ফরিদপুরের ধলারমোড়ে পদ্মায় গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে ২ কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
আজ বুধবার বিকেলে হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতরা হলেন ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ১ম বর্ষের ইলক্ট্রিকাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস বিভাগের ছাত্র আব্দুল্লাহ মারুফ (২০) ও রিজায়ে রাব্বি তামীম (২০)।
এদের মধ্যে তামীমের বাড়ি গাজীপুরের কালিয়াকৈরের মধ্য আশুলিয়ায়। পিতার নাম শওকত হোসেন। আর মারুফের বাড়ি নোয়াখালী জেলার উত্তর শরীফপুর গ্রামে। পিতার নাম মোজাম্মেল হোসেন।
ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন ম্যানেজার নেছার মাহমুদ জানান, দুপুর ৩টা ২০ মিনিটের দিকে তারা পানিতে ২ শিক্ষার্থীর ডুবে যাওয়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে রওনা হন। বিকাল ৫টা ২০ মিনিটের দিকে তাদের উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী একটি বেসরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আলমগীর হোসেন জানান , ওরা ছয়-সাতজন বন্ধু মিলে সেখানে দুপুরে গোসল করতে নেমেছিলো। এসময় মারুফ ও আরেকজন ভেসে যায়। তাদের বাঁচাতে তামীম এগিয়ে গেলে মারুফ ও সে স্রোতের তোড়ে ডুবে যায়। তাদের মৃতদেহ ফরিদপুর ডায়বেটিক হাসপাতালের হিমঘরে রাখার জন্য নেওয়া হয়েছে।
ফরিদপুরের কোতয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদ উজ্জামান জানান, নিহতদের পরিবারের সদস্যরা আসার পর তাদের নিকট মৃতদেহ হস্তান্তর করা হবে।
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
ফরিদপুরের ধলারমোড়ে পদ্মায় গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে ২ কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
আজ বুধবার বিকেলে হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতরা হলেন ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ১ম বর্ষের ইলক্ট্রিকাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস বিভাগের ছাত্র আব্দুল্লাহ মারুফ (২০) ও রিজায়ে রাব্বি তামীম (২০)।
এদের মধ্যে তামীমের বাড়ি গাজীপুরের কালিয়াকৈরের মধ্য আশুলিয়ায়। পিতার নাম শওকত হোসেন। আর মারুফের বাড়ি নোয়াখালী জেলার উত্তর শরীফপুর গ্রামে। পিতার নাম মোজাম্মেল হোসেন।
ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন ম্যানেজার নেছার মাহমুদ জানান, দুপুর ৩টা ২০ মিনিটের দিকে তারা পানিতে ২ শিক্ষার্থীর ডুবে যাওয়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে রওনা হন। বিকাল ৫টা ২০ মিনিটের দিকে তাদের উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী একটি বেসরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আলমগীর হোসেন জানান , ওরা ছয়-সাতজন বন্ধু মিলে সেখানে দুপুরে গোসল করতে নেমেছিলো। এসময় মারুফ ও আরেকজন ভেসে যায়। তাদের বাঁচাতে তামীম এগিয়ে গেলে মারুফ ও সে স্রোতের তোড়ে ডুবে যায়। তাদের মৃতদেহ ফরিদপুর ডায়বেটিক হাসপাতালের হিমঘরে রাখার জন্য নেওয়া হয়েছে।
ফরিদপুরের কোতয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদ উজ্জামান জানান, নিহতদের পরিবারের সদস্যরা আসার পর তাদের নিকট মৃতদেহ হস্তান্তর করা হবে।