দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলা সদরে প্রতিদিন যানজট লেগেই থাকে -সংবাদ
পটুয়াখালীর দশমিনায় সদরের পূঁজাখোলা, সদর রোড ও নলখোলায় দুই পাশে অটোরিকশা, মাহিন্দা ও মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন গাড়ির স্ট্যান্ড গড়ে তোলার ফলে পথচারী ও যাতায়াতকারীরা যানজটে নাকাল হচ্ছেন। অবৈধভাবে গড়ে উঠা এই স্ট্যান্ডের কারণে চলমান স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীসহ পথচারীদের ভোগান্তি চরমে পৌঁছে গেছে।
যত্রতত্র অটোরিকশা, মাহিন্দ্রা ও উল্কা সড়কে দাঁড়িয়ে থাকায় যানজট লেগেই থাকে। এতে সড়ক পার হওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। শহরের আশপাশে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কলেজ ও সরকারি-বেসরকারি বহু প্রতিষ্ঠান রয়েছে
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার পটুজাখোলা-নলখোলা এলাকায় পূর্ব দিক থেকে উপজেলায় প্রবেশ পথ এটি। পটুয়াখালী জেলা শহর থেকে দশমিনা-গলাচিপা ও বাউফল উপজেলা তিনটি সড়কের মাথা এসে নলখোলা এলাকায় মিশেছে। তাই এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ মোড়। এই মোড়ে সড়কটির দুই পাশে সারি সারি অটোরিকশা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। পথচারিদের চলাচলের জায়গাতেও অটোরিকাশা রাখা রয়েছে। সড়কের মাঝখানে অল্প জায়গা দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। পথচারিরা কষ্ট করে মোড়টি পারাপার হচ্ছেন। সড়কের দুই পাশে অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকায় অনেকে ঝুঁকি নিয়ে সড়কের মাঝখান দিয়ে চলাচল করছেন। বড় কোনো গাড়ি এলেই তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে সাধারণ মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে দেখা যায়। সদরে মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আরেফাতুনেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সরকারি আব্দুর রসিদ তালুকদার সরকারি ডিগ্রি কলেজ ও ডা. ডলি আকবর মহিলা কলেজ রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শুরু ও ছুটির সময় শিক্ষার্থীরা ব্যাপক দুর্ভোগের মধ্যে পড়েন যানজটে তাঁদের প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে যানজটে আটকে থাকতে হয়।
দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, পুরো সড়কটি দখল করে অবৈধ স্ট্যান্ড গড়ে তোলা হয়েছে। পুজাখোলা মোড় থেকে শুরু করে নলখোলা শড়কের দুপাশে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় বিভিন্ন ধরনের গাড়ি। পায়ে হেঁটেও যাওয়ার উপায় থাকে না।
ফুটপাতসহ সব জায়গায় এসব গাড়ি রাখা হয়। সড়কের মাঝখানে একটু খালি থাকে। সেখান দিয়ে যানবাহন ও মানুষকে যাতায়াত করতে হয়। ফলে তীর্ব যানজট লেগেই থাকে সব সময়।
দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। উপজেলার পুজাখোলা থেকে নলখোলা পর্যন্ত এ সড়ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন এখানে যানজট লেগেই থাকে। আমার পরিক্ষা চলে যে যানজট লাগে তাতে অনেক সময় লেগে যায়।
উপজেলা সদরে যত্রতত্র অটোরিকশা, মাহিন্দা ও উল্কা সড়কে দাঁড়িয়ে থাকায় যানজট লেগেই থাকে। এতে সড়ক পার হওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
শহরের আশপাশে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কলেজ ও সরকারি বেসরকারি বহু প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রতিদিন শিক্ষার্থীকে এই সড়ক পার হতে হয়। এ ছাড়া শহরে ঢোকার প্রধান সড়কও এটি। ফলে মোড়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অবৈধভাবে সড়কের দুপাশে গাড়ি রাখার কারণে সাধারণ মানুষ ব্যাপক দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছেন।
দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলা সদরে প্রতিদিন যানজট লেগেই থাকে -সংবাদ
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনায় সদরের পূঁজাখোলা, সদর রোড ও নলখোলায় দুই পাশে অটোরিকশা, মাহিন্দা ও মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন গাড়ির স্ট্যান্ড গড়ে তোলার ফলে পথচারী ও যাতায়াতকারীরা যানজটে নাকাল হচ্ছেন। অবৈধভাবে গড়ে উঠা এই স্ট্যান্ডের কারণে চলমান স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীসহ পথচারীদের ভোগান্তি চরমে পৌঁছে গেছে।
যত্রতত্র অটোরিকশা, মাহিন্দ্রা ও উল্কা সড়কে দাঁড়িয়ে থাকায় যানজট লেগেই থাকে। এতে সড়ক পার হওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। শহরের আশপাশে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কলেজ ও সরকারি-বেসরকারি বহু প্রতিষ্ঠান রয়েছে
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার পটুজাখোলা-নলখোলা এলাকায় পূর্ব দিক থেকে উপজেলায় প্রবেশ পথ এটি। পটুয়াখালী জেলা শহর থেকে দশমিনা-গলাচিপা ও বাউফল উপজেলা তিনটি সড়কের মাথা এসে নলখোলা এলাকায় মিশেছে। তাই এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ মোড়। এই মোড়ে সড়কটির দুই পাশে সারি সারি অটোরিকশা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। পথচারিদের চলাচলের জায়গাতেও অটোরিকাশা রাখা রয়েছে। সড়কের মাঝখানে অল্প জায়গা দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। পথচারিরা কষ্ট করে মোড়টি পারাপার হচ্ছেন। সড়কের দুই পাশে অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকায় অনেকে ঝুঁকি নিয়ে সড়কের মাঝখান দিয়ে চলাচল করছেন। বড় কোনো গাড়ি এলেই তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে সাধারণ মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে দেখা যায়। সদরে মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আরেফাতুনেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সরকারি আব্দুর রসিদ তালুকদার সরকারি ডিগ্রি কলেজ ও ডা. ডলি আকবর মহিলা কলেজ রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শুরু ও ছুটির সময় শিক্ষার্থীরা ব্যাপক দুর্ভোগের মধ্যে পড়েন যানজটে তাঁদের প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে যানজটে আটকে থাকতে হয়।
দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, পুরো সড়কটি দখল করে অবৈধ স্ট্যান্ড গড়ে তোলা হয়েছে। পুজাখোলা মোড় থেকে শুরু করে নলখোলা শড়কের দুপাশে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় বিভিন্ন ধরনের গাড়ি। পায়ে হেঁটেও যাওয়ার উপায় থাকে না।
ফুটপাতসহ সব জায়গায় এসব গাড়ি রাখা হয়। সড়কের মাঝখানে একটু খালি থাকে। সেখান দিয়ে যানবাহন ও মানুষকে যাতায়াত করতে হয়। ফলে তীর্ব যানজট লেগেই থাকে সব সময়।
দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। উপজেলার পুজাখোলা থেকে নলখোলা পর্যন্ত এ সড়ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন এখানে যানজট লেগেই থাকে। আমার পরিক্ষা চলে যে যানজট লাগে তাতে অনেক সময় লেগে যায়।
উপজেলা সদরে যত্রতত্র অটোরিকশা, মাহিন্দা ও উল্কা সড়কে দাঁড়িয়ে থাকায় যানজট লেগেই থাকে। এতে সড়ক পার হওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
শহরের আশপাশে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কলেজ ও সরকারি বেসরকারি বহু প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রতিদিন শিক্ষার্থীকে এই সড়ক পার হতে হয়। এ ছাড়া শহরে ঢোকার প্রধান সড়কও এটি। ফলে মোড়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অবৈধভাবে সড়কের দুপাশে গাড়ি রাখার কারণে সাধারণ মানুষ ব্যাপক দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছেন।