আপনে কি রহিম বলছেন আমি মঞ্জু বলছি। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক । শুনেন, দুটো মামলা হইছে। আপোস-মিমাংসার জন্য আপনাদের নাম মামলায় দেয়নি। সোহাগ, ফোয়াদদের বিবাদী করে আপনার মামলা করেছেন। আপস-মিমাংসা হবেন। নয়তো পরবর্তীতে যে ৭-৮টি অস্ত্র মামলা হবে সবগুলোতে আপনারা পড়বেন। একপর্যায়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালজ। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জুর হুমকির এমন একটি অডিও ক্লিপ সামাজিক যোগযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ভাইরাল হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে। অডিও ক্লিপটিতে হুমকির শিকার হওয়া রহিম বাহাদুরাবাদ ইউনিয়নের ভাংগার গ্রামের বাসিন্দা।
তথ্য অনুসন্ধানে রহিমের পরিবারের সদস্যরা জানায়, যুবদল নেতা মঞ্জুর অস্ত্র মামলার হুমকিতেই রহিম স্ট্রোক করে মারা গিয়েছে। আরো বলেন, সে (রহিম) বাহাদুরাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ছিল। পাশবর্তী গ্রামের বিএনপি-সমর্থিত জিয়াউল হক তারা মিয়ার পরিবারের সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক। বছর খানেক আগে ঘরের থাই গ্লাস ভাঙার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের মাঝে কথাকাটাকাটি হয়। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় মারামারিসহ থানায় মামলা পর্যন্ত গড়ায়।
৫ আগস্ট সরকার পতনের পর ৭ আগস্ট ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তারা মিয়ার ভাতিজা ফুয়াদ ও সোহাগ ১০-১৫ জন লোক সাথে নিয়োহাদুরাবাদ বাজারে প্রকাশ্যে রহিমকে আক্রমণ করে বেধড়ক পিটায় । হাত ভাঙাসহ বেশ অসুস্থ হয়ে পড়ে আব্দুর রহিম । চিকিৎসা শেষে থানায় মামলা করে। সেই মামলা উঠিয়ে নিতে রহিমকে প্রতিনিয়ত হুমকি দেয় সোহাগ, ফুয়াদসহ ইউনিয়ন ও উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মী। হুমকিদাতাদের মধ্যে অন্যতম ছিলো উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু। সে অস্র মামলার হুমকি দিয়ে ঘর থেকে বেড় হতে দিতো না। মঞ্জুর হুমকির কারণেই গেল বছর ডিসেম্বর মাসে আব্দুর রহিম স্ট্রোক করে মারা গেছেন।
নিহত আব্দুর রহিমের ছোট ভাই ঈমাম হোসেন, বড় ভাই বাবুল মিয়া আরো বলেন, রহিম আওয়ামী লীগ করতো। সে সুযোগে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মঞ্জু নিয়মিত অস্র মামলার হুমকি দিতো। হুমকিতে হতভম্ব হয়ে স্ট্রোক করে মারা গেছে।
ভাইরাল হওয়া হুমকির অডিও ক্লিপটির বিষয়ে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু বলেন, পারিবারিক দন্দ্বটি মিমাংসার জন্য রহিমের বিবাদী পক্ষ ফুয়াদরা আমার কাছে আসে। সেই সুবাদে আমি রহিমকে দফায় দফায় ফোন করি। সুন্দরভাবে কথা হয়। কিন্তু একটা পর্যায়ে ফোনে কথা বলার সময় রহিম উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজিত করে, অডিও রেকর্ড করে, রেকর্ডটি এডিট করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করে। সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য ।
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
আপনে কি রহিম বলছেন আমি মঞ্জু বলছি। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক । শুনেন, দুটো মামলা হইছে। আপোস-মিমাংসার জন্য আপনাদের নাম মামলায় দেয়নি। সোহাগ, ফোয়াদদের বিবাদী করে আপনার মামলা করেছেন। আপস-মিমাংসা হবেন। নয়তো পরবর্তীতে যে ৭-৮টি অস্ত্র মামলা হবে সবগুলোতে আপনারা পড়বেন। একপর্যায়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালজ। দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জুর হুমকির এমন একটি অডিও ক্লিপ সামাজিক যোগযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ভাইরাল হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে। অডিও ক্লিপটিতে হুমকির শিকার হওয়া রহিম বাহাদুরাবাদ ইউনিয়নের ভাংগার গ্রামের বাসিন্দা।
তথ্য অনুসন্ধানে রহিমের পরিবারের সদস্যরা জানায়, যুবদল নেতা মঞ্জুর অস্ত্র মামলার হুমকিতেই রহিম স্ট্রোক করে মারা গিয়েছে। আরো বলেন, সে (রহিম) বাহাদুরাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ছিল। পাশবর্তী গ্রামের বিএনপি-সমর্থিত জিয়াউল হক তারা মিয়ার পরিবারের সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক। বছর খানেক আগে ঘরের থাই গ্লাস ভাঙার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের মাঝে কথাকাটাকাটি হয়। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় মারামারিসহ থানায় মামলা পর্যন্ত গড়ায়।
৫ আগস্ট সরকার পতনের পর ৭ আগস্ট ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তারা মিয়ার ভাতিজা ফুয়াদ ও সোহাগ ১০-১৫ জন লোক সাথে নিয়োহাদুরাবাদ বাজারে প্রকাশ্যে রহিমকে আক্রমণ করে বেধড়ক পিটায় । হাত ভাঙাসহ বেশ অসুস্থ হয়ে পড়ে আব্দুর রহিম । চিকিৎসা শেষে থানায় মামলা করে। সেই মামলা উঠিয়ে নিতে রহিমকে প্রতিনিয়ত হুমকি দেয় সোহাগ, ফুয়াদসহ ইউনিয়ন ও উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মী। হুমকিদাতাদের মধ্যে অন্যতম ছিলো উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু। সে অস্র মামলার হুমকি দিয়ে ঘর থেকে বেড় হতে দিতো না। মঞ্জুর হুমকির কারণেই গেল বছর ডিসেম্বর মাসে আব্দুর রহিম স্ট্রোক করে মারা গেছেন।
নিহত আব্দুর রহিমের ছোট ভাই ঈমাম হোসেন, বড় ভাই বাবুল মিয়া আরো বলেন, রহিম আওয়ামী লীগ করতো। সে সুযোগে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মঞ্জু নিয়মিত অস্র মামলার হুমকি দিতো। হুমকিতে হতভম্ব হয়ে স্ট্রোক করে মারা গেছে।
ভাইরাল হওয়া হুমকির অডিও ক্লিপটির বিষয়ে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু বলেন, পারিবারিক দন্দ্বটি মিমাংসার জন্য রহিমের বিবাদী পক্ষ ফুয়াদরা আমার কাছে আসে। সেই সুবাদে আমি রহিমকে দফায় দফায় ফোন করি। সুন্দরভাবে কথা হয়। কিন্তু একটা পর্যায়ে ফোনে কথা বলার সময় রহিম উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজিত করে, অডিও রেকর্ড করে, রেকর্ডটি এডিট করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করে। সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য ।