কুষ্টিয়ার খোকসায় নিজের বাড়ির কাজে শেষে পুকুর থেকে জলমোটর তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার জয়ন্তী হাজরা ইউনিয়নের জয়ন্তী হাজরা গ্রামে স্কুল ছাত্র হাসান মোল্লা (১৯) বিদ্যুৎস্পষ্ট হয়ে মারা যায়। সে গ্রামের কালাম মোল্লার ছেলে এবং ধোকড়াকোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল। বড় ছেলের মৃত্যু সংবাদ নিশ্চিত হয়ে হাসপাতালের বেঞ্চে বাকরুদ্ধ হয়ে বসে আছেন বাবা কালাম মোল্লা। একটি কথাও বলছেন না। তাকে ঘিরে নিকট আত্মীয়রা অপেক্ষা করছেন।
নিহতের চাচি নাছিমা খাতুন জানান, হাসান মোল্লা বিকেলে পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফিরে নির্মাণ শ্রমিকদের সহায়তা করছিল। শ্রমিকরা সবাই কাজ শেষে চলে গেছেন। এ সময় সে (স্কুল ছাত্র হাসান) পুকুর থেকে জলমোটর তুলতে গিয়ে বিদ্যুত স্পৃষ্ট হয়। সে একবারই ‘মা বলে চিৎকার করে ওঠে।’ এ সময় ২৫-৩০ জন প্রতিবেশী মহিলা এগিয়ে গিয়ে সজ্ঞাহীন হাসানকে পুকুরের পানির ভেতর থেকে উদ্ধার করেন। পরে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে (হাসানকে) মৃত বলে ঘোষণা করেন। তিনি আরও জানান, নিহত স্কুলছাত্র হাসান তার বাবার বড় ছেলে। তার আরও দুটি ভাই ও ছোট একটি বোন রয়েছে। তার বাবা কালাম মোল্লা নিজের জমিতে কৃষিকাজ করেন। নিজেদের বাড়ি নির্মাণের শ্রকিমদের সহায়তা করতে গিয়ে সে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ঠ হয়ে মৃত্যু বরণ করে।
খোকসা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মঈনুল ইসলাম ওই স্কুলছাত্র নিহত খবর নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ঘটনা স্থলে একজন পুলিশ অফিসার পাঠানো হয়েছে। তিনি তদন্ত করে প্রতিবেদন দিলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
কুষ্টিয়ার খোকসায় নিজের বাড়ির কাজে শেষে পুকুর থেকে জলমোটর তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার জয়ন্তী হাজরা ইউনিয়নের জয়ন্তী হাজরা গ্রামে স্কুল ছাত্র হাসান মোল্লা (১৯) বিদ্যুৎস্পষ্ট হয়ে মারা যায়। সে গ্রামের কালাম মোল্লার ছেলে এবং ধোকড়াকোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল। বড় ছেলের মৃত্যু সংবাদ নিশ্চিত হয়ে হাসপাতালের বেঞ্চে বাকরুদ্ধ হয়ে বসে আছেন বাবা কালাম মোল্লা। একটি কথাও বলছেন না। তাকে ঘিরে নিকট আত্মীয়রা অপেক্ষা করছেন।
নিহতের চাচি নাছিমা খাতুন জানান, হাসান মোল্লা বিকেলে পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফিরে নির্মাণ শ্রমিকদের সহায়তা করছিল। শ্রমিকরা সবাই কাজ শেষে চলে গেছেন। এ সময় সে (স্কুল ছাত্র হাসান) পুকুর থেকে জলমোটর তুলতে গিয়ে বিদ্যুত স্পৃষ্ট হয়। সে একবারই ‘মা বলে চিৎকার করে ওঠে।’ এ সময় ২৫-৩০ জন প্রতিবেশী মহিলা এগিয়ে গিয়ে সজ্ঞাহীন হাসানকে পুকুরের পানির ভেতর থেকে উদ্ধার করেন। পরে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে (হাসানকে) মৃত বলে ঘোষণা করেন। তিনি আরও জানান, নিহত স্কুলছাত্র হাসান তার বাবার বড় ছেলে। তার আরও দুটি ভাই ও ছোট একটি বোন রয়েছে। তার বাবা কালাম মোল্লা নিজের জমিতে কৃষিকাজ করেন। নিজেদের বাড়ি নির্মাণের শ্রকিমদের সহায়তা করতে গিয়ে সে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ঠ হয়ে মৃত্যু বরণ করে।
খোকসা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মঈনুল ইসলাম ওই স্কুলছাত্র নিহত খবর নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ঘটনা স্থলে একজন পুলিশ অফিসার পাঠানো হয়েছে। তিনি তদন্ত করে প্রতিবেদন দিলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।