বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের ছয় জেলায় নতুন করে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০৫ জন।
শুক্রবার দুপুরে বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল এ তথ্য জানান।
নতুন মৃতদের একজন হলেন বরগুনার বেতাগী উপজেলার কালিকাবাড়ি এলাকার আ. করিম (৫০)। তিনি বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। অপরজন পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের রাজপাড়া এলাকার মো. ইউসুফ খন্দকার (৭২), তিনি কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান।
ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল বলেন, “ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা এখন উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। চিকিৎসার পাশাপাশি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। সবাইকে বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখা এবং মশার কামড় থেকে নিজেকে রক্ষার ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।”
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, ২০২৫ সালের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বিভাগের ছয় জেলার হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন মোট ৪ হাজার ৩০৫ জন। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৪৩৫ জন। এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের।
মৃতদের মধ্যে বরগুনায় ৬ জন, বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪ জন এবং পটুয়াখালীর কলাপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন মারা গেছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের ছয় জেলায় নতুন করে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০৫ জন।
শুক্রবার দুপুরে বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল এ তথ্য জানান।
নতুন মৃতদের একজন হলেন বরগুনার বেতাগী উপজেলার কালিকাবাড়ি এলাকার আ. করিম (৫০)। তিনি বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। অপরজন পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের রাজপাড়া এলাকার মো. ইউসুফ খন্দকার (৭২), তিনি কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান।
ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল বলেন, “ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা এখন উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। চিকিৎসার পাশাপাশি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। সবাইকে বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখা এবং মশার কামড় থেকে নিজেকে রক্ষার ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।”
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, ২০২৫ সালের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বিভাগের ছয় জেলার হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন মোট ৪ হাজার ৩০৫ জন। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৪৩৫ জন। এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের।
মৃতদের মধ্যে বরগুনায় ৬ জন, বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪ জন এবং পটুয়াখালীর কলাপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন মারা গেছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।