কক্সবাজারের রামু উপজেলার জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের সোনাইছড়ি খালে শুক্রবার রাতে তোড়ে ভেসে গিয়ে শামসুল আলম (৫০) নামে এক ব্যক্তি নিখোঁজ রয়েছেন। খালের দুই পাশে স্বজন-প্রতিবেশীদের কান্নার রোল আর উৎসুক জনতার ভিড়ে ভারি হয়ে উঠেছে পরিবেশ।
নিখোঁজ শামসুল আলম উপজেলার জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের পূর্ব পাড়ার বাঁচা মিয়ার ছেলে। পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার বিকেলে তিনি প্রতিদিনের মতো গরু আনতে যান। গরু নিয়ে বাড়ি ফেরার সময় সোনাইছড়ি খাল পার হচ্ছিলেন। এ সময় হঠাৎ রাতে প্রচণ্ড তোড়ে তিনি খালের গভীর রাতে তলিয়ে যান।
শনিবার সকালেই রামু ফায়ার সার্ভিসের একটি উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তল্লাশি অভিযান শুরু করে। কয়েক ঘণ্টা তল্লাশি চালিয়েও তারা ব্যর্থ হলে বিকেলে চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের বিশেষজ্ঞ ডুবুরি দলকে খবর দেওয়া হয়। বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ডুবুরি দল প্রাণপণ চেষ্টা চালালেও নিখোঁজ ব্যক্তিকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়নি। তবে উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও শামসুল আলমের কোনো খোঁজ না পাওয়ায় তার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন ও এলাকাবাসীর মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। সন্তানদের আহাজারিতে ভারি হয়ে উঠেছে বাতাস।
সোনাইছড়ি খালের দুই পাড়ে শত শত উৎসুক জনতা ভিড় জমিয়েছে। কেউ খালের পানির দিকে তাকিয়ে আছেন, কেউবা নিখোঁজ ব্যক্তির খোঁজ পেতে ¯্র্েরাতের দিকে দৃষ্টি রেখে অপেক্ষা করছেন। পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
কক্সবাজারের রামু উপজেলার জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের সোনাইছড়ি খালে শুক্রবার রাতে তোড়ে ভেসে গিয়ে শামসুল আলম (৫০) নামে এক ব্যক্তি নিখোঁজ রয়েছেন। খালের দুই পাশে স্বজন-প্রতিবেশীদের কান্নার রোল আর উৎসুক জনতার ভিড়ে ভারি হয়ে উঠেছে পরিবেশ।
নিখোঁজ শামসুল আলম উপজেলার জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের পূর্ব পাড়ার বাঁচা মিয়ার ছেলে। পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার বিকেলে তিনি প্রতিদিনের মতো গরু আনতে যান। গরু নিয়ে বাড়ি ফেরার সময় সোনাইছড়ি খাল পার হচ্ছিলেন। এ সময় হঠাৎ রাতে প্রচণ্ড তোড়ে তিনি খালের গভীর রাতে তলিয়ে যান।
শনিবার সকালেই রামু ফায়ার সার্ভিসের একটি উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তল্লাশি অভিযান শুরু করে। কয়েক ঘণ্টা তল্লাশি চালিয়েও তারা ব্যর্থ হলে বিকেলে চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের বিশেষজ্ঞ ডুবুরি দলকে খবর দেওয়া হয়। বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ডুবুরি দল প্রাণপণ চেষ্টা চালালেও নিখোঁজ ব্যক্তিকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়নি। তবে উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও শামসুল আলমের কোনো খোঁজ না পাওয়ায় তার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন ও এলাকাবাসীর মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। সন্তানদের আহাজারিতে ভারি হয়ে উঠেছে বাতাস।
সোনাইছড়ি খালের দুই পাড়ে শত শত উৎসুক জনতা ভিড় জমিয়েছে। কেউ খালের পানির দিকে তাকিয়ে আছেন, কেউবা নিখোঁজ ব্যক্তির খোঁজ পেতে ¯্র্েরাতের দিকে দৃষ্টি রেখে অপেক্ষা করছেন। পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।