চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলায় নিজ বাড়িতে এক নারীকে কুপিয়ে হত্যার পর লাশ রান্নাঘরের পাশের পাতার স্তূপে লুকিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার গভীর রাতে উপজেলার গোহট দক্ষিণ ইউনিয়নের চাপাতলী গ্রামের প্রধানীয়া বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুল ইসলাম। নিহত ৬৫ বছর বয়সী মমতাজ বেগম ওই বাড়ির বাসিন্দা বাচ্চু কোম্পানির স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ঘটনার সময় মমতাজ বেগম বাড়িতে একা ছিলেন। রাতে ছেলে সোহেল প্রধানিয়া বাসায় ফিরে মাকে খুঁজে না পেয়ে সন্দেহে ঘর খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। তখন ঘরের দরজা খোলা দেখতে পান এবং প্রতিটি কক্ষের মেঝেতে রক্ত ছড়িয়ে থাকতে দেখেন। পরে রান্নাঘরের পাশের পাতার স্তূপে মায়ের রক্তাক্ত মরদেহ খুঁজে পান তিনি।
স্থানীয় মিলন হোসেন জানান, বাড়ির ভেতরে একটি রক্তমাখা বটিও পাওয়া গেছে। ঘরের প্রতিটি কক্ষে ও বাইরেও রক্তের দাগ ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, বাথরুমের ভেন্টিলেটর ভেঙে ঘরে ঢুকেছিল দুর্বৃত্তরা।
ওসি আজিজুল ইসলাম বলেন, “প্রাথমিকভাবে এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে মনে হচ্ছে। প্রথমে ডাকাতির কথা বলা হলেও বাড়ি থেকে তেমন কিছু খোয়া যায়নি।”
পুলিশ সুরতহাল শেষে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দিয়েছেন ওসি।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলায় নিজ বাড়িতে এক নারীকে কুপিয়ে হত্যার পর লাশ রান্নাঘরের পাশের পাতার স্তূপে লুকিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার গভীর রাতে উপজেলার গোহট দক্ষিণ ইউনিয়নের চাপাতলী গ্রামের প্রধানীয়া বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুল ইসলাম। নিহত ৬৫ বছর বয়সী মমতাজ বেগম ওই বাড়ির বাসিন্দা বাচ্চু কোম্পানির স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ঘটনার সময় মমতাজ বেগম বাড়িতে একা ছিলেন। রাতে ছেলে সোহেল প্রধানিয়া বাসায় ফিরে মাকে খুঁজে না পেয়ে সন্দেহে ঘর খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। তখন ঘরের দরজা খোলা দেখতে পান এবং প্রতিটি কক্ষের মেঝেতে রক্ত ছড়িয়ে থাকতে দেখেন। পরে রান্নাঘরের পাশের পাতার স্তূপে মায়ের রক্তাক্ত মরদেহ খুঁজে পান তিনি।
স্থানীয় মিলন হোসেন জানান, বাড়ির ভেতরে একটি রক্তমাখা বটিও পাওয়া গেছে। ঘরের প্রতিটি কক্ষে ও বাইরেও রক্তের দাগ ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, বাথরুমের ভেন্টিলেটর ভেঙে ঘরে ঢুকেছিল দুর্বৃত্তরা।
ওসি আজিজুল ইসলাম বলেন, “প্রাথমিকভাবে এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে মনে হচ্ছে। প্রথমে ডাকাতির কথা বলা হলেও বাড়ি থেকে তেমন কিছু খোয়া যায়নি।”
পুলিশ সুরতহাল শেষে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দিয়েছেন ওসি।