র্যাব পরিচয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে এক ব্যক্তিকে অপহরণের মূলহোতা সিকদার ওরফে বলি (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে উখিয়ার মরাগাছতলা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৫। শুক্রবার (২৭ জুন) রাতে একটি বিশেষ অভিযানে তাকে আটক করা হয়।
র্যাব-১৫ এর সহকারী পুলিশ সুপার আ. ম. ফারুক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গত ১১ জুন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৫ তে বসবাসরত মোঃ রহিমুল্লাহর ছেলে মোঃ হাফিজ উল্লাহকে নিজ বসতঘর থেকে র্যাব পরিচয়ে ৩ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী বরখাস্ত সৈনিক সুমন, রাকিব ও সিকদার ডেকে নিয়ে যায়। এরপর তাকে রঙ্গিখালী গহীন পাহাড়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
সন্ত্রাসীরা অজ্ঞাত স্থান থেকে ভিকটিমের পরিবারের কাছে ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে এবং প্রশাসনের সহায়তা নিলে হাফিজ উল্লাহকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। অপহরণের খবর পাওয়ার পরপরই র্যাব-১৫ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে গত ১৪ জুন তারিখে অপহরণকারী বরখাস্ত সৈনিক মো. সুমন মুন্সিকে আটক করে।
আটক সুমনের দেওয়া তথ্য মতে, গত ১৫ জুন র্যাব, বিজিবি, পুলিশ, এপিবিএন এবং বন বিভাগের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল রঙ্গীখালীর দুর্গম পাহাড়ে অপহরণকারীদের আস্তানায় অভিযান চালিয়ে অপহৃত মোঃ হাফিজুল্লাহকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। অপহরণের কাজে ব্যবহৃত অস্ত্র, গুলি ও অন্যান্য সরঞ্জামও উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় টেকনাফ থানায় র্যাব বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করে।
তিনি জানান, সেই মামলারই ধারাবাহিকতায় পলাতক আসামী ও অন্যতম মূলহোতা সিকদার ওরফে বলিকে শুক্রবার (২৭ জুন) পালংখালী ইউনিয়নের মরাগাছতলা থেকে আটক করেছে র্যাব। আটককৃত সন্ত্রাসী সিকদার ওরফে বলি (৪৫) উখিয়ার পালংখালী মরগাছতলা এলাকার আবুর ছেলে।
গ্রেপ্তারকৃত আসামীকে পরবর্তী আইনানুগ কার্যক্রম গ্রহণের জন্য টেকনাফ থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১৫ এর সহকারী পুলিশ সুপার আ. ম. ফারুক।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
র্যাব পরিচয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে এক ব্যক্তিকে অপহরণের মূলহোতা সিকদার ওরফে বলি (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে উখিয়ার মরাগাছতলা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৫। শুক্রবার (২৭ জুন) রাতে একটি বিশেষ অভিযানে তাকে আটক করা হয়।
র্যাব-১৫ এর সহকারী পুলিশ সুপার আ. ম. ফারুক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গত ১১ জুন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৫ তে বসবাসরত মোঃ রহিমুল্লাহর ছেলে মোঃ হাফিজ উল্লাহকে নিজ বসতঘর থেকে র্যাব পরিচয়ে ৩ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী বরখাস্ত সৈনিক সুমন, রাকিব ও সিকদার ডেকে নিয়ে যায়। এরপর তাকে রঙ্গিখালী গহীন পাহাড়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
সন্ত্রাসীরা অজ্ঞাত স্থান থেকে ভিকটিমের পরিবারের কাছে ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে এবং প্রশাসনের সহায়তা নিলে হাফিজ উল্লাহকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। অপহরণের খবর পাওয়ার পরপরই র্যাব-১৫ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে গত ১৪ জুন তারিখে অপহরণকারী বরখাস্ত সৈনিক মো. সুমন মুন্সিকে আটক করে।
আটক সুমনের দেওয়া তথ্য মতে, গত ১৫ জুন র্যাব, বিজিবি, পুলিশ, এপিবিএন এবং বন বিভাগের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল রঙ্গীখালীর দুর্গম পাহাড়ে অপহরণকারীদের আস্তানায় অভিযান চালিয়ে অপহৃত মোঃ হাফিজুল্লাহকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। অপহরণের কাজে ব্যবহৃত অস্ত্র, গুলি ও অন্যান্য সরঞ্জামও উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় টেকনাফ থানায় র্যাব বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করে।
তিনি জানান, সেই মামলারই ধারাবাহিকতায় পলাতক আসামী ও অন্যতম মূলহোতা সিকদার ওরফে বলিকে শুক্রবার (২৭ জুন) পালংখালী ইউনিয়নের মরাগাছতলা থেকে আটক করেছে র্যাব। আটককৃত সন্ত্রাসী সিকদার ওরফে বলি (৪৫) উখিয়ার পালংখালী মরগাছতলা এলাকার আবুর ছেলে।
গ্রেপ্তারকৃত আসামীকে পরবর্তী আইনানুগ কার্যক্রম গ্রহণের জন্য টেকনাফ থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১৫ এর সহকারী পুলিশ সুপার আ. ম. ফারুক।