে তাহাজুলের ড্রেজার মেশিন জব্দ করে একজনের জিম্মায় রাখে। সেই একই ড্রেজার দিয়ে গতকাল শনিবার খাল কুলিয়া এলাকার সিরাজুল ইসলামের জমি থেকে বালু একই এলাকার বেদার সেখ ক্রয় করে তাহাজুলের সঙ্গে চুক্তি করে বালু উত্তোলন শুরু করে। ঘটনাটি স্থানীয়রা প্রত্যক্ষ করে প্রথমে মোরেলগঞ্জ এসিল্যান্ডকে ও পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানান। এসিল্যান্ড ছুটিতে থাকায় ইউএনওকে জানানো হয় বলে স্থানীয়রা জানান। অথচ উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকা স্বত্বেও ড্রেজার মেশিন দিয়ে শনিবার রাত ৯টা পর্যন্ত বালু উত্তোলন অব্যাহত রাখে তাহাজুল। অবৈধভাবে জমি থেকে বালু উত্তোলনের বিষয়ে জানার জন্য মোরেলগঞ্জগঞ্জ উপজেলার নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন স্থানীয়দের মাধ্যমে অভিযোগ পেয়ে প্রযোজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মোরেলগঞ্জ থানার ওসিকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সময় উপজেলা প্রশাসনের অভিযানে জব্দ করা ড্রেজার মেশিন তদবীর করে ছাড়িয়ে নিয়ে আবারও একই ব্যক্তি একই মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগে জানা গেছে, মোরেলগঞ্জগঞ্জ উপজেলার দৈবজ্ঞ্যহাটি আলতুবুরুজবাড়ী এলাকার মোশাক হাওলাদারের ছেলে তাহাজুল হাওলাদার গতকাল শনিবার দুপুর থেকে উপজেলার খালকুলিয়া এলাকায় ক্রেতা-বিক্রেতার সঙ্গে চুক্তি করে ড্রেজার মেশিন দিয়ে জমি থেকে বালু উত্তোলন করে। এর আগেও অবৈধভাবে বালু উত্তোলন কালে মোরেলগঞ্জগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ভ্রাম্যমাণ আদালত করে তাহাজুলের ড্রেজার মেশিন জব্দ করে একজনের জিম্মায় রাখে। সেই একই ড্রেজার দিয়ে গতকাল শনিবার খাল কুলিয়া এলাকার সিরাজুল ইসলামের জমি থেকে বালু একই এলাকার বেদার সেখ ক্রয় করে তাহাজুলের সঙ্গে চুক্তি করে বালু উত্তোলন শুরু করে। ঘটনাটি স্থানীয়রা প্রত্যক্ষ করে প্রথমে মোরেলগঞ্জ এসিল্যান্ডকে ও পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানান। এসিল্যান্ড ছুটিতে থাকায় ইউএনওকে জানানো হয় বলে স্থানীয়রা জানান। অথচ উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকা স্বত্বেও ড্রেজার মেশিন দিয়ে শনিবার রাত ৯টা পর্যন্ত বালু উত্তোলন অব্যাহত রাখে তাহাজুল। অবৈধভাবে জমি থেকে বালু উত্তোলনের বিষয়ে জানার জন্য মোরেলগঞ্জগঞ্জ উপজেলার নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন স্থানীয়দের মাধ্যমে অভিযোগ পেয়ে প্রযোজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মোরেলগঞ্জ থানার ওসিকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।