দিনাজপুরের বিরামপুর পৌর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাঁহ আবাসিক এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে পিতাকে গৃহবন্দি করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। গত মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত সেলিম হোসেন শেখ বর্তমানে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আহতের পিতা হায়াত আলী শেখ (৬৬) বিরামপুর থানায় দায়ের করা লিখিত অভিযোগে জানান, তার ছেলে ও পুত্রবধূ দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সেলিম শেখকে গালিগালাজ ও শারীরিকভাবে নির্যাতন করে আসছিলেন। ঘটনার দিন সেলিম শেখ বাড়িতে একা ছিলেন। এ সুযোগে অভিযুক্তরা সম্পত্তি তাদের নামে লিখে দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করেন। রাজি না হওয়ায় প্রথমে তাকে গৃহবন্দি করে রাখা হয় এবং পরে স্নানঘর থেকে বের হওয়ার সময় ধারালো বটি দিয়ে অতর্কিতভাবে কোপানো হয়।
এ সময় সেলিম শেখের ডান হাতের পেশি কেটে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর রক্তাক্ত জখম হয়। তার আর্তচিৎকারে স্থানীয়রা প্রাচীর টপকে বাড়ির ভেতরে ঢুকে তালা ভেঙে তাকে উদ্ধার করেন। পরে তাকে দ্রুত বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক তার অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। ঘটনার পর হায়াত আলী শেখ বাদী হয়ে ছেলের স্ত্রী ও ছেলের সন্তানসহ আরও অজ্ঞাত ৩-৪ জনকে অভিযুক্ত করে বিরামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
বিরামপুর থানার ওসি মমতাজুল হক জানান, অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
দিনাজপুরের বিরামপুর পৌর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাঁহ আবাসিক এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে পিতাকে গৃহবন্দি করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। গত মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত সেলিম হোসেন শেখ বর্তমানে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আহতের পিতা হায়াত আলী শেখ (৬৬) বিরামপুর থানায় দায়ের করা লিখিত অভিযোগে জানান, তার ছেলে ও পুত্রবধূ দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সেলিম শেখকে গালিগালাজ ও শারীরিকভাবে নির্যাতন করে আসছিলেন। ঘটনার দিন সেলিম শেখ বাড়িতে একা ছিলেন। এ সুযোগে অভিযুক্তরা সম্পত্তি তাদের নামে লিখে দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করেন। রাজি না হওয়ায় প্রথমে তাকে গৃহবন্দি করে রাখা হয় এবং পরে স্নানঘর থেকে বের হওয়ার সময় ধারালো বটি দিয়ে অতর্কিতভাবে কোপানো হয়।
এ সময় সেলিম শেখের ডান হাতের পেশি কেটে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর রক্তাক্ত জখম হয়। তার আর্তচিৎকারে স্থানীয়রা প্রাচীর টপকে বাড়ির ভেতরে ঢুকে তালা ভেঙে তাকে উদ্ধার করেন। পরে তাকে দ্রুত বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক তার অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। ঘটনার পর হায়াত আলী শেখ বাদী হয়ে ছেলের স্ত্রী ও ছেলের সন্তানসহ আরও অজ্ঞাত ৩-৪ জনকে অভিযুক্ত করে বিরামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
বিরামপুর থানার ওসি মমতাজুল হক জানান, অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।