অফিস কক্ষে ঢুকে রাজবাড়ী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কাজী রকিবুল হাসানকে লাঞ্ছিত ও তার ওপর হামলা এবং সরকারি কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে পাংশা উপজেলা বিএনপির সভাপতি চাঁদ আলী খানসহ (৬০) ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনীর সদস্যরা। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজবাড়ী শহরের বড়পুর এলাকার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অফিসে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের সদর থানায় নেয়া হয়।
চাঁদ আলী খান ছাড়াও গ্রেপ্তার অন্য পাঁচজন হলেন- পাংশা উপজেলা বিএনপির সদস্য শেখ পাড়া গ্রামের বদরউদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে মো. বাচ্চু বিশ্বাস (৫০), পাংশার নারায়ণপুর গ্রামের রিয়াজুদ্দিন আহম্মদের ছেলে টাইলস ব্যবসায়ী মো. রুহুল আমিন (৫৮), ভবানিপুর গ্রামের রওশন শিকদারের ছেলে মামুন শিকদার (৩৫), ভবানিপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে মো. ফরিদ হোসেন (৪৮) ও রাজবাড়ী জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রেজাউল করিম পিন্টুর ছেলে মো. শিশির করীম (২০)।
জানা গেছে, বালিয়াকান্দি উপজেলার নারুয়া ইউনিয়নের গাড়াকোলা গ্রামের জনাব আলীর মেয়ে জেসমিন সুলতানা পাংশার রুহুল আমিন নামক দোকানদারের কাছ থেকে টাইলস ক্রয় করলে ভুক্তভোগীকে নকল টাইলস প্রদান করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে ভুক্তভোগী জেসমিন সুলতানা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর রাজবাড়ী জেলা কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করে। সেই অভিযোগের শুনানিতে সেখানে দুপক্ষ উপস্থিত ছিল। এক পক্ষের হয়ে সেখানে চাঁদ আলী খানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। একপর্যায়ে চাঁদ আলী খানসহ অন্যরা ভুক্তভোগী জেসমিনকে মারধর করেন। এ সময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কাজী রকিবুল হাসান ঠেকাতে গেলে তাকে লাঞ্ছিত করেন, তার ওপর হামলা করে এবং সরকারি কাজে বাধা দেন। খবর পেয়ে যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কাজী রকিবুল হাসান বলেন, আমার অফিসে একটি অভিযোগের শুনানি ছিল। শুনানি চলাকালীন পাংশা উপজেলা বিএনপির সভাপতি চাঁদ আলী খান অভিযোগকারী নারী জেসমিন সুলতানাকে মারধর করে। পরে আমি সেটা ঠেকাতে গেলে চাঁদ আলী খানের নেতৃত্বে ৪-৫ জন আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে এবং আমাকে কিল-ঘুষি মারে।
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
অফিস কক্ষে ঢুকে রাজবাড়ী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কাজী রকিবুল হাসানকে লাঞ্ছিত ও তার ওপর হামলা এবং সরকারি কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে পাংশা উপজেলা বিএনপির সভাপতি চাঁদ আলী খানসহ (৬০) ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনীর সদস্যরা। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজবাড়ী শহরের বড়পুর এলাকার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অফিসে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের সদর থানায় নেয়া হয়।
চাঁদ আলী খান ছাড়াও গ্রেপ্তার অন্য পাঁচজন হলেন- পাংশা উপজেলা বিএনপির সদস্য শেখ পাড়া গ্রামের বদরউদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে মো. বাচ্চু বিশ্বাস (৫০), পাংশার নারায়ণপুর গ্রামের রিয়াজুদ্দিন আহম্মদের ছেলে টাইলস ব্যবসায়ী মো. রুহুল আমিন (৫৮), ভবানিপুর গ্রামের রওশন শিকদারের ছেলে মামুন শিকদার (৩৫), ভবানিপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে মো. ফরিদ হোসেন (৪৮) ও রাজবাড়ী জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রেজাউল করিম পিন্টুর ছেলে মো. শিশির করীম (২০)।
জানা গেছে, বালিয়াকান্দি উপজেলার নারুয়া ইউনিয়নের গাড়াকোলা গ্রামের জনাব আলীর মেয়ে জেসমিন সুলতানা পাংশার রুহুল আমিন নামক দোকানদারের কাছ থেকে টাইলস ক্রয় করলে ভুক্তভোগীকে নকল টাইলস প্রদান করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে ভুক্তভোগী জেসমিন সুলতানা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর রাজবাড়ী জেলা কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করে। সেই অভিযোগের শুনানিতে সেখানে দুপক্ষ উপস্থিত ছিল। এক পক্ষের হয়ে সেখানে চাঁদ আলী খানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। একপর্যায়ে চাঁদ আলী খানসহ অন্যরা ভুক্তভোগী জেসমিনকে মারধর করেন। এ সময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কাজী রকিবুল হাসান ঠেকাতে গেলে তাকে লাঞ্ছিত করেন, তার ওপর হামলা করে এবং সরকারি কাজে বাধা দেন। খবর পেয়ে যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কাজী রকিবুল হাসান বলেন, আমার অফিসে একটি অভিযোগের শুনানি ছিল। শুনানি চলাকালীন পাংশা উপজেলা বিএনপির সভাপতি চাঁদ আলী খান অভিযোগকারী নারী জেসমিন সুলতানাকে মারধর করে। পরে আমি সেটা ঠেকাতে গেলে চাঁদ আলী খানের নেতৃত্বে ৪-৫ জন আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে এবং আমাকে কিল-ঘুষি মারে।