২০১০ সালে দারছিরা নদীতে বাঁধ দেয়ার পর থেকে এ ভোগান্তি শুরু হয়েছে তাদের। বর্ষা মৌসুম চলছে। যাতায়াত করতে পারছে না মানুষ। নিয়মিত স্কুলে যেতে পারছে না ছাত্র-ছাত্রীরা। স্বাস্থ্যসেবার জন্য ক্লিনিকে যেতে পারছে না রোগীরা। গর্ভবতী মায়েদের কি অবস্থা, তা ভুক্তভোগীরাই জানে। রাস্তাটি পাকা হলে ভোগান্তি থেকে রেহাই পাবে ইউনিয়নবাসী।
জানা গেছে, বড়বাইশদিয়া এ হাকিম মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে চরগঙ্গা মধুখালী বাঁধ পর্যন্ত আনুমানিক ৫ কিমি. মাটির রাস্তা। ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে ছাত্র শিক্ষকসহ ৪ গ্রামের অন্তত ১০ হাজার মানুষ। সরেজমিনে দেখা গেছে, আদিকালের সেই মেটোপথ। কোথাও ফসলি জমির সঙ্গে মিশে গেছে, আবার কোথাও কাদা পানিতে একাকার, কোথাও উচুঁনিচু আবার কোথাও খাদার মধ্যে আটকানো পানি। স্থানীয়রা বলেন, এই রাস্তাটিই বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নে সব চাইতে গুরুত্বপুর্ণ রাস্তা।
এই রাস্তা দিয়া বাঁধ পার হয়ে উপজেলায় আসা যাওয়া করে টুঙ্গীবাড়ীয়া, ফেলাবুনিয়া, গাববুনিয়া ও কাটাখালী গ্রামের মানুষ। এই রাস্তার পাশেই রয়েছে জহুরা বেগম স্বাস্থ্য সেবা ক্লিনিক, এ হাকিম মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কয়েকটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান।
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীসহ প্রতিদিন শত শত মানুষ যাতায়াত করে এই রাস্তায়। রাস্তাটি পাকা হলে উপকৃত হবে সকল শ্রেণী পেশার মানুষ।
বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন বলেন, রাস্তাটির আইডিনংসহ উপজেলা প্রকৌশল দপ্তরে জমা দেয়া হয়েছে। প্রকৌশলী ভাল বলতে পারবে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. হাবিবুর রহমান বলেন, চেয়ারম্যান রাস্তাটির জন্য সব কাগজপত্র জমা দিয়েছেন। এখনো কোন অনুমতি আসেনি।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
২০১০ সালে দারছিরা নদীতে বাঁধ দেয়ার পর থেকে এ ভোগান্তি শুরু হয়েছে তাদের। বর্ষা মৌসুম চলছে। যাতায়াত করতে পারছে না মানুষ। নিয়মিত স্কুলে যেতে পারছে না ছাত্র-ছাত্রীরা। স্বাস্থ্যসেবার জন্য ক্লিনিকে যেতে পারছে না রোগীরা। গর্ভবতী মায়েদের কি অবস্থা, তা ভুক্তভোগীরাই জানে। রাস্তাটি পাকা হলে ভোগান্তি থেকে রেহাই পাবে ইউনিয়নবাসী।
জানা গেছে, বড়বাইশদিয়া এ হাকিম মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে চরগঙ্গা মধুখালী বাঁধ পর্যন্ত আনুমানিক ৫ কিমি. মাটির রাস্তা। ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে ছাত্র শিক্ষকসহ ৪ গ্রামের অন্তত ১০ হাজার মানুষ। সরেজমিনে দেখা গেছে, আদিকালের সেই মেটোপথ। কোথাও ফসলি জমির সঙ্গে মিশে গেছে, আবার কোথাও কাদা পানিতে একাকার, কোথাও উচুঁনিচু আবার কোথাও খাদার মধ্যে আটকানো পানি। স্থানীয়রা বলেন, এই রাস্তাটিই বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নে সব চাইতে গুরুত্বপুর্ণ রাস্তা।
এই রাস্তা দিয়া বাঁধ পার হয়ে উপজেলায় আসা যাওয়া করে টুঙ্গীবাড়ীয়া, ফেলাবুনিয়া, গাববুনিয়া ও কাটাখালী গ্রামের মানুষ। এই রাস্তার পাশেই রয়েছে জহুরা বেগম স্বাস্থ্য সেবা ক্লিনিক, এ হাকিম মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কয়েকটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান।
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীসহ প্রতিদিন শত শত মানুষ যাতায়াত করে এই রাস্তায়। রাস্তাটি পাকা হলে উপকৃত হবে সকল শ্রেণী পেশার মানুষ।
বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন বলেন, রাস্তাটির আইডিনংসহ উপজেলা প্রকৌশল দপ্তরে জমা দেয়া হয়েছে। প্রকৌশলী ভাল বলতে পারবে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. হাবিবুর রহমান বলেন, চেয়ারম্যান রাস্তাটির জন্য সব কাগজপত্র জমা দিয়েছেন। এখনো কোন অনুমতি আসেনি।