পটুয়াখালীর মহিপুরে পাওনা টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শহিদুল ফকির (৪০) নামের এক জেলেকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগ নেতার ভাই সন্ত্রাসী সোহেল ফকিরের বিরুদ্ধে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মহিপুর থানার লতাচাপলী ইউনিয়নের পশ্চিম খাজুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শহিদুল ফকির একই গ্রামের মৃত আলী ফকিরের ছেলে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত শহিদুল ফকির একটি মাছ ধরার ট্রলারে মাঝি হিসেবে কাজ করেন। তার ট্রলারের এক জেলের কাছে লতাচাপলী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নজরুল ফকিরের ছোট ভাই সোহেল ফকির (৩৫) ২ হাজার ৪শ টাকা পাওনা নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে লাঠি দিয়ে মাঝির মাথায় আঘাত করেন। এতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়।স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার রিয়াজ হোসেন বলেন, বিকেল ৫টার দিকে শহিদুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি মাথায় আঘাত প্রাপ্ত হলে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্থানীয়রা। পরে আমরা ইসিজির মাধ্যমে তার মৃত্যু নিশ্চিত হই।
নিহতের ছেলে সজল (১৯) জানায়, আমার বাবায় যে ট্রলারের মাঝি ওই ট্রলারের এক স্টাফের কাছে সোহেল ফকির মাত্র চব্বিশো টাকা পায়, সে এসে আমার বাবাকে গালাগালি করে। পরে আমি তাকে টাকা পরিশোধ করে দেই, টাকা দেয়ার পরেও সোহেল ফকির কাঠের ভারী টুকরো দিয়ে আমার বাবার মাথায় আঘাত করলে বাবা অচেতন হয়ে মাটিতে পড়ে যান।
এ বিষয়ে লতাচাপলী ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান হাওলাদার বলেন, ৫ আগস্টের পরে লতাচাপলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অনেকেই এলাকায় নানা কুকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন।
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
পটুয়াখালীর মহিপুরে পাওনা টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শহিদুল ফকির (৪০) নামের এক জেলেকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগ নেতার ভাই সন্ত্রাসী সোহেল ফকিরের বিরুদ্ধে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মহিপুর থানার লতাচাপলী ইউনিয়নের পশ্চিম খাজুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শহিদুল ফকির একই গ্রামের মৃত আলী ফকিরের ছেলে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত শহিদুল ফকির একটি মাছ ধরার ট্রলারে মাঝি হিসেবে কাজ করেন। তার ট্রলারের এক জেলের কাছে লতাচাপলী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নজরুল ফকিরের ছোট ভাই সোহেল ফকির (৩৫) ২ হাজার ৪শ টাকা পাওনা নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে লাঠি দিয়ে মাঝির মাথায় আঘাত করেন। এতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়।স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার রিয়াজ হোসেন বলেন, বিকেল ৫টার দিকে শহিদুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি মাথায় আঘাত প্রাপ্ত হলে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্থানীয়রা। পরে আমরা ইসিজির মাধ্যমে তার মৃত্যু নিশ্চিত হই।
নিহতের ছেলে সজল (১৯) জানায়, আমার বাবায় যে ট্রলারের মাঝি ওই ট্রলারের এক স্টাফের কাছে সোহেল ফকির মাত্র চব্বিশো টাকা পায়, সে এসে আমার বাবাকে গালাগালি করে। পরে আমি তাকে টাকা পরিশোধ করে দেই, টাকা দেয়ার পরেও সোহেল ফকির কাঠের ভারী টুকরো দিয়ে আমার বাবার মাথায় আঘাত করলে বাবা অচেতন হয়ে মাটিতে পড়ে যান।
এ বিষয়ে লতাচাপলী ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান হাওলাদার বলেন, ৫ আগস্টের পরে লতাচাপলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অনেকেই এলাকায় নানা কুকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন।