ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ওহপষঁ;রড়হ রহ ঐরমযবৎ ঊফঁপধঃরড়হ ঝুংবসং’ শীর্ষক একটি ইউনেস্কো চেয়ার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এর চেয়ারপারসন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ এবং একই ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মো. আহসান হাবিব কো-চেয়ারপারসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তাদের নেতৃত্বে চেয়ারটি উচ্চশিক্ষায় অন্তর্ভুক্তিমূলক নীতি, সমতা ও টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গবেষণা, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, কমিউনিটি সম্পৃক্ততা এবং নীতিনির্ধারণী সংলাপ পরিচালনা করবে।
ইতোমধ্যেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইউনেস্কোর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এই সমঝোতা স্মারকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্বাক্ষর করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং ইউনেস্কোর পক্ষে স্বাক্ষর করেন সংস্থার মহা-পরিচালক ওদ্র্রে আজুলে (অঁফৎবু অুড়ঁষধু)।
এটি জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা (টঘঊঝঈঙ) -এর টঘওঞডওঘ/ টঘঊঝঈঙ ঈযধরৎং চৎড়মৎধসসব- এর অংশ। বিশ্বজুড়ে ১২৫টি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে এক হাজারেরও বেশি ইউনেস্কো চেয়ার রয়েছে। এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময় হয়, যা সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে উৎসাহিত করে।
চেয়ারটি কেবল একটি অ্যাকাডেমিক উদ্যোগ নয় বরং এটি বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থাকে বৈশ্বিক অ্যাকাডেমিক নেটওয়ার্ক ও আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের নতুন দিগন্তে সংযুক্ত করবে। এই চেয়ারের মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীরা বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হয়ে যৌথ শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন।
চুক্তি অনুযায়ী, ইউনেস্কো চেয়ারের কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও সহায়তা দেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। চেয়ারের কার্যক্রমে ব্যবহৃত ইউনেস্কো চেয়ার লোগো কেবল নির্ধারিত নিয়ম মেনে ব্যবহার করা যাবে এবং কোনো অবস্থাতেই তা বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না।
চেয়ারের মূল লক্ষ্যগুলো হলো- ১. অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা ও সমতা বিষয়ে প্রশিক্ষণ কোর্সের মাধ্যমে শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা। ২. উচ্চশিক্ষায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে গবেষণা ও প্রকাশনায় উৎসাহিত করা। ৩. শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করে আলোচনা সভা, সেমিনার ও ওয়েবিনারের মাধ্যমে জ্ঞান বিনিময় বিস্তৃত করা।
চেয়ারটির প্রথম মেয়াদ চলবে আগামী ৩০ জুন ২০২৯ পর্যন্ত। মেয়াদ শেষের আগেই কার্যক্রমের মূল্যায়ন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ইউনেস্কোকে জমা দিয়ে নবায়নের আবেদন করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই ইউনেস্কো চেয়ার দেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্তি, ন্যায্যতা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ওহপষঁ;রড়হ রহ ঐরমযবৎ ঊফঁপধঃরড়হ ঝুংবসং’ শীর্ষক একটি ইউনেস্কো চেয়ার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এর চেয়ারপারসন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ এবং একই ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মো. আহসান হাবিব কো-চেয়ারপারসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তাদের নেতৃত্বে চেয়ারটি উচ্চশিক্ষায় অন্তর্ভুক্তিমূলক নীতি, সমতা ও টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গবেষণা, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, কমিউনিটি সম্পৃক্ততা এবং নীতিনির্ধারণী সংলাপ পরিচালনা করবে।
ইতোমধ্যেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইউনেস্কোর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এই সমঝোতা স্মারকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্বাক্ষর করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং ইউনেস্কোর পক্ষে স্বাক্ষর করেন সংস্থার মহা-পরিচালক ওদ্র্রে আজুলে (অঁফৎবু অুড়ঁষধু)।
এটি জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা (টঘঊঝঈঙ) -এর টঘওঞডওঘ/ টঘঊঝঈঙ ঈযধরৎং চৎড়মৎধসসব- এর অংশ। বিশ্বজুড়ে ১২৫টি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে এক হাজারেরও বেশি ইউনেস্কো চেয়ার রয়েছে। এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময় হয়, যা সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে উৎসাহিত করে।
চেয়ারটি কেবল একটি অ্যাকাডেমিক উদ্যোগ নয় বরং এটি বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থাকে বৈশ্বিক অ্যাকাডেমিক নেটওয়ার্ক ও আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের নতুন দিগন্তে সংযুক্ত করবে। এই চেয়ারের মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীরা বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হয়ে যৌথ শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন।
চুক্তি অনুযায়ী, ইউনেস্কো চেয়ারের কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও সহায়তা দেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। চেয়ারের কার্যক্রমে ব্যবহৃত ইউনেস্কো চেয়ার লোগো কেবল নির্ধারিত নিয়ম মেনে ব্যবহার করা যাবে এবং কোনো অবস্থাতেই তা বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না।
চেয়ারের মূল লক্ষ্যগুলো হলো- ১. অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা ও সমতা বিষয়ে প্রশিক্ষণ কোর্সের মাধ্যমে শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা। ২. উচ্চশিক্ষায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে গবেষণা ও প্রকাশনায় উৎসাহিত করা। ৩. শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করে আলোচনা সভা, সেমিনার ও ওয়েবিনারের মাধ্যমে জ্ঞান বিনিময় বিস্তৃত করা।
চেয়ারটির প্রথম মেয়াদ চলবে আগামী ৩০ জুন ২০২৯ পর্যন্ত। মেয়াদ শেষের আগেই কার্যক্রমের মূল্যায়ন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ইউনেস্কোকে জমা দিয়ে নবায়নের আবেদন করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই ইউনেস্কো চেয়ার দেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্তি, ন্যায্যতা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।