চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার পরিকল্পনার প্রতিবাদে ‘সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’ ব্যানারে আয়োজিত রোড মার্চ শনিবার বিকাল পৌনে ৫টার দিকে বন্দর ভবনের সামনে পৌঁছায়।
এই কর্মসূচিতে অংশ নেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজসহ বিভিন্ন বাম সংগঠনের নেতারা।
চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানি যুক্ত করা এবং রাখাইন রাজ্যে ‘মানবিক করিডোর’ তৈরির উদ্যোগের বিরোধিতা করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে রোড মার্চ কর্মসূচি দেওয়া হয়। এ কর্মসূচির ঘোষণা আসে ২১ জুন। এতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বামপন্থী বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা।
রোড মার্চের অন্যতম দাবির মধ্যে রয়েছে—স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশকে ‘সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধচক্রে’ জড়ানোর চেষ্টা বন্ধ করা।
শুক্রবার ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে রোড মার্চ শুরু হয়। আয়োজকদের ভাষ্য অনুযায়ী, এতে অর্ধশতাধিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের ছয় শতাধিক নেতাকর্মী অংশ নেন।
রোড মার্চের অংশগ্রহণকারীরা নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে কুমিল্লার টাউন হল ময়দানে সমবেত হন। পরে তারা ফেনীতে পৌঁছান শুক্রবার রাত ১১টায়।
শনিবার সকালে ফেনীর হাজারী রোড মোড় থেকে দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি শুরু হয়। রোড মার্চটি মহিপাল, শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ট্রাংক রোড, দোয়েল চত্বর, খেজুর চত্বর, প্রেস ক্লাব, বড় মসজিদ ও সেন্ট্রাল হাই স্কুল হয়ে দাউদপুর ব্রিজ অতিক্রম করে। এরপর অংশগ্রহণকারীরা পরিবহনে চড়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন।
মীরসরাই ও সীতাকুণ্ডে পথসভা শেষে বিকালে চট্টগ্রাম নগরীর বারিক বিল্ডিং মোড়ে জড়ো হন তারা এবং সেখান থেকে বন্দর ভবনের দিকে রওনা হন।
রোড মার্চে অংশ নেওয়া নেতা-কর্মীদের হাতে ছিল নানা স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল: ‘মা মাটি মোহনা, বিদেশিদের দেব না’, ‘বন্দর-করিডর, বিদেশিদের দেব না’, ‘চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়া চলবে না’, ‘মার্কিন কোম্পানি স্টারলিংকের সঙ্গে চুক্তি বাতিল কর’, ‘জাতীয় স্বার্থবিরোধী সকল অসম চুক্তি বাতিল কর’, ‘ইন্টেরিম সরকার, সাম্রাজ্যবাদের পাহারাদার’ এবং ‘মার্কিন ভারতসহ সকল সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও’।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার পরিকল্পনার প্রতিবাদে ‘সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’ ব্যানারে আয়োজিত রোড মার্চ শনিবার বিকাল পৌনে ৫টার দিকে বন্দর ভবনের সামনে পৌঁছায়।
এই কর্মসূচিতে অংশ নেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজসহ বিভিন্ন বাম সংগঠনের নেতারা।
চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানি যুক্ত করা এবং রাখাইন রাজ্যে ‘মানবিক করিডোর’ তৈরির উদ্যোগের বিরোধিতা করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে রোড মার্চ কর্মসূচি দেওয়া হয়। এ কর্মসূচির ঘোষণা আসে ২১ জুন। এতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বামপন্থী বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা।
রোড মার্চের অন্যতম দাবির মধ্যে রয়েছে—স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশকে ‘সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধচক্রে’ জড়ানোর চেষ্টা বন্ধ করা।
শুক্রবার ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে রোড মার্চ শুরু হয়। আয়োজকদের ভাষ্য অনুযায়ী, এতে অর্ধশতাধিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের ছয় শতাধিক নেতাকর্মী অংশ নেন।
রোড মার্চের অংশগ্রহণকারীরা নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে কুমিল্লার টাউন হল ময়দানে সমবেত হন। পরে তারা ফেনীতে পৌঁছান শুক্রবার রাত ১১টায়।
শনিবার সকালে ফেনীর হাজারী রোড মোড় থেকে দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি শুরু হয়। রোড মার্চটি মহিপাল, শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ট্রাংক রোড, দোয়েল চত্বর, খেজুর চত্বর, প্রেস ক্লাব, বড় মসজিদ ও সেন্ট্রাল হাই স্কুল হয়ে দাউদপুর ব্রিজ অতিক্রম করে। এরপর অংশগ্রহণকারীরা পরিবহনে চড়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন।
মীরসরাই ও সীতাকুণ্ডে পথসভা শেষে বিকালে চট্টগ্রাম নগরীর বারিক বিল্ডিং মোড়ে জড়ো হন তারা এবং সেখান থেকে বন্দর ভবনের দিকে রওনা হন।
রোড মার্চে অংশ নেওয়া নেতা-কর্মীদের হাতে ছিল নানা স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল: ‘মা মাটি মোহনা, বিদেশিদের দেব না’, ‘বন্দর-করিডর, বিদেশিদের দেব না’, ‘চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়া চলবে না’, ‘মার্কিন কোম্পানি স্টারলিংকের সঙ্গে চুক্তি বাতিল কর’, ‘জাতীয় স্বার্থবিরোধী সকল অসম চুক্তি বাতিল কর’, ‘ইন্টেরিম সরকার, সাম্রাজ্যবাদের পাহারাদার’ এবং ‘মার্কিন ভারতসহ সকল সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও’।