ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার প্রতাপ গ্রামে এক পরিবারের শিশুসহ ছয় জনকে খাবারে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে বাড়িতে চুরির অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে এই ঘটনা ঘটেছে। ওই পরিবারের সবাইকে অচেতন অবস্থায় ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছে স্থানীয়রা।
আক্রান্ত ও স্থানীয়রা জানায়, নলছিটি উপজেলার প্রতাপ গ্রামের মেজবা উদ্দিনের বাড়ির পরিবারের সদস্যরা বৃহস্পতিবার রাতে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে অনেক বেলা পর্যন্ত তাদের ঘুম ভাঙছিল না। হঠাৎ করে মেজবা উদ্দিনের ঘুম ভাঙলে দেখতে পান অন্যরা সবাই ঘুমের ঘোরে অচেতন অবস্থায় রয়েছেন। এই অবস্থা দেখে স্থানীয়দের সহযোগিতায় সবাইকে উদ্ধার করে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
মেজবা উদ্দিন সৈকত বলেন, রাতে খাবার খেয়ে বাড়ির সকলে ঘুমিয়ে পরে। সকালে যখন ঘুমের জন্য কেঊ উঠতেও পারছে না। তখন হঠাৎ শিশুর জন্য আমার ঘুম ভাঙে। দেখি অন্যরা সকলে অচেতন হয়ে পড়ে আছে। বাড়রি স্টিল আলমারি, ড্রয়ার ভাঙা। এ সময় ধারণা করলাম কেও হয়তো তাদের ঘুমের ওষুধ খাইয়েছে। রাতে চোর বাড়িতে ঢুকে স্টিল আলমারি, ড্রয়ার ভেঙে স্বর্ণালংকারসহ নগদ টাকা নিয়ে গেছে। পরে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করি এবং পুলিশকে জানাই।
সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. সুলতানা সনিয়া বলেন, হাসপাতালে ভর্তি ছয় জনের মধ্যে একজন অবস্থা আশঙ্কাজনক। আমরা মনে করছি কোনোভাবে তাদের ঘুমের ওষুধ জাতীয় কিছু খাওয়ানো হয়েছে। এই ধরনের রোগীরা পুরোপুরি সুস্থ হতে তিন থেকে ৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার প্রতাপ গ্রামে এক পরিবারের শিশুসহ ছয় জনকে খাবারে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে বাড়িতে চুরির অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে এই ঘটনা ঘটেছে। ওই পরিবারের সবাইকে অচেতন অবস্থায় ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছে স্থানীয়রা।
আক্রান্ত ও স্থানীয়রা জানায়, নলছিটি উপজেলার প্রতাপ গ্রামের মেজবা উদ্দিনের বাড়ির পরিবারের সদস্যরা বৃহস্পতিবার রাতে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে অনেক বেলা পর্যন্ত তাদের ঘুম ভাঙছিল না। হঠাৎ করে মেজবা উদ্দিনের ঘুম ভাঙলে দেখতে পান অন্যরা সবাই ঘুমের ঘোরে অচেতন অবস্থায় রয়েছেন। এই অবস্থা দেখে স্থানীয়দের সহযোগিতায় সবাইকে উদ্ধার করে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
মেজবা উদ্দিন সৈকত বলেন, রাতে খাবার খেয়ে বাড়ির সকলে ঘুমিয়ে পরে। সকালে যখন ঘুমের জন্য কেঊ উঠতেও পারছে না। তখন হঠাৎ শিশুর জন্য আমার ঘুম ভাঙে। দেখি অন্যরা সকলে অচেতন হয়ে পড়ে আছে। বাড়রি স্টিল আলমারি, ড্রয়ার ভাঙা। এ সময় ধারণা করলাম কেও হয়তো তাদের ঘুমের ওষুধ খাইয়েছে। রাতে চোর বাড়িতে ঢুকে স্টিল আলমারি, ড্রয়ার ভেঙে স্বর্ণালংকারসহ নগদ টাকা নিয়ে গেছে। পরে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করি এবং পুলিশকে জানাই।
সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. সুলতানা সনিয়া বলেন, হাসপাতালে ভর্তি ছয় জনের মধ্যে একজন অবস্থা আশঙ্কাজনক। আমরা মনে করছি কোনোভাবে তাদের ঘুমের ওষুধ জাতীয় কিছু খাওয়ানো হয়েছে। এই ধরনের রোগীরা পুরোপুরি সুস্থ হতে তিন থেকে ৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।