মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার সিরাজনগর এলাকায় থেকে বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন এক বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানর (ঝষড়ি খড়ৎরং) উদ্ধার করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকালে শ্রীমঙ্গল উপজেলার সিরাজনগর গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা গোবিন্দ বাবু তার বাসার বারান্দায় হঠাৎ করে বিরল ও বিপন্ন বন্যপ্রাণীটিকে দেখতে পেয়ে বিষয়টি বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। তাৎক্ষণিকভাবে খবর পেয়ে ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন দেব সজল এবং পরিবেশকর্মী রাজদীপ দেব দীপ ঘটনাস্থলে ছুটে এসে অত্যন্ত যত্নসহকারে প্রাণীটিকে উদ্ধার করেন এবং পরে উদ্ধারকৃত প্রাণীটিকে শ্রীমঙ্গল বন বিভাগের রেঞ্জ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেন।
বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন কুমার দেব সজল গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, লজ্জাবতী বানর বাংলাদেশে বিরল প্রজাতির একটি নিশাচর প্রাণী। এরা সাধারণত গভীর বনাঞ্চলে বসবাস করে এবং মানুষের বাসস্থানে সচরাচর আসে না। তাই বসতবাড়ির বারান্দায় এ ধরনের প্রাণীর উপস্থিতি বিস্ময়কর ও তাৎপর্যপূর্ণ।
উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিগত দেড় দশকে প্রায় ৭ শতাধিক অজগর, সাপ, বানর ইত্যাদিসহ বিভিন্ন ধরনের বন্যপ্রাণী উদ্ধার করে স্থানীয় বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন। এছাড়াও তিনি তার প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিরল বন্যপ্রাণী উদ্ধার ও সংরক্ষণের জন্য কাজ করে আসছেন।
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার সিরাজনগর এলাকায় থেকে বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন এক বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানর (ঝষড়ি খড়ৎরং) উদ্ধার করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকালে শ্রীমঙ্গল উপজেলার সিরাজনগর গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা গোবিন্দ বাবু তার বাসার বারান্দায় হঠাৎ করে বিরল ও বিপন্ন বন্যপ্রাণীটিকে দেখতে পেয়ে বিষয়টি বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। তাৎক্ষণিকভাবে খবর পেয়ে ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন দেব সজল এবং পরিবেশকর্মী রাজদীপ দেব দীপ ঘটনাস্থলে ছুটে এসে অত্যন্ত যত্নসহকারে প্রাণীটিকে উদ্ধার করেন এবং পরে উদ্ধারকৃত প্রাণীটিকে শ্রীমঙ্গল বন বিভাগের রেঞ্জ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেন।
বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন কুমার দেব সজল গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, লজ্জাবতী বানর বাংলাদেশে বিরল প্রজাতির একটি নিশাচর প্রাণী। এরা সাধারণত গভীর বনাঞ্চলে বসবাস করে এবং মানুষের বাসস্থানে সচরাচর আসে না। তাই বসতবাড়ির বারান্দায় এ ধরনের প্রাণীর উপস্থিতি বিস্ময়কর ও তাৎপর্যপূর্ণ।
উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিগত দেড় দশকে প্রায় ৭ শতাধিক অজগর, সাপ, বানর ইত্যাদিসহ বিভিন্ন ধরনের বন্যপ্রাণী উদ্ধার করে স্থানীয় বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন। এছাড়াও তিনি তার প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিরল বন্যপ্রাণী উদ্ধার ও সংরক্ষণের জন্য কাজ করে আসছেন।