ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় করোনা উপসর্গে রঞ্জন চক্রবর্তী(৫০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্রেক্সে ভর্তি হওয়ার কিছু সময় পর তার মৃত্যু হয়। নিহত রঞ্জন চক্রবর্তী রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার বাসিন্দা।
স্থানীয় ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, রঞ্জন চক্রবর্তী রাজধানীর পুরান ঢাকায় থাকতেন। অসুস্থ হয়ে নবাবগঞ্জ উপজেলার চূড়াইন এলাকায় তার বোনের বাড়িতে আসেন। গত ৫ দিন যাবৎ তিনি জ্বরে ভুগছিলেন, সেইসাথে তার পাতলা পায়খানা ও বমিও হচ্ছিল। শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে ভর্তি করার কিছুক্ষণের মধ্যে তার মৃত্যু হয়।
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার(রোগ নিয়ন্ত্রক) ডা. হরগোবিন্দ সরকার অনুপ জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হওয়ার পর করোনা উপসর্গে রঞ্জন চক্রবর্তী নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। তিনি ৫ দিন যাবৎ জ্বরে ভুগছিলেন, সেইসাথে তার পাতলা পায়খানা ও বমিও হচ্ছিল। সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে তার মৃত্যু হয়। তার করোনা পরীক্ষা করার সময়ও পাওয়া যায়নি।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় করোনা উপসর্গে রঞ্জন চক্রবর্তী(৫০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্রেক্সে ভর্তি হওয়ার কিছু সময় পর তার মৃত্যু হয়। নিহত রঞ্জন চক্রবর্তী রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার বাসিন্দা।
স্থানীয় ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, রঞ্জন চক্রবর্তী রাজধানীর পুরান ঢাকায় থাকতেন। অসুস্থ হয়ে নবাবগঞ্জ উপজেলার চূড়াইন এলাকায় তার বোনের বাড়িতে আসেন। গত ৫ দিন যাবৎ তিনি জ্বরে ভুগছিলেন, সেইসাথে তার পাতলা পায়খানা ও বমিও হচ্ছিল। শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে ভর্তি করার কিছুক্ষণের মধ্যে তার মৃত্যু হয়।
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার(রোগ নিয়ন্ত্রক) ডা. হরগোবিন্দ সরকার অনুপ জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হওয়ার পর করোনা উপসর্গে রঞ্জন চক্রবর্তী নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। তিনি ৫ দিন যাবৎ জ্বরে ভুগছিলেন, সেইসাথে তার পাতলা পায়খানা ও বমিও হচ্ছিল। সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে তার মৃত্যু হয়। তার করোনা পরীক্ষা করার সময়ও পাওয়া যায়নি।