শ্রমিকদের বেতন-ভাতা না দিয়ে বেশির ভাগ কারখানার মালিক টাকা নিয়ে বিদেশে পালিয়ে গেছেন বলে দাবি করেছেন নৌ-পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেছেন, বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানার মালিকের যদি ব্যাংক হিসাব নেয়া হয়, তাহলে দেখা যাবে তাদের ঋণ ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকার কম নয়। তারা টাকা নিয়েছে, এখন ব্যাংকে টাকা জমা দিচ্ছেন না। এজন্য তারা কারখানা চালাতে পারছে না। টাকা-পয়সা নিয়ে বেশির ভাগ মালিক বিদেশে চলে গেছে বলে উপদেষ্টার দাবি।
সাভারে লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসিতে) সামরিক বাহিনীর এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা। অনুষ্ঠানে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এখন পর্যন্ত যেসব কারখানা বন্ধ হয়েছে সেগুলো বন্ধ হওয়ার মতোই ছিল মন্তব্য করে এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘ব্যাংক থেকে টাকা নিয়েছে কিন্তু কী করেছে.... শ্রমিকদের বেতন দেয়নি। কোনো কাজও করেনি। একটা কোম্পানি এ পর্যন্ত আমি পেলাম না যারা ৩০০ কোটি টাকার নিচে ঋণ খেলাপি আছে। তার পরও ব্যাংক টাকা দিয়েছে। পলিটিক্স কালেকশনে ব্যবসা করলে এ রকম হবে।’
রপ্তানি বৃদ্ধি ও শ্রমিকদের চাকরির বিষয়ে উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সব গার্মেন্টস তো বন্ধ হলে ১৭% এক্সপোর্ট হতো না এবং চিটাগাং পোর্ট কুলাতে পারছে না। যে কারখানাগুলো বন্ধ হয়েছে সেগুলো সাব-কন্ট্রাকে কাজ করাতো শ্রমিকদের দিয়ে। তাই খুব ডিফিকাল্ট নেই।’ এতে অনেক বেকারত্ব বেড়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘অনেকে আবার নতুন করে অন্য কারখানায় কাজে যোগ দিয়েছে। বেক্সিমকো যে বন্ধ হয়েছে, সেসব কারখানার শ্রমিকরা চিটাগাংসহ অন্য যায়গায় কাজে যোগ দিয়েছে।’
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
শ্রমিকদের বেতন-ভাতা না দিয়ে বেশির ভাগ কারখানার মালিক টাকা নিয়ে বিদেশে পালিয়ে গেছেন বলে দাবি করেছেন নৌ-পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেছেন, বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানার মালিকের যদি ব্যাংক হিসাব নেয়া হয়, তাহলে দেখা যাবে তাদের ঋণ ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকার কম নয়। তারা টাকা নিয়েছে, এখন ব্যাংকে টাকা জমা দিচ্ছেন না। এজন্য তারা কারখানা চালাতে পারছে না। টাকা-পয়সা নিয়ে বেশির ভাগ মালিক বিদেশে চলে গেছে বলে উপদেষ্টার দাবি।
সাভারে লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসিতে) সামরিক বাহিনীর এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা। অনুষ্ঠানে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এখন পর্যন্ত যেসব কারখানা বন্ধ হয়েছে সেগুলো বন্ধ হওয়ার মতোই ছিল মন্তব্য করে এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘ব্যাংক থেকে টাকা নিয়েছে কিন্তু কী করেছে.... শ্রমিকদের বেতন দেয়নি। কোনো কাজও করেনি। একটা কোম্পানি এ পর্যন্ত আমি পেলাম না যারা ৩০০ কোটি টাকার নিচে ঋণ খেলাপি আছে। তার পরও ব্যাংক টাকা দিয়েছে। পলিটিক্স কালেকশনে ব্যবসা করলে এ রকম হবে।’
রপ্তানি বৃদ্ধি ও শ্রমিকদের চাকরির বিষয়ে উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সব গার্মেন্টস তো বন্ধ হলে ১৭% এক্সপোর্ট হতো না এবং চিটাগাং পোর্ট কুলাতে পারছে না। যে কারখানাগুলো বন্ধ হয়েছে সেগুলো সাব-কন্ট্রাকে কাজ করাতো শ্রমিকদের দিয়ে। তাই খুব ডিফিকাল্ট নেই।’ এতে অনেক বেকারত্ব বেড়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘অনেকে আবার নতুন করে অন্য কারখানায় কাজে যোগ দিয়েছে। বেক্সিমকো যে বন্ধ হয়েছে, সেসব কারখানার শ্রমিকরা চিটাগাংসহ অন্য যায়গায় কাজে যোগ দিয়েছে।’