খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় পানছড়ি ও মাটিরাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে নারী ও শিশুসহ ১৫ জন পুশইন করা মানবেতর জীবনে আশ্রয় কেন্দ্রে বসবাস। মাটিরাঙ্গা উপজেলার শান্তিপুর সীমান্ত দিয়ে আবারও পুশইনের ঘটনা ঘটেছে। সরকারি সুযোগ-সুবিধা কিছু ব্যবস্থা থাকলেও বর্তমানে বেলছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা ব্যক্তিরা মানবেতর জীবনে থাকতে হচ্ছে। এ ছাড়া পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে আরও ৬ জনকে পুশইন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে বিজিবি সূত্র।
গত বৃহস্পতিবার ভোররাতে মাটিরাঙ্গা ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) জোরপূর্বক নারী ও শিশুসহ ৯ জনকে বাংলাদেশে পুশইন করে। অধিকাংশ নারী-শিশুকে বাংলাদেশে ঠেলে দিল বিএসএফ।
মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মনজুর আলম জানান, পুশইন করা ৯ জনের মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে। তিনি জানান, পুশইনের শিকার মানুষগুলো বর্তমানে বেলছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছে। তাদের পরিচয় যাচাই-বাছাই শেষে সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে। তারা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। তারা বিজিবির তত্ত্বাবধানে পরিচয় যাচাই শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান, এর আগেও পাঁচ দফায় ১৪৫ জনকে পুশইন করা হয়। গত বৃহস্পতিবারের ঘটনায় এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৬০-এ। পূর্বের পুশইন হওয়া ব্যক্তিদের যাচাই শেষে পরিবারের কাছে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নতুন করে আসা ১৫ জনের ব্যাপারেও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় পানছড়ি ও মাটিরাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে নারী ও শিশুসহ ১৫ জন পুশইন করা মানবেতর জীবনে আশ্রয় কেন্দ্রে বসবাস। মাটিরাঙ্গা উপজেলার শান্তিপুর সীমান্ত দিয়ে আবারও পুশইনের ঘটনা ঘটেছে। সরকারি সুযোগ-সুবিধা কিছু ব্যবস্থা থাকলেও বর্তমানে বেলছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা ব্যক্তিরা মানবেতর জীবনে থাকতে হচ্ছে। এ ছাড়া পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে আরও ৬ জনকে পুশইন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে বিজিবি সূত্র।
গত বৃহস্পতিবার ভোররাতে মাটিরাঙ্গা ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) জোরপূর্বক নারী ও শিশুসহ ৯ জনকে বাংলাদেশে পুশইন করে। অধিকাংশ নারী-শিশুকে বাংলাদেশে ঠেলে দিল বিএসএফ।
মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মনজুর আলম জানান, পুশইন করা ৯ জনের মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে। তিনি জানান, পুশইনের শিকার মানুষগুলো বর্তমানে বেলছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছে। তাদের পরিচয় যাচাই-বাছাই শেষে সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে। তারা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। তারা বিজিবির তত্ত্বাবধানে পরিচয় যাচাই শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান, এর আগেও পাঁচ দফায় ১৪৫ জনকে পুশইন করা হয়। গত বৃহস্পতিবারের ঘটনায় এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৬০-এ। পূর্বের পুশইন হওয়া ব্যক্তিদের যাচাই শেষে পরিবারের কাছে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নতুন করে আসা ১৫ জনের ব্যাপারেও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে।