ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় একটি ডোবা থেকে লাবিব পত্তনদার (৫) নামে এক মাদ্রাসার শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ। শনিবার সকালে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত শিশু লাবিব নবাবগঞ্জ উপজেলার আব্দুল জব্বার নূরানী কিন্ডার গার্টেন এর প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও বাহ্রা রসুলপুর এলাকার হারুন পত্তনদারের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার ভোর রাতে স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের একটি ডোবা থেকে ভাসমান অবস্থায় মাদ্রাসার শিক্ষার্থী লাবিব পত্তনদারের মরদেহটি উদ্ধার করেন। শুক্রবার লাবিব নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। লাবিবের নিখোঁজের সংবাদটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে প্রশাসনসহ সব মহলেই জানাজানি হয়।
এ ঘটনায় সন্দেহজনকভাবে বাবুল পত্তনদার নামে এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা লাবিবকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে অপরাধীরা মরদেহটি ডোবাতে ফেলে দেয়।
নিহত শিশু লাবিব পত্তনদারের মা চম্পা বেগম বলেন, তার ছেলেকে হত্যা করে ডোবাতে ফেলে দিয়েছে। তিনি এ হত্যার বিচার দাবি করেন তিনি। এ বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে আমরা ধারণা করছি শিশুটিকে শ্বাসরোধে হত্যার পর পানিতে ফেলে দেয়া হয়েছে। তার গায়ে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে আমরা বাবুল পত্তনদার নামে একজনকে আটক করেছি। শিশুটির মা চম্পা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করবে। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় একটি ডোবা থেকে লাবিব পত্তনদার (৫) নামে এক মাদ্রাসার শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ। শনিবার সকালে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত শিশু লাবিব নবাবগঞ্জ উপজেলার আব্দুল জব্বার নূরানী কিন্ডার গার্টেন এর প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও বাহ্রা রসুলপুর এলাকার হারুন পত্তনদারের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার ভোর রাতে স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের একটি ডোবা থেকে ভাসমান অবস্থায় মাদ্রাসার শিক্ষার্থী লাবিব পত্তনদারের মরদেহটি উদ্ধার করেন। শুক্রবার লাবিব নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। লাবিবের নিখোঁজের সংবাদটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে প্রশাসনসহ সব মহলেই জানাজানি হয়।
এ ঘটনায় সন্দেহজনকভাবে বাবুল পত্তনদার নামে এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা লাবিবকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে অপরাধীরা মরদেহটি ডোবাতে ফেলে দেয়।
নিহত শিশু লাবিব পত্তনদারের মা চম্পা বেগম বলেন, তার ছেলেকে হত্যা করে ডোবাতে ফেলে দিয়েছে। তিনি এ হত্যার বিচার দাবি করেন তিনি। এ বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে আমরা ধারণা করছি শিশুটিকে শ্বাসরোধে হত্যার পর পানিতে ফেলে দেয়া হয়েছে। তার গায়ে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে আমরা বাবুল পত্তনদার নামে একজনকে আটক করেছি। শিশুটির মা চম্পা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করবে। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।